কোটা নিয়ে ফারুকীর পোস্ট, ডিলিট করলেন খানিক পরেই

প্রকাশিত: ৭:১১ অপরাহ্ণ, জুলাই ৭, ২০২৪

বিনোদন প্রতিবেদক

শিক্ষার্থীরা কোটা বিরোধী আন্দোলনে সরব। কয়েকদিন হলো চলছে এই আন্দোলন। পক্ষে বিপক্ষে অনেকেই মতামত দিচ্ছেন। এবার মতামত দিলেন চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।

তবে সেই ফেসবুক পোস্ট বেশিক্ষন স্থায়ী হলোনা। কিছুক্ষন পরেই নামিয়ে ফেললেন সেই পোস্ট। ধারণা করা হচ্ছে, বিতর্ক এড়াতেই পোস্টটি ডিলিট করেছেন তিনি। পোস্টে কী লিখেছিলেন ফারুকী? 

ফারুকী লিখেছিলেন, ‘ঢালাও কোটার নামে মেধাহীন রাষ্ট্রব্যবস্থাকে উৎসাহ দেয়া বন্ধ হোক।

সমাজের অনগ্রসরদের জন্য ১০ ভাগ কোটা থাকতে পারে। তার জন্য ৫৬ ভাগ?’ 

আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে ফারুকী আরও লেখেন, ‘এই আন্দোলনে যারা আছো, তাদের সবার জন্য লাল সালাম। নিজের সুস্থতার জন্য অনলাইনে খুব বেশি থাকি না। সকল উত্তেজনা থেকে দূরে থাকার চেষ্টায় আছি।

কিন্তু এই কথাগুলা না বললে ইতিহাসের কাছে অপরাধী থেকে যাবো। আমার মেয়েরা যখন বড় হবে, বলবে, বাবা যখন এইরকম একটা ব্যবস্থা করা হয়, তখন তোমরা কী করছিলে?’ 

উল্লেখ্য, সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা ছিল। এই কোটা সংস্কারের দাবিতে ২০১৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বড় ছাত্র আন্দোলন হয়। সেই আন্দোলনের মুখে ওই বছরের ৪ অক্টোবর সব ধরনের কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এর ফলে সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতি বাতিল হয়ে যায়।

 

তবে ২০২১ সালে সেই পরিপত্রের মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের অংশটিকে চ্যালেঞ্জ করে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান উচ্চ আদালতে রিট করেন। সেই রিটের শুনানি শেষে গত ৫ জুন পরিপত্রের ওই অংশ অবৈধ ঘোষণা করেন আদালত। ফলে কোটা বহাল হয়ে যায়। এতে ক্ষুব্ধ হন শিক্ষার্থীরা। কোটা বাতিলের দাবিতে আবার রাস্তায় নামেন তাঁরা। ঈদুল আজহার আগে কয়েক দিন বিক্ষোভের পর দাবি মানতে সরকারকে ৩০ জুন পর্যন্ত সময় বেঁধে (আলটিমেটাম) দেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে ১ জুলাই থেকে জোর আন্দোলন শুরু করেছেন তাঁরা।

সরব। কয়েকদিন হলো চলছে এই আন্দোলন। পক্ষে বিপক্ষে অনেকেই মতামত দিচ্ছেন। এবার মতামত দিলেন চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।

তবে সেই ফেসবুক পোস্ট বেশিক্ষন স্থায়ী হলোনা। কিছুক্ষন পরেই নামিয়ে ফেললেন সেই পোস্ট। ধারণা করা হচ্ছে, বিতর্ক এড়াতেই পোস্টটি ডিলিট করেছেন তিনি। পোস্টে কী লিখেছিলেন ফারুকী? 

ফারুকী লিখেছিলেন, ‘ঢালাও কোটার নামে মেধাহীন রাষ্ট্রব্যবস্থাকে উৎসাহ দেয়া বন্ধ হোক।

সমাজের অনগ্রসরদের জন্য ১০ ভাগ কোটা থাকতে পারে। তার জন্য ৫৬ ভাগ?’ 

আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে ফারুকী আরও লেখেন, ‘এই আন্দোলনে যারা আছো, তাদের সবার জন্য লাল সালাম। নিজের সুস্থতার জন্য অনলাইনে খুব বেশি থাকি না। সকল উত্তেজনা থেকে দূরে থাকার চেষ্টায় আছি।

কিন্তু এই কথাগুলা না বললে ইতিহাসের কাছে অপরাধী থেকে যাবো। আমার মেয়েরা যখন বড় হবে, বলবে, বাবা যখন এইরকম একটা ব্যবস্থা করা হয়, তখন তোমরা কী করছিলে?’ 

উল্লেখ্য, সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা ছিল। এই কোটা সংস্কারের দাবিতে ২০১৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বড় ছাত্র আন্দোলন হয়। সেই আন্দোলনের মুখে ওই বছরের ৪ অক্টোবর সব ধরনের কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এর ফলে সরকারি চাকরিতে কোটাপদ্ধতি বাতিল হয়ে যায়।

তবে ২০২১ সালে সেই পরিপত্রের মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলের অংশটিকে চ্যালেঞ্জ করে কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান উচ্চ আদালতে রিট করেন। সেই রিটের শুনানি শেষে গত ৫ জুন পরিপত্রের ওই অংশ অবৈধ ঘোষণা করেন আদালত। ফলে কোটা বহাল হয়ে যায়। এতে ক্ষুব্ধ হন শিক্ষার্থীরা। কোটা বাতিলের দাবিতে আবার রাস্তায় নামেন তাঁরা। ঈদুল আজহার আগে কয়েক দিন বিক্ষোভের পর দাবি মানতে সরকারকে ৩০ জুন পর্যন্ত সময় বেঁধে (আলটিমেটাম) দেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে ১ জুলাই থেকে জোর আন্দোলন শুরু করেছেন তাঁরা।