► পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি কম হয়েছে ডলার মূল্যে ৮.৯৮% ► পরিমাণের ভিত্তিতে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৮.৮৩% পোশাক রপ্তানি কমেছে যুক্তরাজ্যে ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:১৯ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ১১, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিবেদক বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের অন্যতম বৃহত্তম বাজার যুক্তরাজ্যেও কমেছে পোশাক রপ্তানি। চলতি বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর মেয়াদে বাংলাদেশ থেকে এই বাজারে পোশাক রপ্তানি প্রবৃদ্ধি কম হয়েছে ডলার ভ্যালুতে-৮.৯৮ শতাংশ। আর পরিমাণের ভিত্তিতে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৮.৮৩ শতাংশ। ইউরোস্ট্যাট প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা যায়। তবে যুক্তরাজ্যে পোশাক রপ্তানি করা অন্য সব দেশেরও পোশাক রপ্তানি কমেছে দেশটিতে। ইউরোস্ট্যাটের তথ্যে আরো জানা যায়, গত তিন বছরের মধ্যে এবারই যুক্তরাজ্যের বাজারে পোশাক রপ্তানি সবচেয়ে বেশি কমেছে বাংলাদেশ থেকে। এর আগে ২০২১ সালে ৭.৭৪ শতাংশ এবং ২০২৩ সালে ৩৫.৬৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হলেও এবার নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮.৯৮ শতাংশ। এদিকে ২০১৮ সালে প্রাক-কভিডকালে যুক্তরাজ্যের সারা বিশ্ব থেকে পোশাক আমদানি ছিল এক হাজার ৬৮৩ কোটি মার্কিন ডলার (৮৮০ মিলিয়ন কেজি) এবং ২০১৯ সালে এক কোটি ৬৪৫ ডলার (৮৬২ মিলিয়ন কেজি)। কভিডের বছরে, অর্থাৎ ২০২০ সালে যুক্তরাজ্যের আমদানি নেমে এসেছে এক হাজার ৫৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে (৭২৮ মিলিয়ন কেজি)। ২০২১ সালে যুক্তরাজ্যের পোশাক আমদানির কিছুটা পুনরুদ্ধার ঘটেছে এবং এক হাজার ৪৩৫ কোটি ডলারে (৭৫০ মিলিয়ন কেজি) পৌঁছেছে, যা তখনো প্রাক-কভিড পর্যায়ের নিচে রয়েছে। ২০২২ সালে যথার্থভাবে এর পুনরুদ্ধার হয় এবং যুক্তরাজ্যের পোশাক আমদানি এক হাজার ৭৩৪ কোটি মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়। এই বছরের জানুয়ারি-অক্টোবরের মধ্যে যুক্তরাজ্যের বৈশ্বিক পোশাক আমদানি পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের তুলনায় মূল্যের (ডলারে) দিক থেকে ১৬.৪৪ শতাংশ এবং পরিমাণের দিক থেকে ১২.২০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। জানা যায়, যুক্তরাজ্যের মোট পোশাক আমদানিতে মূল্যের দিক থেকে বাংলাদেশের শেয়ার ২৩ শতাংশ এবং পরিমাণের দিক থেকে ২৮ শতাংশ। এ বিষয়ে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘যেহেতু আমরা স্যাচুরেশন পয়েন্টের কাছাকাছি চলে এসেছি এবং আগামী দশকগুলোতে বৈশ্বিক বাণিজ্য নীতি এবং প্রতিযোগিতার দৃশ্যপট বদলে যাবে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ববাজারে আরো অংশ করায়ত্ত করা এবং প্রবৃদ্ধি টেকসই রাখার মূল চাবিকাঠি হবে ব্যাকওয়ার্ড ও ফরওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে সক্ষমতা অর্জন করে উচ্চমূল্য সংযোজনকারী পণ্যে যাওয়া ও উচ্চ মূল্যের বাজারগুলো সম্প্রসারণ করা।’ যখন আমরা বলি ‘উচ্চমূল্য সংযোজন’, তখন শব্দটিকে প্রায়ই আউটারওয়্যার, লনজারি, অ্যাক্টিভওয়্যার ইত্যাদির মতো আইটেমগুলোতে আবদ্ধ করে শব্দটির ভুল ব্যাখ্যা করা হয়। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: #যুক্তরাজ্যপোশাক রপ্তানি
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের অন্যতম বৃহত্তম বাজার যুক্তরাজ্যেও কমেছে পোশাক রপ্তানি। চলতি বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর মেয়াদে বাংলাদেশ থেকে এই বাজারে পোশাক রপ্তানি প্রবৃদ্ধি কম হয়েছে ডলার ভ্যালুতে-৮.৯৮ শতাংশ। আর পরিমাণের ভিত্তিতে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৮.৮৩ শতাংশ। ইউরোস্ট্যাট প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা যায়।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের অন্যতম বৃহত্তম বাজার যুক্তরাজ্যেও কমেছে পোশাক রপ্তানি। চলতি বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর মেয়াদে বাংলাদেশ থেকে এই বাজারে পোশাক রপ্তানি প্রবৃদ্ধি কম হয়েছে ডলার ভ্যালুতে-৮.৯৮ শতাংশ। আর পরিমাণের ভিত্তিতে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৮.৮৩ শতাংশ। ইউরোস্ট্যাট প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা যায়।
