গাজীপুর পুবাইল থানায সোর্সদের গোপন বাণিজ্যে অপরাধীরা ব্যাপরোয়া ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১০:৪৯ পূর্বাহ্ণ, মার্চ ৮, ২০২৫ অনুসন্ধানী প্রতিবেদকঃ গাজীপুর সিটি মেট্রোপলিটন জি এমপি’র পুবাইল থানায সোর্সদের গোপন বাণিজ্যে অপরাধীরা ব্যাপরোয়া হয়ে এলাকাজুড়ে নেশাখোরদের বাণিজ্য মেলায় পরিণত হয়েছে। শ্যুুটিংষ্পট, পুবাইল বাজারে নাটক নির্মাতাদের কাজে বিভিন্ন সময়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে চিত্র নির্মাতাদের জিম্মি করা হয়। কয়েকটি শ্যুুটিংষ্পট ঘুরে যান যায়, সন্ধ্যায় কোন লোক রিসোর্টে দেখলেই পুলিশ সোর্সরা বলে টাকা দেন না দিলে জেলে যাবেন। ভাল মানুষ এ কারনে বিনোদন বিমূখ হওয়ায়, বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কয়েকটি রিসোর্ট শ্যুুটিংষ্পট। এলাকাজুড়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা ধার চেয়ে না পেলে ব্যবসায়ী, গার্মেন্টস কর্মী,দিন মজুরদের জিম্মি করে হয়রানী করে মারধর করে। উপ পুলিশ কমিশনারের নিয়ন্ত্রনে সম্প্রতি বিচার আপোষ হয়। ভবিষ্যৎ এমন কোন কাজে জড়িত হলে উপযুক্ত শাস্তি প্রদানের হুশিয়ারী দেয়া হয়। পুবাইল থানা পুলিশ বৈষম্যহীন কাজে সুনাম ধরে রাখতে পারছেনা। ওই এলাকায় সমঝোতা কারী পরিচয়ে সোর্সদের দায়িত্বে রয়েছেন সন্ত্রাসী ইমরান হোসেন নিরব(৪০), মোঃ রাব্বি (৩৯), কামারগাও এর মোবারক হোসেন(৩৮),জুয়েল(৩৭),সিদারটেক এর তানিম(৩৭), করমতলার রিমন, হিমেল, রিদয় সহ আরো অনেকে। সম্প্রতি পুলিশ অফিরারা মহল্লা ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকাজুড়ে অপরাধ প্রতিরোধে অভিযান ( ডেভিল্ড হ্যান্ট) পরিচালনা করে সোর্সদের ইচ্ছামত টাকা পয়সা পাওয়ার জন্য অপকৌশলের আশ্রয় নেয়। নতুন পুলিশ যোগদান করায় সোর্সদের দিক নির্দেশনায় অজানা অপরাধ পুলিশের সুনাম নষ্ট হয়। এ কারনে সোর্সদের নিয়ন্ত্রণ রেখে সঠিক পথে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে প্রশাসনিক পদক্ষেপ জরুরী। ভাল মানুষ এ কারনে বিনোদন বিমোখ হওয়ায়, বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কয়েকটি রিসোর্ট ও শ্যুুটিংষ্পট। পুবাইল থানা পুলিশ বৈষম্যহীন কাজে সুনাম ধরে রাখতে পারছেনা। সমঝোতা কারী সোর্সদের দায়িত্বে রয়েছেন ইমরান হোসেন নিরব(৪০), মোঃ রাব্বি (৩৯), কামারগাও এর মোবারক হোসেন(৩৮),জুয়েল(৩৭),সিদারটেক এর তানিম(৩৭), করমতলার রিমন, হিমেল, রিদয় সহ আরো অনেকে। সম্প্রতি পুলিশ অফিরারা মহল্লা ও গুরুত্বপূর্ণ এলাকাজুড়ে অপরাধ প্রতিরোধে অভিযান ( ডেভিল্ড হ্যান্ট) পরিচালনা করে সোর্সদের ইচ্ছামত টাকা পয়সা পাওয়ার জন্য অপকৌশলের আশ্রয় নেয়। সোর্সরা গাজা,ফেন্সিডিল,নেশা জাতীয় খাবার নিয়ে পুলিশের সাথে অভযান চালিয়ে সাধারণ মানুষের পকেটে নেশা ডুকিয়ে দিয়ে বিপদমূখী করে অর্থ আদায় করার অভিযোগ রয়েছে। নতুন পুলিশ যোগদান করায় সোর্সদের দিক নির্দেশনায় অজনা অপরাধ পুলিশের সু নাম নষ্ট হয়। এ কারনে সোর্সদের নিয়ন্ত্রণ রেখে সঠিক পথে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে প্রশাসনিক পদক্ষেপ জরুরী। SHARES অপরাধ/দূর্নীতি বিষয়: