বাজেট প্রতিক্রিয়াঃকর আদায়ের লক্ষ্য পূরণ চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করেই কালেকশন করতে হবে :এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন । ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১০:৪১ পূর্বাহ্ণ, জুন ২, ২০২৩ বিশেষ প্রতিনিধি ঃ প্রস্তাবিত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট প্রসঙ্গে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেছেন, কর আদায়ের লক্ষ্য পূরণ চ্যালেঞ্জ হতে পারে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর মতিঝিলে কার্যালয়ে তাৎক্ষণিক বাজেট প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। জসিম উদ্দিন বলেন, আমার কাছে মনে হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী ২০৪১ সাল এবং এলডিসি (স্বল্পোন্নত দেশের থেকে উত্তরণ) গ্র্যাজুয়েশনকে মাথায় রেখে বাজেট ঘোষণা করেছেন। সেখানে চ্যালেঞ্জ অবশ্যই আছে, কালেকশনটা চ্যালেঞ্জ হতে পারে। আমাদের ফরেন কারেন্সি যেহেতু এক্সপোর্ট ও রেমিট্যান্সের ওপর নির্ভরশীল, সেখানে আমাদের ফরেন কারেন্সির প্রাইসটা কোথায় পর্যন্ত যাবে আমরা জানি না। তিনি বলেন, টার্গেট অ্যাচিভ করতে হলে এক্সপেনডিচারে যেতেই হবে। সেক্ষেত্রে আমাদের কালেকশন বাড়াতেই হবে। বাড়ানোর জন্য আমরা সব সময় যেটি বলি, এক জায়গায় সীমাবদ্ধ না থেকে জাল বিস্তৃত করা। সহজে যেসব জায়গা থেকে ট্যাক্স কালেকশন করা যায় ভ্যাট সোর্স, অগ্রিম আয়কর (এআইটি), অ্যাডভান্স ভ্যাট; এগুলো কম করে বরং নতুনদের কারের আওতায় নিয়ে আসা। আমরা সব সময় বলি, সহজ পদ্ধতি থেকে আমাদের বের হতে হবে। এর জন্য দরকার কাঠামোগত সংস্কার। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। আরও যারা ট্যাক্স কালেকশন করে, তাদের কাঠামোগত সংস্কার দরকার। এবার ১৬ শতাংশ ট্যাক্স গ্রোথ আছে। কালেকশন বেশি করবে বললে আমরা ব্যবসায়ীরা শঙ্কিত হয়ে যাই যে, আমাদের ওপর নাকি আসে! সব সময় তাই হয়, বলেন তিনি। ট্যাক্স আরোপে উদ্বেগ প্রকাশ করে জসিম উদ্দিন বলেন, ২৪৪টি আইটেমের ওপর সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়েছে এবং ১৯১টির ওপর রেগুলেটরি ট্যাক্স হয়েছে, আমি মনে করি এটা ঠিক হয়নি। কারণ তাহলে লোকাল ইন্ডাস্ট্রির প্রটেকশন কমে যায়। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: