নির্বাচনে যেভাবে দায়িত্ব পালন করবে সশস্ত্র বাহিনী ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৭:০৯ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৮, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মাঠে নামছে সশস্ত্র বাহিনী। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) উপসচিব আতিয়ার রহমান এ সংক্রান্ত একটি চিঠিও পাঠিয়েছেন সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারকে। ওই চিঠিতে নির্বাচনকালীন সশস্ত্র বাহিনীর দায়িত্ব পালন সংক্রান্ত বেশকিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।চিঠিতে বলা হয়েছে, ফৌজদারি কার্যবিধি ও অন্যান্য বিধান অনুসারে এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত বিধান অনুযায়ী সশস্ত্র বাহিনী পরিচালিত হবে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা, উপজেলা বা মহানগর এলাকার নোডাল পয়েন্ট এবং সুবিধাজনক স্থানে নিয়োজিত থাকবেন। রিটার্নিং কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয় করে উপজেলা বা থানায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে।সশস্ত্র বাহিনীর দলের সঙ্গে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত করা হবে এবং আইন, বিধি ও পদ্ধতিগতভাবে কার্যক্রম গৃহীত হবে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নির্দেশনা অনুসারে এলাকাভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হবে। ভোটগ্রহণের দিন, এর আগে ও পরে কার্যক্রম গ্রহণ ও মোতায়েনের সময়কালসহ বিস্তারিত পরিকল্পনা অবহিত করতে হবে।এ ছাড়া, বাস্তবতা ও প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের অনুরোধক্রমে চাহিদামতো আইনানুগ অন্যান্য কার্যক্রম সম্পাদন করবে সশস্ত্র বাহিনী। চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, নির্বাচনের কয়েকদিন আগে থেকে নির্বাচনী এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা, ভৌত অবকাঠামো ও নির্বাচনী পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করার জন্য প্রতি জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর ছোট আকারের একটি করে অগ্রবর্তী টিম পাঠানো যেতে পারে। আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটগ্রহণের আগে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তি-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সারা দেশে ৩০০টি নির্বাচনী এলাকায় ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।এর আগের সেনা মোতায়েন জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল অনুরোধ জানালে রাষ্ট্রপতি এতে সম্মতি দেন। SHARES জাতীয় বিষয়: #নির্বাচন
আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত মাঠে নামছে সশস্ত্র বাহিনী। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) উপসচিব আতিয়ার রহমান এ সংক্রান্ত একটি চিঠিও পাঠিয়েছেন সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারকে। ওই চিঠিতে নির্বাচনকালীন সশস্ত্র বাহিনীর দায়িত্ব পালন সংক্রান্ত বেশকিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।চিঠিতে বলা হয়েছে, ফৌজদারি কার্যবিধি ও অন্যান্য বিধান অনুসারে এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারিকৃত বিধান অনুযায়ী সশস্ত্র বাহিনী পরিচালিত হবে।
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা, উপজেলা বা মহানগর এলাকার নোডাল পয়েন্ট এবং সুবিধাজনক স্থানে নিয়োজিত থাকবেন। রিটার্নিং কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয় করে উপজেলা বা থানায় সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে।সশস্ত্র বাহিনীর দলের সঙ্গে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত করা হবে এবং আইন, বিধি ও পদ্ধতিগতভাবে কার্যক্রম গৃহীত হবে। সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নির্দেশনা অনুসারে এলাকাভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হবে।
ভোটগ্রহণের দিন, এর আগে ও পরে কার্যক্রম গ্রহণ ও মোতায়েনের সময়কালসহ বিস্তারিত পরিকল্পনা অবহিত করতে হবে।এ ছাড়া, বাস্তবতা ও প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের অনুরোধক্রমে চাহিদামতো আইনানুগ অন্যান্য কার্যক্রম সম্পাদন করবে সশস্ত্র বাহিনী। চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, নির্বাচনের কয়েকদিন আগে থেকে নির্বাচনী এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা, ভৌত অবকাঠামো ও নির্বাচনী পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর প্রাথমিক তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করার জন্য প্রতি জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর ছোট আকারের একটি করে অগ্রবর্তী টিম পাঠানো যেতে পারে। আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ভোটগ্রহণের আগে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তি-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সারা দেশে ৩০০টি নির্বাচনী এলাকায় ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩ থেকে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।এর আগের সেনা মোতায়েন জন্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল অনুরোধ জানালে রাষ্ট্রপতি এতে সম্মতি দেন।