বিশ্ব প্রবৃদ্ধি হবে এ বছর ২.৯ শতাংশ : ওইসিডি ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১২:০০ পূর্বাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ৬, ২০২৪ বিশ্ব প্রবৃদ্ধি নিজস্ব প্রতিবেদক বিশ্ব অর্থনীতিতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে প্রত্যাশা করছে অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ওইসিডি)। আজ সোমবার আন্তর্জাতিক সংস্থাটি তাদের সর্বশেষ পূর্বাভাসে জানায়, ২০২৪ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি আসবে ২.৯ শতাংশ, যা গত নভেম্বরে দেওয়া পূর্বাভাস ২.৭ শতাংশ থেকে কিছুটা বেশি। তবে সংস্থা মনে করে মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ নতুন ঝুঁকি তৈরি করছে। বিশেষত লোহিত সাগরে জাহাজ চলাচলে বাধা তৈরি হওয়ায় ভোক্তা ব্যয় বাড়বে। ওইসিডি জানায়, ২০২৩ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি আসে ৩.১ শতাংশ। ইউরোপীয় দেশগুলোর অর্থনীতি মন্থর হয়ে পড়লেও এর বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র ও উদীয়মান দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি সেই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সহায়ক হয়। ২০২২ সালে হওয়া রেকর্ড মূল্যস্ফীতি গত বছর কমেছে। বিশ্বের বড় দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি নিম্নমুখী রয়েছে। তবে সংস্থাটি মনে করছে, উচ্চ সুদহার ঋণপ্রবাহ ও আবাসন খাতকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এতে প্রবদ্ধি কিছুটা কমতেও পারে। এ ছাড়া বিশ্ববাণিজ্যও প্রশমিত অবস্থায় রয়েছে। ওইসিডি মনে করছে, গাজায় হামাস ও ইসরায়েলের যুদ্ধের ফলে মধ্যপ্রাচ্যে যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে, তাতে জ্বালানির বাজারে এর প্রভাব পড়বে। এ ছাড়া ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ঝুঁকি হিসেবে থাকবে। সূত্র : এএফপি SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: ওইসিডিবিশ্ব প্রবৃদ্ধি
বিশ্ব অর্থনীতিতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে প্রত্যাশা করছে অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ওইসিডি)। আজ সোমবার আন্তর্জাতিক সংস্থাটি তাদের সর্বশেষ পূর্বাভাসে জানায়, ২০২৪ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি আসবে ২.৯ শতাংশ, যা গত নভেম্বরে দেওয়া পূর্বাভাস ২.৭ শতাংশ থেকে কিছুটা বেশি। তবে সংস্থা মনে করে মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ নতুন ঝুঁকি তৈরি করছে। বিশেষত লোহিত সাগরে জাহাজ চলাচলে বাধা তৈরি হওয়ায় ভোক্তা ব্যয় বাড়বে।
ওইসিডি জানায়, ২০২৩ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি আসে ৩.১ শতাংশ। ইউরোপীয় দেশগুলোর অর্থনীতি মন্থর হয়ে পড়লেও এর বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্র ও উদীয়মান দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি সেই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সহায়ক হয়। ২০২২ সালে হওয়া রেকর্ড মূল্যস্ফীতি গত বছর কমেছে। বিশ্বের বড় দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি নিম্নমুখী রয়েছে।
তবে সংস্থাটি মনে করছে, উচ্চ সুদহার ঋণপ্রবাহ ও আবাসন খাতকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এতে প্রবদ্ধি কিছুটা কমতেও পারে। এ ছাড়া বিশ্ববাণিজ্যও প্রশমিত অবস্থায় রয়েছে। ওইসিডি মনে করছে, গাজায় হামাস ও ইসরায়েলের যুদ্ধের ফলে মধ্যপ্রাচ্যে যে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে, তাতে জ্বালানির বাজারে এর প্রভাব পড়বে।