সম্ভাবনাময় স্টার্টআপে আরো ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:২২ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১৭, ২০২৩ প্রতিকী ছবি : সংগৃহীত নিজস্ব প্রতিবেদক দেশের সম্ভাবনাময় স্টার্টআপে আরো ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড। এই টাকা আগামী জানুয়ারিতে ছাড় তার কথা রয়েছে। স্বাস্থ্য, কৃষি ও শিক্ষা খাতে প্রযুক্তির ব্যবহার, লজিসটিকস, ফিনটেক, ই-কমার্স ও টেকসই জ্বালানি-এসব গুরুত্বপূর্ণ খাতের সম্ভাবনাময় উদ্যোগে এই অর্থ বিনিয়োগ করা হবে। স্টার্টআপ বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদ ইতোমধ্যে ১১টি স্টার্টআপে বিনিয়োগ অনুমোদন করেছে। আগামী ১ থেকে দেড় বছরের মধ্যে এই অর্থ বিনিয়োগ হবে। জানতে চাইলে স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামী আহমেদ শুক্রবার বলেন, ‘আমরা গত অর্থবছর ১০০ কোটি টাকা স্টার্টআপে বিনিয়োগ করছি। এভাবে চলতি বছরও ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু এখনো সেগুলো চূড়ান্ত হয়নি। আর্থিক ও আইনগত বিষয়ে যাচাই-বাছাই পর্যালোচনা করে তারপর চূড়ান্ত হবে। এখনই কোনো কম্পানির নাম বলা যাচ্ছে না। আগামী ১ থেকে দেড় বছরের মধ্যে এই অর্থ বিনিয়োগ করা হবে। চলতি বছর অর্থ হিসেবে ১০০ কোটি টাকা জানুয়ারিতে পাওয়ার আশা করছি। তিনি বলেন, স্টার্টআপ স্টাট অফ বাংলাদেশ মূলত যেসব কম্পানিতে বিনিয়োগ করবে তার বিপরীতে সেসব কম্পানির শেয়ার ধারণ করবে। ২০২০ সালের মার্চে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের অধীনে স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড নামের এই প্রতিষ্ঠানের জন্ম। শুরুতে এর অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণ ছিল মাত্র ৫০ কোটি টাকা, বর্তমানে যা বাড়িয়ে ৫০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে স্টার্টআপগুলোর জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখে বাংলাদেশ সরকার। স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডকে এই বরাদ্দ থেকে বিনিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠানটি এখন পর্যন্ত ২৮টি স্টার্টআপের জন্য ৭৩ কোটি ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ অনুমোদন করেছে, যার মধ্যে ৬৪ কোটি টাকা ইতোমধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এই ১১ প্রতিষ্ঠানে ১৮ কোটি বিনিয়োগের চুক্তির বিষয়ে এখন কাজ চলছে। আরো ৩৫ স্টার্টআপে ৭৫ কোটি টাকা বিনিযোগের অনুমোদনও প্রক্রিয়াধীন আছে। আরো সাড়ে নয় কোটি টাকা ১১টি প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আগে অনুমোদন পেলেও এই স্টার্টআপগুলোতে এখনও অর্থ বণ্টন করা হয়নি। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: বিনিয়োগস্টার্টআপ
দেশের সম্ভাবনাময় স্টার্টআপে আরো ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড। এই টাকা আগামী জানুয়ারিতে ছাড় তার কথা রয়েছে। স্বাস্থ্য, কৃষি ও শিক্ষা খাতে প্রযুক্তির ব্যবহার, লজিসটিকস, ফিনটেক, ই-কমার্স ও টেকসই জ্বালানি-এসব গুরুত্বপূর্ণ খাতের সম্ভাবনাময় উদ্যোগে এই অর্থ বিনিয়োগ করা হবে। স্টার্টআপ বাংলাদেশের পরিচালনা পর্ষদ ইতোমধ্যে ১১টি স্টার্টআপে বিনিয়োগ অনুমোদন করেছে।
আগামী ১ থেকে দেড় বছরের মধ্যে এই অর্থ বিনিয়োগ হবে। জানতে চাইলে স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামী আহমেদ শুক্রবার বলেন, ‘আমরা গত অর্থবছর ১০০ কোটি টাকা স্টার্টআপে বিনিয়োগ করছি। এভাবে চলতি বছরও ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু এখনো সেগুলো চূড়ান্ত হয়নি।
আর্থিক ও আইনগত বিষয়ে যাচাই-বাছাই পর্যালোচনা করে তারপর চূড়ান্ত হবে। এখনই কোনো কম্পানির নাম বলা যাচ্ছে না। আগামী ১ থেকে দেড় বছরের মধ্যে এই অর্থ বিনিয়োগ করা হবে। চলতি বছর অর্থ হিসেবে ১০০ কোটি টাকা জানুয়ারিতে পাওয়ার আশা করছি।
তিনি বলেন, স্টার্টআপ স্টাট অফ বাংলাদেশ মূলত যেসব কম্পানিতে বিনিয়োগ করবে তার বিপরীতে সেসব কম্পানির শেয়ার ধারণ করবে। ২০২০ সালের মার্চে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের অধীনে স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেড নামের এই প্রতিষ্ঠানের জন্ম। শুরুতে এর অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণ ছিল মাত্র ৫০ কোটি টাকা, বর্তমানে যা বাড়িয়ে ৫০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে স্টার্টআপগুলোর জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখে বাংলাদেশ সরকার। স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডকে এই বরাদ্দ থেকে বিনিয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়।
প্রতিষ্ঠানটি এখন পর্যন্ত ২৮টি স্টার্টআপের জন্য ৭৩ কোটি ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ অনুমোদন করেছে, যার মধ্যে ৬৪ কোটি টাকা ইতোমধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এই ১১ প্রতিষ্ঠানে ১৮ কোটি বিনিয়োগের চুক্তির বিষয়ে এখন কাজ চলছে। আরো ৩৫ স্টার্টআপে ৭৫ কোটি টাকা বিনিযোগের অনুমোদনও প্রক্রিয়াধীন আছে। আরো সাড়ে নয় কোটি টাকা ১১টি প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আগে অনুমোদন পেলেও এই স্টার্টআপগুলোতে এখনও অর্থ বণ্টন করা হয়নি।