বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ছিল সারা জীবনের : মুখ্যসচিব ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৭:৫১ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৬, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর যুদ্ধ ছিল বৈষম্যের বিরুদ্ধে। তাই নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে হবে। বঙ্গবন্ধু শুধু মুক্তিযুদ্ধ করেছেন তা-ই নয়, তিনি এই দেশকে কেমন করে নির্মিত করতে হবে এবং দেশের চেহারাটা কেমন হবে তাও নির্ধারণ করে গেছেন। বৈষম্যহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য আদর্শ প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার সূচনা করেন। আজ শনিবার দুপুরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আলোচনাসভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন। তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেন, মুক্তিযুদ্ধ হঠাৎ করে হয়নি। বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ছিল সারা জীবনের। আমরা দেখেছি অতীতে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে খণ্ডিত করা হয়েছিল, মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মানীত করা হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধারা নিজেকে পরিচয় দিতে ভীত-সন্ত্রস্ত থাকতেন। সেই জায়গা থেকে আজকে আমরা বেড়িয়ে এসেছি। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব বলেন, বঙ্গবন্ধুর সরকার ছিল সবচেয়ে দক্ষ সরকার। এত শক্তিশালী সরকার আর কোথাও ছিল না। বঙ্গবন্ধু প্রতিটি সেক্টরে হাত দিয়েছিলেন। তিনি যেমন শহরকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন, তেমনি গ্রামকেও সমান গুরুত্ব দিয়েছিলেন। কোথাও তিনি বৈষম্য করেননি। আজকের বর্তমান সরকারও বৈষম্য করেনি, গ্রাম ও শহরকে সমান গুরুত্ব দিচ্ছে। আলোচনাসভার সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা জেলা প্রশাসক (ডিসি) আনিসুর রহমান বলেন, বাংলা ও বাঙালির অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির সামগ্রিকতাকে নিয়ে একটি স্বার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র গঠনের মৌলিক চিন্তা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আগে এই দেশে কেউ ভাবেননি। দলমত নির্বিশেষে সোনার বাংলা গড়া হোক আজকের বিজয় দিবসে আমাদের সকলে অঙ্গীকার। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার সাবিরুল ইসলাম, ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান, ঢাকা মহানগর ইউনিট কমান্ড বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার, ঢাকা মহানগর ইউনিট কমান্ড বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন প্রমুখ। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব মোছাম্মৎ হামিদা বেগম, ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান এ কে এম শামীমুল হক ছিদ্দিকী, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান ফায়জুল ইসলাম ও জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমির মহাপরিচালক সুকেশ কুমার সরকার। অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগরের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ফুল ও উত্তরীয় দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। আয়োজনে ঢাকা জেলার বিভিন্ন দপ্তর প্রধান, বিভাগীয় প্রশাসন ও জেলা প্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তাগণ, মহানগরের স্কুল কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, স্কাউট, গার্ল গাইডস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। SHARES জাতীয় বিষয়: #মুখ্যসচিব
নিজস্ব প্রতিনিধি প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর যুদ্ধ ছিল বৈষম্যের বিরুদ্ধে। তাই নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে হবে। বঙ্গবন্ধু শুধু মুক্তিযুদ্ধ করেছেন তা-ই নয়, তিনি এই দেশকে কেমন করে নির্মিত করতে হবে এবং দেশের চেহারাটা কেমন হবে তাও নির্ধারণ করে গেছেন। বৈষম্যহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার জন্য আদর্শ প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার সূচনা করেন।
আজ শনিবার দুপুরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আলোচনাসভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন। তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেন, মুক্তিযুদ্ধ হঠাৎ করে হয়নি। বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ছিল সারা জীবনের। আমরা দেখেছি অতীতে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে খণ্ডিত করা হয়েছিল, মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মানীত করা হয়েছিল।
মুক্তিযোদ্ধারা নিজেকে পরিচয় দিতে ভীত-সন্ত্রস্ত থাকতেন। সেই জায়গা থেকে আজকে আমরা বেড়িয়ে এসেছি। প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব বলেন, বঙ্গবন্ধুর সরকার ছিল সবচেয়ে দক্ষ সরকার। এত শক্তিশালী সরকার আর কোথাও ছিল না।
বঙ্গবন্ধু প্রতিটি সেক্টরে হাত দিয়েছিলেন। তিনি যেমন শহরকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন, তেমনি গ্রামকেও সমান গুরুত্ব দিয়েছিলেন। কোথাও তিনি বৈষম্য করেননি। আজকের বর্তমান সরকারও বৈষম্য করেনি, গ্রাম ও শহরকে সমান গুরুত্ব দিচ্ছে। আলোচনাসভার সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা জেলা প্রশাসক (ডিসি) আনিসুর রহমান বলেন, বাংলা ও বাঙালির অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক মুক্তির সামগ্রিকতাকে নিয়ে একটি স্বার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র গঠনের মৌলিক চিন্তা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আগে এই দেশে কেউ ভাবেননি।
দলমত নির্বিশেষে সোনার বাংলা গড়া হোক আজকের বিজয় দিবসে আমাদের সকলে অঙ্গীকার। অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার সাবিরুল ইসলাম, ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামান, ঢাকা মহানগর ইউনিট কমান্ড বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুর রহমান, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার, ঢাকা মহানগর ইউনিট কমান্ড বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন প্রমুখ। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব মোছাম্মৎ হামিদা বেগম, ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান এ কে এম শামীমুল হক ছিদ্দিকী, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান ফায়জুল ইসলাম ও জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমির মহাপরিচালক সুকেশ কুমার সরকার। অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগরের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ফুল ও উত্তরীয় দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। আয়োজনে ঢাকা জেলার বিভিন্ন দপ্তর প্রধান, বিভাগীয় প্রশাসন ও জেলা প্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তাগণ, মহানগরের স্কুল কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, স্কাউট, গার্ল গাইডস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।