বাংলাদেশে কৃষিকাজে সৌরশক্তির ব্যবহার বাড়ছে : বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১:২৭ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ৫, ২০২৩ দুবাইয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ আয়োজিত ‘স্ক্যালিং আপ সোলার ইরিগেশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনাসভায় বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী। ছবি : সংগৃহীত নিজস্ব প্রতিবেদক বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বাংলাদেশের কৃষিকাজে সৌরশক্তির ব্যবহার উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। ডিজেলচালিত সেচ পাম্পগুলো সৌর সেচ পাম্প দিয়ে প্রতিস্থাপন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০৩১ সালের মধ্যে ৪৫ হাজার সৌর সেচ পাম্প ইনস্টল করতে ১.৮ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রয়োজন।আজ সোমবার দুবাইয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ আয়োজিত ‘স্ক্যালিং আপ সোলার ইরিগেশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনাসভায় বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নসরুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি পোর্টফলিওকে, সৌর মিনি-গ্রিড, ভাসমান সৌরবিদ্যুৎ, সৌর পানীয় জলের ব্যবস্থা, সোলার রুফটপ ইনস্টলেশন, সোলার অ্যাগ্রো পিভি, সৌর সেচ, বায়ুবিদ্যুৎ, জলবিদ্যুৎ প্রভৃতি বৈচিত্র্যময় করেছে। ছয় মিলিয়ন সোলার হোম সিস্টেম রয়েছে। বর্তমানে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ১২০০ মেগাওয়াট। ২০৩০ সালের মধ্যে ৫০০০ মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে রয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডেল্টাপ্ল্যান ২১০০ একটি ১০০ বছরের কৌশল, যা জলবায়ু পরিবর্তনকে একটি কেন্দ্রীয় চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচনা করে বদ্বীপ ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিয়ে টেকসই উন্নয়নের প্রতি দৃষ্টি নিবন্ধ করেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহ থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি আমদানির বিষয়টিও সমন্বিত জ্বালানি ও বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনা-২০২৩-এ বলা হয়েছে।বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসারে উন্নত দেশসমূহের প্রতিশ্রুত বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলার অর্থ দ্রুত ছাড় করা প্রয়োজন। তা ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট ফান্ড থেকে ৮০০ প্রকল্পে ৪৪৯.৩ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। জ্বালানি বিশেষজ্ঞ সিদ্দিক জোবায়েরের সঞ্চালনায় ও যুগ্ম সচিব নিরোদ চন্দ্র মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মাঝে সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক, এডিবির কান্ট্রি ডিরেকটর ইডিমন গিনটিং ও ইডকলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর মোর্শেদ বক্তব্য দেন। SHARES তথ্য প্রযুক্তি বিষয়:
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বাংলাদেশের কৃষিকাজে সৌরশক্তির ব্যবহার উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। ডিজেলচালিত সেচ পাম্পগুলো সৌর সেচ পাম্প দিয়ে প্রতিস্থাপন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০৩১ সালের মধ্যে ৪৫ হাজার সৌর সেচ পাম্প ইনস্টল করতে ১.৮ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রয়োজন।আজ সোমবার দুবাইয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ আয়োজিত ‘স্ক্যালিং আপ সোলার ইরিগেশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনাসভায় বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডেল্টাপ্ল্যান ২১০০ একটি ১০০ বছরের কৌশল, যা জলবায়ু পরিবর্তনকে একটি কেন্দ্রীয় চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচনা করে বদ্বীপ ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব দিয়ে টেকসই উন্নয়নের প্রতি দৃষ্টি নিবন্ধ করেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহ থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি আমদানির বিষয়টিও সমন্বিত জ্বালানি ও বিদ্যুৎ মহাপরিকল্পনা-২০২৩-এ বলা হয়েছে।বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসারে উন্নত দেশসমূহের প্রতিশ্রুত বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন ডলার অর্থ দ্রুত ছাড় করা প্রয়োজন। তা ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট ফান্ড থেকে ৮০০ প্রকল্পে ৪৪৯.৩ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জ্বালানি বিশেষজ্ঞ সিদ্দিক জোবায়েরের সঞ্চালনায় ও যুগ্ম সচিব নিরোদ চন্দ্র মন্ডলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মাঝে সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক, এডিবির কান্ট্রি ডিরেকটর ইডিমন গিনটিং ও ইডকলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর মোর্শেদ বক্তব্য দেন।