দেশে করোনার নতুন ধরন প্রতিরোধে মাস্ক পরার পরামর্শ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৬:২১ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ৩, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ধরন জেএন.১। দেশে এখনো এ ধরন চিহ্নিত হয়নি। তবে সতর্কতা হিসেবে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে কভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লার সভাপতিত্বে কমিটির ৬৫তম সভায় কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কমিটির পরামর্শ অনুযায়ী, উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থান যেমন―হাসপাতাল, চিকিৎসাকেন্দ্র এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের সতর্কতা হিসেবে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। কমিটি মনে করে, কভিড-১৯ ছাড়াও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধে এটা সহায়ক হবে। বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্রিনিংয়ের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয় সভায়। বলা হয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী, উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের টিকার চতুর্থ ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। সভায় সার্জারি অথবা অন্য কোনো রোগের চিকিৎসার আগে কভিড পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে আলোচনা করা হয়। কমিটি শুধু করোনার লক্ষণ বা উপসর্গ থাকলে পরীক্ষার পরামর্শ দেয়। SHARES জাতীয় বিষয়: করোনা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ধরন জেএন.১। দেশে এখনো এ ধরন চিহ্নিত হয়নি। তবে সতর্কতা হিসেবে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে কভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে এ বিবৃতি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, অধ্যাপক মোহাম্মদ সহিদুল্লার সভাপতিত্বে কমিটির ৬৫তম সভায় কিছু পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কমিটির পরামর্শ অনুযায়ী, উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থান যেমন―হাসপাতাল, চিকিৎসাকেন্দ্র এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের সতর্কতা হিসেবে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। কমিটি মনে করে, কভিড-১৯ ছাড়াও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধে এটা সহায়ক হবে।
বিদেশ থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্রিনিংয়ের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয় সভায়। বলা হয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী, উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের টিকার চতুর্থ ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। সভায় সার্জারি অথবা অন্য কোনো রোগের চিকিৎসার আগে কভিড পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে আলোচনা করা হয়। কমিটি শুধু করোনার লক্ষণ বা উপসর্গ থাকলে পরীক্ষার পরামর্শ দেয়।