মির্জা ফখরুলের জামিন প্রশ্নে রুল শুনানি আগামী বছর ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৮:৫৪ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৭, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার অভিযোগের মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন প্রশ্নে জারি করা রুল শুনানির জন্য আগামী বছরের ৩ জানুয়ারি দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট। আজ রবিবার মির্জা ফখরুলের আইনজীবী রুল শুনানির আরজি জানালে বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই দিন ঠিক করেন। সরকার পতনের এক দফা দাবিতে গত ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডাকে বিএনপি। ২০ শর্তে তাঁদের সমাবেশের অনুমতি দেয় পুলিশ। ওই দিন আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরুর আগেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান দলটির নেতাকর্মীরা। সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের ফটক ভেঙে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। সংঘর্ষের মধ্যে পণ্ড হওয়া সমাবেশ থেকেই পরদিন সারা দেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ২৯ অক্টোবর সেই হরতালের সকালে গুলশানের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। ওই দিন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে জামিন আবেদন করেন মির্জা ফখরুল। কিন্তু আবেদনটি নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। এরপর গত ২ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তাঁর আইনজীবীরা। ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদের জামিন নামঞ্জুর করলে হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। গত ৪ ডিসেম্বর আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় ওঠে। পরে ৭ ডিসেম্বর শুনানির পর তাঁর জামিন প্রশ্নে রুল দেন হাইকোর্ট। কেন তাঁকে জামিন দেওয়া হবে না, জানতে চাওয়া হয় রুলে। এক সপ্তাহের মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। গত ১৪ ডিসেম্বর মির্জা ফখরুলের আইনজীবী রুল শুনানির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আদালত তা কার্যতালিকায় রাখার কথা বলেন। সে ধারাবাহিকতায় আদালতের রবিবারের কার্যতালিকায় উঠলে ৩ জানুয়ারি শুনানির তারিখ রাখেন বলে জানান ফখরুলের আইনজীবী সগীর হোসেন লিওন। SHARES জাতীয় বিষয়: #মির্জা ফখরুল
প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার অভিযোগের মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন প্রশ্নে জারি করা রুল শুনানির জন্য আগামী বছরের ৩ জানুয়ারি দিন ঠিক করেছেন হাইকোর্ট। আজ রবিবার মির্জা ফখরুলের আইনজীবী রুল শুনানির আরজি জানালে বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই দিন ঠিক করেন। সরকার পতনের এক দফা দাবিতে গত ২৮ অক্টোবর সমাবেশ ডাকে বিএনপি। ২০ শর্তে তাঁদের সমাবেশের অনুমতি দেয় পুলিশ।
ওই দিন আনুষ্ঠানিকভাবে সমাবেশ শুরুর আগেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান দলটির নেতাকর্মীরা। সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রধান বিচারপতির বাসভবনের ফটক ভেঙে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করেন। সংঘর্ষের মধ্যে পণ্ড হওয়া সমাবেশ থেকেই পরদিন সারা দেশে হরতালের ডাক দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ২৯ অক্টোবর সেই হরতালের সকালে গুলশানের বাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
ওই দিন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে জামিন আবেদন করেন মির্জা ফখরুল। কিন্তু আবেদনটি নাকচ করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। এরপর গত ২ নভেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন তাঁর আইনজীবীরা। ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদের জামিন নামঞ্জুর করলে হাইকোর্টে জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়।
গত ৪ ডিসেম্বর আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় ওঠে। পরে ৭ ডিসেম্বর শুনানির পর তাঁর জামিন প্রশ্নে রুল দেন হাইকোর্ট। কেন তাঁকে জামিন দেওয়া হবে না, জানতে চাওয়া হয় রুলে। এক সপ্তাহের মধ্যে রাষ্ট্রপক্ষকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়। গত ১৪ ডিসেম্বর মির্জা ফখরুলের আইনজীবী রুল শুনানির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আদালত তা কার্যতালিকায় রাখার কথা বলেন।
সে ধারাবাহিকতায় আদালতের রবিবারের কার্যতালিকায় উঠলে ৩ জানুয়ারি শুনানির তারিখ রাখেন বলে জানান ফখরুলের আইনজীবী সগীর হোসেন লিওন।