হরতালে বন্দরে কমেছে পণ্য আমদানি ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:৪৭ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ২১, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিবেদক বিএনপি-জামায়াতের হরতাল চলাকালীন চট্টগ্রাম বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রমে সমস্যা না হলেও পণ্য আমদানি কমেছে। এ কারণে বন্দরের প্রায়ই খালি থাকছে দু-তিনটি জেটি। এতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংও কমছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, নগরীতে গণপরিবহন চলছে। দূরপাল্লার বাসও চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে যাচ্ছে। কিন্তু ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান মালিকরা নিরাপত্তাহীনতায় পণ্যবাহী গাড়ি মহাসড়কে চালাচ্ছেন কম। সেটার প্রভাব পড়ছে বন্দরে পণ্য পরিবহনে। সরকার নিরাপত্তা দিলে পরিবহন মালিকরা গাড়ি বের করবেন। পরিবহন খরচও কমে আসবে। চট্টগ্রাম বন্দরের পণ্য পরিবহন ও জাহাজীকরণের গত বুধবার থেকে গতকাল সোমবার পর্যন্ত পাঁচ দিনের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১৫ নভেম্বর বুধবার চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছে দুই হাজার ৯৯০ টিইইউএস (২০ ফুট কনটেইনারের একক)। পরের দিন বৃহস্পতিবার ৭৯২ টিইইউএস বেড়ে তিন হাজার ৭৮২ টিইইউএস কনটেইনার ডেলিভারি হয়। শুক্রবারে এক হাজার ৯২২ টিইইউএস। আর শনিবার দুই হাজার ৮৮৯ টিইইউএস। হরতালের দিন রবিবার কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছে আগের দিনের তুলনায় ৭৫৩ টিইইউএস কম। ওই দিন দুই হাজার ১৩৬ টিইইউএস কনটেইনার ডেলিভারি করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে একই সময়ে বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য আমদানি ও দেশ থেকে পণ্য জাহাজীকরণ তথ্যে দেখা যায়, বুধবার ছয় হাজার ৩৯৮ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করেছে বন্দর। পরের দিন বৃহস্পতিবার সাত হাজার ৯০২ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে। কিন্তু শুক্রবার কনটেইনার হ্যান্ডলিং অর্ধেকেই নেমে আসে। ওই দিন তিন হাজার ৬৭৩ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে। কমেছে চার হাজার ২২৯ টিইইউএস। শনিবারে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং। ওই দিন সাত হাজার ১০৪ টিইইউএস বেড়ে ১০ হাজার ৭৭৭ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করেছে চট্টগ্রাম বন্দর। হরতালের দিন রবিবার ৮৫৪০ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে। কমেছে ২২৩৭ টিইইউএস। মূলত ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান সংকটের কারণে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে প্রভাব পড়ছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরে ১৮টি জেটির মধ্যে এখন প্রতিদিন দু-তিনটি জেটি জাহাজ শূন্য থাকছে বলে জানিয়েছেন বন্দরের কর্মকর্তারা। গতকাল আমদানিকারক ও ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২৪ ঘণ্টা চট্টগ্রাম বন্দরের পণ্য খালাস, কনটেইনার ডেলিভারি কার্যক্রম চলমান রয়েছে। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: চট্টগ্রাম বন্দরপণ্য আমদানিহরতাল
বিএনপি-জামায়াতের হরতাল চলাকালীন চট্টগ্রাম বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রমে সমস্যা না হলেও পণ্য আমদানি কমেছে। এ কারণে বন্দরের প্রায়ই খালি থাকছে দু-তিনটি জেটি। এতে কনটেইনার হ্যান্ডলিংও কমছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, নগরীতে গণপরিবহন চলছে।
দূরপাল্লার বাসও চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে যাচ্ছে। কিন্তু ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান মালিকরা নিরাপত্তাহীনতায় পণ্যবাহী গাড়ি মহাসড়কে চালাচ্ছেন কম। সেটার প্রভাব পড়ছে বন্দরে পণ্য পরিবহনে। সরকার নিরাপত্তা দিলে পরিবহন মালিকরা গাড়ি বের করবেন।
পরিবহন খরচও কমে আসবে। চট্টগ্রাম বন্দরের পণ্য পরিবহন ও জাহাজীকরণের গত বুধবার থেকে গতকাল সোমবার পর্যন্ত পাঁচ দিনের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১৫ নভেম্বর বুধবার চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছে দুই হাজার ৯৯০ টিইইউএস (২০ ফুট কনটেইনারের একক)। পরের দিন বৃহস্পতিবার ৭৯২ টিইইউএস বেড়ে তিন হাজার ৭৮২ টিইইউএস কনটেইনার ডেলিভারি হয়। শুক্রবারে এক হাজার ৯২২ টিইইউএস।
আর শনিবার দুই হাজার ৮৮৯ টিইইউএস। হরতালের দিন রবিবার কনটেইনার ডেলিভারি হয়েছে আগের দিনের তুলনায় ৭৫৩ টিইইউএস কম। ওই দিন দুই হাজার ১৩৬ টিইইউএস কনটেইনার ডেলিভারি করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে একই সময়ে বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য আমদানি ও দেশ থেকে পণ্য জাহাজীকরণ তথ্যে দেখা যায়, বুধবার ছয় হাজার ৩৯৮ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করেছে বন্দর। পরের দিন বৃহস্পতিবার সাত হাজার ৯০২ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে।
কিন্তু শুক্রবার কনটেইনার হ্যান্ডলিং অর্ধেকেই নেমে আসে। ওই দিন তিন হাজার ৬৭৩ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে। কমেছে চার হাজার ২২৯ টিইইউএস। শনিবারে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং। ওই দিন সাত হাজার ১০৪ টিইইউএস বেড়ে ১০ হাজার ৭৭৭ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং করেছে চট্টগ্রাম বন্দর। হরতালের দিন রবিবার ৮৫৪০ টিইইউএস কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে। কমেছে ২২৩৭ টিইইউএস। মূলত ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান সংকটের কারণে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে প্রভাব পড়ছে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরে ১৮টি জেটির মধ্যে এখন প্রতিদিন দু-তিনটি জেটি জাহাজ শূন্য থাকছে বলে জানিয়েছেন বন্দরের কর্মকর্তারা। গতকাল আমদানিকারক ও ট্রাক-কাভার্ড ভ্যান চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২৪ ঘণ্টা চট্টগ্রাম বন্দরের পণ্য খালাস, কনটেইনার ডেলিভারি কার্যক্রম চলমান রয়েছে।