গোপীবাগে ট্রেনে আগুন : মরদেহ নেওয়ার অপেক্ষায় মর্গে স্বজনরা ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ২:২২ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি গোপীবাগে ট্রেনে আগুনে দগ্ধ হয়ে প্রাণ হারানো চারজনের মরদেহ শনাক্তকরণের পর আজ বৃহস্পতিবার তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ঢাকা রেলওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সেতাফুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। এদিকে নিহতদের স্বজনরা সংবাদ শুনে মরদেহ নেওয়ার জন্য সকাল থেকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গের সামনে অপেক্ষায় রয়েছেন। পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইতিপূর্বে চার পরিবার মরদেহ নেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন, শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ায় তাদেরই নাম এসেছে। আমরা তাদের পরিবারে সংবাদ দিয়েছি। আইনি প্রক্রিয়া শেষে আজই মরদেহ তাদের বুঝিয়ে দেওয়া হবে। নিহতরা হলেন- (১) আবু তালহা (২৪), পিতা আব্দুল হক, গাংবথন দিয়া, কালুখালী, রাজবাড়ী। তবে ফরিদপুর রেলস্টেশনের পাশে থাকতেন। সৈয়দপুর সেনাবাহিনী পরিচালিত ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা করতেন। সে ফরিদপুর থেকে ঢাকায় যাচ্ছিল। সেখান থেকে সৈয়দপুর যাওয়ার কথা ছিল। দাবিদার ছিলেন তার বাবা। (২) চন্দ্রিমা চৌধুরী সৌমি (২৮), পিতা চিত্তরঞ্জন চৌধুরী, মা ইতি রানী। তেজগাঁও ইন্দিরা রোড পশ্চিম রাজাবাজার (৪৮/এম/১) বাতেন সাহেবের বাসায় থাকতেন। গ্রামের বাড়ি, রাজবাড়ী সদর উপজেলার রঘুনাথপুর। দাবিদার তার ভাই ডা. দিবাকর চৌধুরী। (৩) নাতাশা জেসমিন নেকি (২৫)।স্বামী আসিফ মো. খান। ৭৬ শরৎগুপ্ত রোড, নারিন্দা, থানা গেণ্ডারিয়ায় থাকতেন। দাবিদার, ভাই, খুরশিদ আহামেদ। আসিফের বাবা আবু সিদ্দিক খান সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা। (৪) এলিনা ইয়াসমিন (৪০), স্বামী সাজ্জাদ হোসেন চপল। রাজবাড়ী সদর উপজেলায় গ্রামের বাড়ি। তার বাবার নাম মৃত সাইদুর রহমান। তার স্বামী চপল একটি বায়িং হাউসের কমার্শিয়াল সেকশনে চাকরি করেন। বর্তমানে মিরপুরের পীরেরবাগ থাকতেন। SHARES জাতীয় বিষয়: #আগুন#গোপীবাগে ট্রেন
গোপীবাগে ট্রেনে আগুনে দগ্ধ হয়ে প্রাণ হারানো চারজনের মরদেহ শনাক্তকরণের পর আজ বৃহস্পতিবার তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। ঢাকা রেলওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সেতাফুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। এদিকে নিহতদের স্বজনরা সংবাদ শুনে মরদেহ নেওয়ার জন্য সকাল থেকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গের সামনে অপেক্ষায় রয়েছেন। পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইতিপূর্বে চার পরিবার মরদেহ নেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন, শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ায় তাদেরই নাম এসেছে।
আমরা তাদের পরিবারে সংবাদ দিয়েছি। আইনি প্রক্রিয়া শেষে আজই মরদেহ তাদের বুঝিয়ে দেওয়া হবে। নিহতরা হলেন- (১) আবু তালহা (২৪), পিতা আব্দুল হক, গাংবথন দিয়া, কালুখালী, রাজবাড়ী। তবে ফরিদপুর রেলস্টেশনের পাশে থাকতেন। সৈয়দপুর সেনাবাহিনী পরিচালিত ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা করতেন। সে ফরিদপুর থেকে ঢাকায় যাচ্ছিল। সেখান থেকে সৈয়দপুর যাওয়ার কথা ছিল। দাবিদার ছিলেন তার বাবা।
(২) চন্দ্রিমা চৌধুরী সৌমি (২৮), পিতা চিত্তরঞ্জন চৌধুরী, মা ইতি রানী। তেজগাঁও ইন্দিরা রোড পশ্চিম রাজাবাজার (৪৮/এম/১) বাতেন সাহেবের বাসায় থাকতেন। গ্রামের বাড়ি, রাজবাড়ী সদর উপজেলার রঘুনাথপুর। দাবিদার তার ভাই ডা. দিবাকর চৌধুরী। (৩) নাতাশা জেসমিন নেকি (২৫)।স্বামী আসিফ মো. খান। ৭৬ শরৎগুপ্ত রোড, নারিন্দা, থানা গেণ্ডারিয়ায় থাকতেন। দাবিদার, ভাই, খুরশিদ আহামেদ। আসিফের বাবা আবু সিদ্দিক খান সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা।
(৪) এলিনা ইয়াসমিন (৪০), স্বামী সাজ্জাদ হোসেন চপল। রাজবাড়ী সদর উপজেলায় গ্রামের বাড়ি। তার বাবার নাম মৃত সাইদুর রহমান। তার স্বামী চপল একটি বায়িং হাউসের কমার্শিয়াল সেকশনে চাকরি করেন। বর্তমানে মিরপুরের পীরেরবাগ থাকতেন।