‘পুলিশ দিয়ে ভোটার আনার নির্দেশনা কেন’ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৫:৪৫ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৬, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘নির্বাচনে জনসমর্থন থাকলে পুলিশকে দিয়ে কেন ভোটকেন্দ্রে ভোটার আনতে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে? কেন পুলিশ কমিশনার, কাউন্সিলরদের ডেকে বলতে হয়, আপনারা ভোটাদের নিয়ে ভোটকেন্দ্রে আসবেন…।’ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর মতিঝিল থেকে দিলকুশা সড়কে ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নজরুল ইসলাম। তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের প্রশ্ন, জনগণকে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসার জন্য ডামি প্রার্থী লাগবে কেন? যারা সরকারি বিভিন্ন রকমের আর্থিক সুবিধা পান ভোট দিতে আসতে তাদের হুমকি দেওয়া হয় কেন? কেন বলা হয়, ভোট দিতে না এলে কার্ড বাতিল করা হবে?’ বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জনগণ ভোট দেবে না। তাদের কোনো আগ্রহ নেই। কারণ জনগণ জানে এই ভোটের কোনো অর্থ নেই, এটা কোনো নির্বাচন না।’ নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের অর্থনীতি আজ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে দুরবস্থা, সে সময় অবৈধ নির্বাচনে কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে। এ নির্বাচনে মানুষ যাকেই ভোট দেবে তা আওয়ামী লীগের লোককে দেওয়া হবে। কাজেই এটা কোনো নির্বাচন না। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার আগে নজরুল ইসলাম মতিঝিলের সোনালী ব্যাংকের কাছে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের ২০-২২ জন নেতাকর্মীদের নিয়ে পথচারী, হকার ও রিকশাচালকদের হাতে ভোট বর্জনের লিফলেট তুলে দেন। এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, তাইফুল ইসলাম টিপু, শ্রমিক দলের নেতা মঞ্জুরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। SHARES রাজনীতি বিষয়: #পুলিশ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘নির্বাচনে জনসমর্থন থাকলে পুলিশকে দিয়ে কেন ভোটকেন্দ্রে ভোটার আনতে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে? কেন পুলিশ কমিশনার, কাউন্সিলরদের ডেকে বলতে হয়, আপনারা ভোটাদের নিয়ে ভোটকেন্দ্রে আসবেন…।’ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর মতিঝিল থেকে দিলকুশা সড়কে ভোট বর্জনের লিফলেট বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন নজরুল ইসলাম। তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের প্রশ্ন, জনগণকে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসার জন্য ডামি প্রার্থী লাগবে কেন? যারা সরকারি বিভিন্ন রকমের আর্থিক সুবিধা পান ভোট দিতে আসতে তাদের হুমকি দেওয়া হয় কেন? কেন বলা হয়, ভোট দিতে না এলে কার্ড বাতিল করা হবে?’ বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জনগণ ভোট দেবে না। তাদের কোনো আগ্রহ নেই।
কারণ জনগণ জানে এই ভোটের কোনো অর্থ নেই, এটা কোনো নির্বাচন না।’ নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের অর্থনীতি আজ দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানে দুরবস্থা, সে সময় অবৈধ নির্বাচনে কয়েক হাজার কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে। এ নির্বাচনে মানুষ যাকেই ভোট দেবে তা আওয়ামী লীগের লোককে দেওয়া হবে।
কাজেই এটা কোনো নির্বাচন না। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার আগে নজরুল ইসলাম মতিঝিলের সোনালী ব্যাংকের কাছে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের ২০-২২ জন নেতাকর্মীদের নিয়ে পথচারী, হকার ও রিকশাচালকদের হাতে ভোট বর্জনের লিফলেট তুলে দেন। এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, তাইফুল ইসলাম টিপু, শ্রমিক দলের নেতা মঞ্জুরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।