বাংলাদেশের সঙ্গে আধুনিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায় ইইউ : চার্লস হোয়াইটলি ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৫:৫১ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ১৭, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে নতুন অংশীদারত্ব চুক্তি করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। কারণ, বাংলাদেশের সঙ্গে আধুনিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায় ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। আজ বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি এসব কথা বলেন। চার্লস হোয়াইটলি বলেন, ‘অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। মন্ত্রীর সঙ্গে বেলজিয়ামের খুব ভালো সম্পর্ক রয়েছে এবং সেখানেই ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদর দপ্তর। তিনি ইউরোপ খুব ভালো জানেন এবং ইউরোপে কীভাবে কাজ করা হয়, সেটি সম্পর্কে অবগত আছেন। আমাদের অনেকগুলো এজেন্ডা রয়েছে, এর মধ্যে পার্টনারশিপ কো-অপারেশন অ্যাগ্রিমেন্ট করার জন্য আলোচনা শিগগিরই শুরু করতে হবে। এটি একটি বিস্তারিত নতুন জেনারেশন চুক্তি। এশিয়ায় শুধু একটি দেশের সঙ্গে আমাদের এ ধরনের চুক্তি আছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের সমস্যা, রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত, যা ইউরোপের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। এসব বিষয়ে আমাদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতা রয়েছে এবং সামনের বছরগুলোতেও এটি অব্যাহত থাকবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।’ এক প্রশ্নের জবাবে চার্লস হোয়াইটলি বলেন, ‘আমার মনে হয় আগামী পাঁচ বছর আমরা বাংলাদেশ ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সম্পর্কের মধ্যে বড় ধরনের একটা পরিবর্তন দেখব এবং এর মূল চলনশক্তি হবে নতুন পার্টনারশিপ কো-অপারেশন অ্যাগ্রিমেন্ট। বর্তমানে বাংলাদেশের সঙ্গে ২০০১ থেকে বলবৎ আমাদের যে চুক্তিটি রয়েছে, সেটির থেকে পার্টনারশিপ কো-অপারেশন অ্যাগ্রিমেন্ট অনেক বেশি রাজনৈতিক হবে। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন তৈরি হচ্ছে।’ SHARES জাতীয় বিষয়: #চার্লস হোয়াইটলি
নিজস্ব প্রতিনিধি ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেছেন, বাংলাদেশের সঙ্গে নতুন অংশীদারত্ব চুক্তি করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। কারণ, বাংলাদেশের সঙ্গে আধুনিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে চায় ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন। আজ বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি এসব কথা বলেন। চার্লস হোয়াইটলি বলেন, ‘অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
মন্ত্রীর সঙ্গে বেলজিয়ামের খুব ভালো সম্পর্ক রয়েছে এবং সেখানেই ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদর দপ্তর। তিনি ইউরোপ খুব ভালো জানেন এবং ইউরোপে কীভাবে কাজ করা হয়, সেটি সম্পর্কে অবগত আছেন। আমাদের অনেকগুলো এজেন্ডা রয়েছে, এর মধ্যে পার্টনারশিপ কো-অপারেশন অ্যাগ্রিমেন্ট করার জন্য আলোচনা শিগগিরই শুরু করতে হবে। এটি একটি বিস্তারিত নতুন জেনারেশন চুক্তি।
এশিয়ায় শুধু একটি দেশের সঙ্গে আমাদের এ ধরনের চুক্তি আছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের সমস্যা, রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত, যা ইউরোপের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং রোহিঙ্গা সমস্যা নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। এসব বিষয়ে আমাদের দীর্ঘদিনের সহযোগিতা রয়েছে এবং সামনের বছরগুলোতেও এটি অব্যাহত থাকবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।’
এক প্রশ্নের জবাবে চার্লস হোয়াইটলি বলেন, ‘আমার মনে হয় আগামী পাঁচ বছর আমরা বাংলাদেশ ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সম্পর্কের মধ্যে বড় ধরনের একটা পরিবর্তন দেখব এবং এর মূল চলনশক্তি হবে নতুন পার্টনারশিপ কো-অপারেশন অ্যাগ্রিমেন্ট। বর্তমানে বাংলাদেশের সঙ্গে ২০০১ থেকে বলবৎ আমাদের যে চুক্তিটি রয়েছে, সেটির থেকে পার্টনারশিপ কো-অপারেশন অ্যাগ্রিমেন্ট অনেক বেশি রাজনৈতিক হবে। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন তৈরি হচ্ছে।’