রপ্তানির নতুন বাজার খোঁজার নির্দেশ বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:২৭ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ৩০, ২০২৪ সংগৃহীত ছবি নিজস্ব প্রতিবেদক পাট ও চামড়াজাত পণ্যসহ সব ধরনের পণ্য রপ্তানির নতুন বাজার খুঁজতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের নির্দেশ দিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষ হতে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বিশ্বের ২৩ দেশে কর্মরত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের তিনি এসব নির্দেশনা দেন। এ সময় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেসব দেশে রপ্তানির চেয়ে আমদানি বেশি হয়, সেসব দেশে বিকল্প কী পণ্য রপ্তানি করে আমদানি-রপ্তানিতে ভারসাম্য আনা যায়, তা নিয়ে কাজ করতে হবে। যদি কোনো বাণিজ্যবাধা (ট্যারিফ-নন ট্যারিফ) থাকে, তাও দ্রুত সমাধানে উদ্যোগ নিতে হবে। তিনি বলেন, সব কমার্শিয়াল কাউন্সিলকে কর্মস্থল দেশের প্রথম দশটি আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের দামসহ মন্ত্রণালয়ে তালিকা পাঠাতে হবে। কোন দেশে কী পণ্যের চাহিদা আছে, তা খুঁজে বের করে রপ্তানির ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রতিটি দেশের আমদানি-রপ্তানিকারক, ব্যবসায়িক অ্যাসোসিয়েশন, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, এমনকি ব্যক্তি পর্যায়ে সম্পর্ক তৈরির মাধ্যমে যোগাযোগ বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়ে আহসানুল ইসলাম টিটু তাদের সঙ্গে নিয়মিত সভা-সেমিনার করে বাংলাদেশি পণ্যেও ব্র্যান্ডিং করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করছেন, তা বাস্তবে রূপ দিতে সবাইকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করার পরামর্শ দেন প্রতিমন্ত্রী। কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের আরো উদ্ভাবনী হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী। তারা যেসব দেশে কর্মরত আছেন, সেসব দেশের ভাষা আয়ত্ব করার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, যেসব দেশ আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক জোটে আছে, তাদের বাণিজ্যিক পরিসংখ্যান সম্পর্কে জানতে হবে। আগামী জুলাইয়ের মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে এবং টার্গেট অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করতে হবে। আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, পোশাক শিল্পের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে পণ্যের বহুমুখীকরণে জোর দিতে হবে। আমাদের দেশে অ্যাগ্রোফুড, সিফুড, প্লাস্টিক, সিরামিক, বাইসাইকেল, ফার্নিচার এবং চাসহ অনেক রপ্তানিযোগ্য পণ্য আছে। এগুলো রপ্তানির নতুন বাজার ধরতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সেই সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে আমদানির জন্য বিকল্প বাজার খুঁজতে হবে। এককভাবে কোনো দেশের ওপর নির্ভরশীল হওয়া যাবে না। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে অনলাইন সভায় রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুারোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এ এইস এম আহসানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যুক্ত ছিলেন। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পাট ও চামড়াজাত পণ্যসহ সব ধরনের পণ্য রপ্তানির নতুন বাজার খুঁজতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের নির্দেশ দিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। আজ মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষ হতে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বিশ্বের ২৩ দেশে কর্মরত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের তিনি এসব নির্দেশনা দেন। এ সময় বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেসব দেশে রপ্তানির চেয়ে আমদানি বেশি হয়, সেসব দেশে বিকল্প কী পণ্য রপ্তানি করে আমদানি-রপ্তানিতে ভারসাম্য আনা যায়, তা নিয়ে কাজ করতে হবে। যদি কোনো বাণিজ্যবাধা (ট্যারিফ-নন ট্যারিফ) থাকে, তাও দ্রুত সমাধানে উদ্যোগ নিতে হবে।
তিনি বলেন, সব কমার্শিয়াল কাউন্সিলকে কর্মস্থল দেশের প্রথম দশটি আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের দামসহ মন্ত্রণালয়ে তালিকা পাঠাতে হবে। কোন দেশে কী পণ্যের চাহিদা আছে, তা খুঁজে বের করে রপ্তানির ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রতিটি দেশের আমদানি-রপ্তানিকারক, ব্যবসায়িক অ্যাসোসিয়েশন, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, এমনকি ব্যক্তি পর্যায়ে সম্পর্ক তৈরির মাধ্যমে যোগাযোগ বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়ে আহসানুল ইসলাম টিটু তাদের সঙ্গে নিয়মিত সভা-সেমিনার করে বাংলাদেশি পণ্যেও ব্র্যান্ডিং করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করছেন, তা বাস্তবে রূপ দিতে সবাইকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করার পরামর্শ দেন প্রতিমন্ত্রী।
কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের আরো উদ্ভাবনী হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী। তারা যেসব দেশে কর্মরত আছেন, সেসব দেশের ভাষা আয়ত্ব করার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, যেসব দেশ আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক জোটে আছে, তাদের বাণিজ্যিক পরিসংখ্যান সম্পর্কে জানতে হবে। আগামী জুলাইয়ের মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে এবং টার্গেট অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করতে হবে।
আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, পোশাক শিল্পের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে পণ্যের বহুমুখীকরণে জোর দিতে হবে। আমাদের দেশে অ্যাগ্রোফুড, সিফুড, প্লাস্টিক, সিরামিক, বাইসাইকেল, ফার্নিচার এবং চাসহ অনেক রপ্তানিযোগ্য পণ্য আছে। এগুলো রপ্তানির নতুন বাজার ধরতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সেই সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে আমদানির জন্য বিকল্প বাজার খুঁজতে হবে। এককভাবে কোনো দেশের ওপর নির্ভরশীল হওয়া যাবে না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে অনলাইন সভায় রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুারোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান এ এইস এম আহসানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা যুক্ত ছিলেন।