তবে যুক্তরাজ্যে পোশাক রপ্তানি করা অন্য সব দেশেরও পোশাক রপ্তানি কমেছে দেশটিতে। ইউরোস্ট্যাটের তথ্যে আরো জানা যায়, গত তিন বছরের মধ্যে এবারই যুক্তরাজ্যের বাজারে পোশাক রপ্তানি সবচেয়ে বেশি কমেছে বাংলাদেশ থেকে। এর আগে ২০২১ সালে ৭.৭৪ শতাংশ এবং ২০২৩ সালে ৩৫.৬৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হলেও এবার নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮.৯৮ শতাংশ। এদিকে ২০১৮ সালে প্রাক-কভিডকালে যুক্তরাজ্যের সারা বিশ্ব থেকে পোশাক আমদানি ছিল এক হাজার ৬৮৩ কোটি মার্কিন ডলার (৮৮০ মিলিয়ন কেজি) এবং ২০১৯ সালে এক কোটি ৬৪৫ ডলার (৮৬২ মিলিয়ন কেজি)।
এদিকে ২০১৮ সালে প্রাক-কভিডকালে যুক্তরাজ্যের সারা বিশ্ব থেকে পোশাক আমদানি ছিল এক হাজার ৬৮৩ কোটি মার্কিন ডলার (৮৮০ মিলিয়ন কেজি) এবং ২০১৯ সালে এক কোটি ৬৪৫ ডলার (৮৬২ মিলিয়ন কেজি)।
কভিডের বছরে, অর্থাৎ ২০২০ সালে যুক্তরাজ্যের আমদানি নেমে এসেছে এক হাজার ৫৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে (৭২৮ মিলিয়ন কেজি)। ২০২১ সালে যুক্তরাজ্যের পোশাক আমদানির কিছুটা পুনরুদ্ধার ঘটেছে এবং এক হাজার ৪৩৫ কোটি ডলারে (৭৫০ মিলিয়ন কেজি) পৌঁছেছে, যা তখনো প্রাক-কভিড পর্যায়ের নিচে রয়েছে। ২০২২ সালে যথার্থভাবে এর পুনরুদ্ধার হয় এবং যুক্তরাজ্যের পোশাক আমদানি এক হাজার ৭৩৪ কোটি মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়। এই বছরের জানুয়ারি-অক্টোবরের মধ্যে যুক্তরাজ্যের বৈশ্বিক পোশাক আমদানি পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের তুলনায় মূল্যের (ডলারে) দিক থেকে ১৬.৪৪ শতাংশ এবং পরিমাণের দিক থেকে ১২.২০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
কভিডের বছরে, অর্থাৎ ২০২০ সালে যুক্তরাজ্যের আমদানি নেমে এসেছে এক হাজার ৫৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে (৭২৮ মিলিয়ন কেজি)। ২০২১ সালে যুক্তরাজ্যের পোশাক আমদানির কিছুটা পুনরুদ্ধার ঘটেছে এবং এক হাজার ৪৩৫ কোটি ডলারে (৭৫০ মিলিয়ন কেজি) পৌঁছেছে, যা তখনো প্রাক-কভিড পর্যায়ের নিচে রয়েছে। ২০২২ সালে যথার্থভাবে এর পুনরুদ্ধার হয় এবং যুক্তরাজ্যের পোশাক আমদানি এক হাজার ৭৩৪ কোটি মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়। এই বছরের জানুয়ারি-অক্টোবরের মধ্যে যুক্তরাজ্যের বৈশ্বিক পোশাক আমদানি পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের তুলনায় মূল্যের (ডলারে) দিক থেকে ১৬.৪৪ শতাংশ এবং পরিমাণের দিক থেকে ১২.২০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
জানা যায়, যুক্তরাজ্যের মোট পোশাক আমদানিতে মূল্যের দিক থেকে বাংলাদেশের শেয়ার ২৩ শতাংশ এবং পরিমাণের দিক থেকে ২৮ শতাংশ। এ বিষয়ে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘যেহেতু আমরা স্যাচুরেশন পয়েন্টের কাছাকাছি চলে এসেছি এবং আগামী দশকগুলোতে বৈশ্বিক বাণিজ্য নীতি এবং প্রতিযোগিতার দৃশ্যপট বদলে যাবে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ববাজারে আরো অংশ করায়ত্ত করা এবং প্রবৃদ্ধি টেকসই রাখার মূল চাবিকাঠি হবে ব্যাকওয়ার্ড ও ফরওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে সক্ষমতা অর্জন করে উচ্চমূল্য সংযোজনকারী পণ্যে যাওয়া ও উচ্চ মূল্যের বাজারগুলো সম্প্রসারণ করা।’ যখন আমরা বলি ‘উচ্চমূল্য সংযোজন’, তখন শব্দটিকে প্রায়ই আউটারওয়্যার, লনজারি, অ্যাক্টিভওয়্যার ইত্যাদির মতো আইটেমগুলোতে আবদ্ধ করে শব্দটির ভুল ব্যাখ্যা করা হয়।
এ বিষয়ে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ‘যেহেতু আমরা স্যাচুরেশন পয়েন্টের কাছাকাছি চলে এসেছি এবং আগামী দশকগুলোতে বৈশ্বিক বাণিজ্য নীতি এবং প্রতিযোগিতার দৃশ্যপট বদলে যাবে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ববাজারে আরো অংশ করায়ত্ত করা এবং প্রবৃদ্ধি টেকসই রাখার মূল চাবিকাঠি হবে ব্যাকওয়ার্ড ও ফরওয়ার্ড লিংকেজ শিল্পে সক্ষমতা অর্জন করে উচ্চমূল্য সংযোজনকারী পণ্যে যাওয়া ও উচ্চ মূল্যের বাজারগুলো সম্প্রসারণ করা।’ যখন আমরা বলি ‘উচ্চমূল্য সংযোজন’, তখন শব্দটিকে প্রায়ই আউটারওয়্যার, লনজারি, অ্যাক্টিভওয়্যার ইত্যাদির মতো আইটেমগুলোতে আবদ্ধ করে শব্দটির ভুল ব্যাখ্যা করা হয়।