পাকিস্তানে থানায় আগুন, পর্যটককে টেনে নিয়ে হত্যা ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:১১ অপরাহ্ণ, জুন ২১, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়ায় ৩৬ বছর বয়সী এক পর্যটককে পুলিশ স্টেশন থেকে টেনে নিয়ে হত্যা এবং দেহ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে ২৮০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সোয়াত জেলার জনপ্রিয় পর্যটন শহর মাদিয়ানে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে। মাদিয়ান শহরে পুলিশ ওই ব্যক্তিকে রক্ষার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইসলামের পবিত্র গ্রন্থ কোরআনকে অবমাননা করার অভিযোগ আনার পর জনগণ জড়ো হয়েছিল বলে জানা গেছে। পাকিস্তানে ধর্ম অবমাননার শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে। এ ধরনের অভিযোগের পর দেশটিতে দাঙ্গা বা অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা একটি সাধারণ বিষয়। কোরআনের পাতা পোড়ানোর অভিযোগে গত মাসে একজন খ্রিস্টান ব্যক্তি হামলার শিকার হন। এর কিছুক্ষণ পরই তিনি মারা যান। সোয়াতের পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহত ব্যক্তি পাঞ্জাবের শিয়ালকোটের বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে কোরআন অবমাননার অভিযোগ আনা হয়েছিল। তবে লোকটি কী করেছে তা স্পষ্ট নয়। তার পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি। একজন পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, মাদিয়ানের প্রধান বাজার থেকে পুলিশ লোকটিকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু জনগণ তাকে হস্তান্তর করার দাবি তোলে। সর্বশেষ ঘটনার ভিডিও পাকিস্তানের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। ফুটেজে দেখা যায়, লোকটির দেহ রাস্তায় প্যারেড করে নিয়ে যাওয়ার পর আগুন ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পুলিশ নিশ্চিত করেছে, ওই পর্যটক ‘অগ্নিদগ্ধ’ হয়েছেন এবং এই ঘটনায় প্রায় ১১ জন আহত হয়েছে। SHARES আন্তর্জাতিক বিষয়: পাকিস্তান
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়ায় ৩৬ বছর বয়সী এক পর্যটককে পুলিশ স্টেশন থেকে টেনে নিয়ে হত্যা এবং দেহ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে ২৮০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সোয়াত জেলার জনপ্রিয় পর্যটন শহর মাদিয়ানে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে। মাদিয়ান শহরে পুলিশ ওই ব্যক্তিকে রক্ষার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ইসলামের পবিত্র গ্রন্থ কোরআনকে অবমাননা করার অভিযোগ আনার পর জনগণ জড়ো হয়েছিল বলে জানা গেছে।
পাকিস্তানে ধর্ম অবমাননার শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে। এ ধরনের অভিযোগের পর দেশটিতে দাঙ্গা বা অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা একটি সাধারণ বিষয়। কোরআনের পাতা পোড়ানোর অভিযোগে গত মাসে একজন খ্রিস্টান ব্যক্তি হামলার শিকার হন। এর কিছুক্ষণ পরই তিনি মারা যান।
সোয়াতের পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহত ব্যক্তি পাঞ্জাবের শিয়ালকোটের বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে কোরআন অবমাননার অভিযোগ আনা হয়েছিল। তবে লোকটি কী করেছে তা স্পষ্ট নয়। তার পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি। একজন পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, মাদিয়ানের প্রধান বাজার থেকে পুলিশ লোকটিকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু জনগণ তাকে হস্তান্তর করার দাবি তোলে। সর্বশেষ ঘটনার ভিডিও পাকিস্তানের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। ফুটেজে দেখা যায়, লোকটির দেহ রাস্তায় প্যারেড করে নিয়ে যাওয়ার পর আগুন ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পুলিশ নিশ্চিত করেছে, ওই পর্যটক ‘অগ্নিদগ্ধ’ হয়েছেন এবং এই ঘটনায় প্রায় ১১ জন আহত হয়েছে।
সোয়াতের পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহত ব্যক্তি পাঞ্জাবের শিয়ালকোটের বাসিন্দা। তার বিরুদ্ধে কোরআন অবমাননার অভিযোগ আনা হয়েছিল। তবে লোকটি কী করেছে তা স্পষ্ট নয়। তার পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।
একজন পুলিশ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, মাদিয়ানের প্রধান বাজার থেকে পুলিশ লোকটিকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু জনগণ তাকে হস্তান্তর করার দাবি তোলে। সর্বশেষ ঘটনার ভিডিও পাকিস্তানের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে। ফুটেজে দেখা যায়, লোকটির দেহ রাস্তায় প্যারেড করে নিয়ে যাওয়ার পর আগুন ধরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পুলিশ নিশ্চিত করেছে, ওই পর্যটক ‘অগ্নিদগ্ধ’ হয়েছেন এবং এই ঘটনায় প্রায় ১১ জন আহত হয়েছে।