জাতিসংঘের চাপের মুখেও যুদ্ধবিরতিতে রাজি নন নেতানিয়াহু ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১:১২ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৫, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি কূটনৈতিক চাপ কিংবা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণহানি কোনো কিছুই ইসরায়েলকে সংঘাত থেকে দূরে সরাবে না বলে জানিয়ে দিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। গত মঙ্গলবার জাতিসংঘের সাধারণ সভা যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করেছিল। কিন্তু ইসরায়েল তাকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে না। হামাসকে খতম না করে এ লড়াই থামবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। এদিকে আজ বৃহস্পতিবার ইসরায়েল যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্র এবং জার্মান প্রতিনিধি। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান বৃহস্পতিবার জেরুজালেম পৌঁছবেন। অন্যদিকে বাভারিয়ার প্রধান মারকুস সোদার ইসরায়েলে পৌঁছে গেছেন। সোদার বিমানে ওঠার আগে জানিয়েছেন, তিনি ইসরায়েলকে সমর্থন করেন। কারণ ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে। ৭ অক্টোবর যা ঘটেছে, তারই পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েল এই পদক্ষেপ নিয়েছে। অন্যদিকে গাজার সাধারণ মানুষের কথা জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জানিয়েছেন, সেখানেও সাধারণ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, যা অনভিপ্রেত। কিন্তু ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে। বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করবেন বাভারিয়ার প্রধান। সম্প্রতি একটি ওপিনিয়ন পোলের আয়োজন করা হয়েছিল। ফিলিস্তিন এবং পশ্চিম তীরে এই ভোটের আয়োজন হয়েছিল। পশ্চিম তীরের ৪২ শতাংশ মানুষ ফিলিস্তিনিয়ান সেন্টার ফর পলিসি অ্যান্ড সার্ভে রিসার্চকে জানিয়েছেন, তারা হামাসকে সমর্থন করছেন। যেখানে মাত্র তিন মাস আগেও মাত্র ১২ শতাংশ মানুষ হামাসকে সমর্থন করত। পশ্চিম তীরে এবং ফিলিস্তিনের অনেকেই মনে করেন, এখান থেকে আরো শক্তিশালী হয়ে ফিরে আসবে হামাস। তারাই গাজা পরিচালনা করবে। ইসরায়েল ক্ষমতা কেড়ে নিতে পারবে না। ১০ জনের মধ্যে একজনেরও কম বলেছেন, ৭ অক্টোবর হামাস যুদ্ধাপরাধ করেছে। এই পরিস্থিতিতে লড়াই শেষ হওয়ার আগে রাজনৈতিক সমাধানসূত্রে পৌঁছানো সম্ভব নয় বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ওই সমাধানসূত্রে ফিলিস্তিনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসলেও হামাসের সঙ্গে আলোচনায় বসবে না। হামাসকে তারা জঙ্গি সংগঠন বলে মনে করে। কিন্তু বুধবারও হামাসের প্রধান ইসমাইল হানিয়া জানিয়েছেন, ফিলিস্তিন আলোচনায় হামাসকে বাদ দিলে তারা তা মেনে নেবে না। SHARES আন্তর্জাতিক বিষয়: #নেতানিয়াহু
কূটনৈতিক চাপ কিংবা যুদ্ধক্ষেত্রে প্রাণহানি কোনো কিছুই ইসরায়েলকে সংঘাত থেকে দূরে সরাবে না বলে জানিয়ে দিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। গত মঙ্গলবার জাতিসংঘের সাধারণ সভা যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করেছিল। কিন্তু ইসরায়েল তাকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে না। হামাসকে খতম না করে এ লড়াই থামবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু।
এদিকে আজ বৃহস্পতিবার ইসরায়েল যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্র এবং জার্মান প্রতিনিধি। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান বৃহস্পতিবার জেরুজালেম পৌঁছবেন। অন্যদিকে বাভারিয়ার প্রধান মারকুস সোদার ইসরায়েলে পৌঁছে গেছেন। সোদার বিমানে ওঠার আগে জানিয়েছেন, তিনি ইসরায়েলকে সমর্থন করেন।
কারণ ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে। ৭ অক্টোবর যা ঘটেছে, তারই পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েল এই পদক্ষেপ নিয়েছে। অন্যদিকে গাজার সাধারণ মানুষের কথা জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জানিয়েছেন, সেখানেও সাধারণ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে, যা অনভিপ্রেত। কিন্তু ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকার আছে।
বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করবেন বাভারিয়ার প্রধান। সম্প্রতি একটি ওপিনিয়ন পোলের আয়োজন করা হয়েছিল। ফিলিস্তিন এবং পশ্চিম তীরে এই ভোটের আয়োজন হয়েছিল। পশ্চিম তীরের ৪২ শতাংশ মানুষ ফিলিস্তিনিয়ান সেন্টার ফর পলিসি অ্যান্ড সার্ভে রিসার্চকে জানিয়েছেন, তারা হামাসকে সমর্থন করছেন। যেখানে মাত্র তিন মাস আগেও মাত্র ১২ শতাংশ মানুষ হামাসকে সমর্থন করত।
পশ্চিম তীরে এবং ফিলিস্তিনের অনেকেই মনে করেন, এখান থেকে আরো শক্তিশালী হয়ে ফিরে আসবে হামাস। তারাই গাজা পরিচালনা করবে। ইসরায়েল ক্ষমতা কেড়ে নিতে পারবে না। ১০ জনের মধ্যে একজনেরও কম বলেছেন, ৭ অক্টোবর হামাস যুদ্ধাপরাধ করেছে। এই পরিস্থিতিতে লড়াই শেষ হওয়ার আগে রাজনৈতিক সমাধানসূত্রে পৌঁছানো সম্ভব নয় বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ওই সমাধানসূত্রে ফিলিস্তিনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসলেও হামাসের সঙ্গে আলোচনায় বসবে না। হামাসকে তারা জঙ্গি সংগঠন বলে মনে করে। কিন্তু বুধবারও হামাসের প্রধান ইসমাইল হানিয়া জানিয়েছেন, ফিলিস্তিন আলোচনায় হামাসকে বাদ দিলে তারা তা মেনে নেবে না।