ভয় দেখিয়ে জনগণকে ভোটকেন্দ্রে নেওয়া যাবে না : রাশেদ খান ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৭:০৩ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৮, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন বলেছেন, সাধারণ মানুষকে ভোটকেন্দ্র নিতে সরকার ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। ভোটকেন্দ্র না গেলে সামাজিক নিরাপত্তার আদলে গরিব ও দুস্ত মানুষদের বিভিন্ন ভাতা কার্ড বাতিলের হুমকি দিচ্ছে। কিন্তু ভয় দেখিয়ে জনগণকে ভোটকেন্দ্রে নেওয়া যাবে না। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবিতে কাওরানবাজার মোড়ে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, আমরা প্রহসনের ডামি নির্বাচনের ভুয়া ভোট বর্জনে গণসংযোগ করছি। সাধারণ জনগণ বলছে, তারা ১৪ ও ১৮ সালে ভোট দিতে পারেনি। বিভিন্ন জায়গায় আওয়ামী লীগের নেতারাই মধ্যরাতে ভোটচুরির স্বীকারোক্তি দিচ্ছে। ১৮ সালে নাকি ওপর মহলের নির্দেশনায় তারা রাতেই ৬০ শতাংশ সিল মেরেছে। বিএনপিকে ধন্যবাদ জানিয়ে রাশেদ খান বলেন, বিএনপি ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার। ভারত তার দেশ থেকে বিভিন্ন কূটনীতিক ও রাজনীতিক পাঠিয়ে আওয়ামী লীগের পক্ষ বক্তব্য দেওয়াচ্ছে। এভাবেই ভারত একপেশে অবস্থান নিয়েছে। বাংলাদেশকে কর্তৃত্ববাদ রাষ্ট্র বানাতে ভারত ষড়যন্ত্রের ছক কষেছে। এই দেশের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার ধ্বংসের দায় ভারত এড়াতে পারে না।তিনি প্রশাসনের উদ্দেশে বলেন, দেশের জনগণের পাশে এসে দাঁড়ান। কারও অবৈধ ক্ষমতার সিঁড়ি হবেন না। নির্বাচন কমিশনের কালো আইন জনগণ মানেনি। কোনো আইন করে, দমনপীড়ন করে চলমান আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না। অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে যারা আন্দোলন করছে, তারা এই প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা। আর যারা ভোরচুরির পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে, তারা রাজাকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। সকল দেশপ্রেমিক নাগরিককে বলব, রাজপথে নেমে আসুন। সরকারের পদত্যাগ ও সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবিতে আমাদের আন্দোলন চলছে, সরকারের পদত্যাগ নিশ্চিত না করে আমরা ঘরে ফিরব না। সিনি. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার স্বীকৃত ভোট চোরের সরকার, যার প্রমাণ ১৪ এবং ১৮ সালের নির্বাচন। কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আজিজুল হক তার বক্তব্যে বলেছেন ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাত ১২.১ মিনিটে ওপর থেকে তার মুঠোফোনে বার্তা আসে যে মধ্য রাতে ৬০ শতাংশ ভোট দিয়ে দেওয়ার জন্য। তিনি নিজেই রাতে নিজ কেন্দ্রে ভোট কাটেন বলে স্বীকারোক্তি দেন। শেখ হাসিনার সরকার আবার একটি ভোট চুরির নির্বাচন করতে যাচ্ছে। এদেশের জনগণ ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন ঘোষণা করেছে। গণঅধিকার পরিষদ এদেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার লড়াইয়ে রাজপথে যেকোনো পরিস্থিতি রাজপথে থাকবে। গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য শহিদুল ইসলাম ফাহিম বলেন, আওয়ামী লীগ আগামী ৭ জানুয়ারি যে ডামি নির্বাচনের আয়োজন করতে যাচ্ছে সেই নির্বাচন গণতন্ত্রকামী মানুষ মেনে নেবে না। বিভিন্ন জায়গায় প্রতিরোধ শুরু হয়েছে। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে চলমান আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত সকলকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। তাই ভয়ভীতি উপেক্ষা করে আপনারা রাজপথে নামুন। গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, গণঅধিকার পরিষদ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি অ্যাডভোকেট নাজিম, উদ্দিন প্রমুখ। SHARES রাজনীতি বিষয়: #রাশেদ খান
গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন বলেছেন, সাধারণ মানুষকে ভোটকেন্দ্র নিতে সরকার ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। ভোটকেন্দ্র না গেলে সামাজিক নিরাপত্তার আদলে গরিব ও দুস্ত মানুষদের বিভিন্ন ভাতা কার্ড বাতিলের হুমকি দিচ্ছে। কিন্তু ভয় দেখিয়ে জনগণকে ভোটকেন্দ্রে নেওয়া যাবে না। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবিতে কাওরানবাজার মোড়ে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, আমরা প্রহসনের ডামি নির্বাচনের ভুয়া ভোট বর্জনে গণসংযোগ করছি। সাধারণ জনগণ বলছে, তারা ১৪ ও ১৮ সালে ভোট দিতে পারেনি। বিভিন্ন জায়গায় আওয়ামী লীগের নেতারাই মধ্যরাতে ভোটচুরির স্বীকারোক্তি দিচ্ছে। ১৮ সালে নাকি ওপর মহলের নির্দেশনায় তারা রাতেই ৬০ শতাংশ সিল মেরেছে।
বিএনপিকে ধন্যবাদ জানিয়ে রাশেদ খান বলেন, বিএনপি ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার। ভারত তার দেশ থেকে বিভিন্ন কূটনীতিক ও রাজনীতিক পাঠিয়ে আওয়ামী লীগের পক্ষ বক্তব্য দেওয়াচ্ছে। এভাবেই ভারত একপেশে অবস্থান নিয়েছে। বাংলাদেশকে কর্তৃত্ববাদ রাষ্ট্র বানাতে ভারত ষড়যন্ত্রের ছক কষেছে।
এই দেশের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার ধ্বংসের দায় ভারত এড়াতে পারে না।তিনি প্রশাসনের উদ্দেশে বলেন, দেশের জনগণের পাশে এসে দাঁড়ান। কারও অবৈধ ক্ষমতার সিঁড়ি হবেন না। নির্বাচন কমিশনের কালো আইন জনগণ মানেনি। কোনো আইন করে, দমনপীড়ন করে চলমান আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না।
অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে যারা আন্দোলন করছে, তারা এই প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা। আর যারা ভোরচুরির পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে, তারা রাজাকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। সকল দেশপ্রেমিক নাগরিককে বলব, রাজপথে নেমে আসুন। সরকারের পদত্যাগ ও সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবিতে আমাদের আন্দোলন চলছে, সরকারের পদত্যাগ নিশ্চিত না করে আমরা ঘরে ফিরব না। সিনি. যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাসান আল মামুন বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার স্বীকৃত ভোট চোরের সরকার, যার প্রমাণ ১৪ এবং ১৮ সালের নির্বাচন। কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আজিজুল হক তার বক্তব্যে বলেছেন ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাত ১২.১ মিনিটে ওপর থেকে তার মুঠোফোনে বার্তা আসে যে মধ্য রাতে ৬০ শতাংশ ভোট দিয়ে দেওয়ার জন্য। তিনি নিজেই রাতে নিজ কেন্দ্রে ভোট কাটেন বলে স্বীকারোক্তি দেন। শেখ হাসিনার সরকার আবার একটি ভোট চুরির নির্বাচন করতে যাচ্ছে। এদেশের জনগণ ৭ জানুয়ারির নির্বাচন বর্জন ঘোষণা করেছে। গণঅধিকার পরিষদ এদেশের মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার লড়াইয়ে রাজপথে যেকোনো পরিস্থিতি রাজপথে থাকবে। গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য শহিদুল ইসলাম ফাহিম বলেন, আওয়ামী লীগ আগামী ৭ জানুয়ারি যে ডামি নির্বাচনের আয়োজন করতে যাচ্ছে সেই নির্বাচন গণতন্ত্রকামী মানুষ মেনে নেবে না। বিভিন্ন জায়গায় প্রতিরোধ শুরু হয়েছে। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে চলমান আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত সকলকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। তাই ভয়ভীতি উপেক্ষা করে আপনারা রাজপথে নামুন। গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মনজুর মোর্শেদ মামুন, গণঅধিকার পরিষদ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি অ্যাডভোকেট নাজিম, উদ্দিন প্রমুখ।