বিশ্ব বাণিজ্য বাড়তে পারে জ্বালানি তেলের দাম, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মজুদ শুরু ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:৪১ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২৪ প্রতীকী ছবি নিজস্ব প্রতিবেদক জ্বালানি তেলের দাম বিশ্ববাজারে স্থিতিশীল থাকলেও ফের বাড়তে পারে। শূন্য হওয়া তেলের রিজার্ভ আবারও পূর্ণ করতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ইউরোপ। ফলে বিশ্বে আবারও জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে, এতে ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে বাজার। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত ও লোহিত সাগরে হুতি বিদ্রোহীদের হামলা তেলের সরবরাহ ব্যবস্থায় হুমকি তৈরি করে রেখেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এমন দাবি করা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা করলে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ দেশটির জ্বালানি তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এতে বিশ্ববাজারে কমে যায় রাশিয়ার তেল সরবরাহ। অন্যদিকে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন ওপেকও উৎপাদন হ্রাসের ঘোষণা দেয়। এ অবস্থায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়তে থাকলে বাজার স্থিতিশীল রাখতে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ বিশাল রিজার্ভ ছাড়তে শুরু করে। এতে তেলের বাজার আবারও স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরে। কিন্তু বর্তমানে তেলের চাহিদা না থাকায় এবং বাজারও স্থিতিশীল থাকায় যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ইউরোপ তাদের খালি হওয়া মজুদ আবার পূর্ণ করে নিচ্ছে। এতে তেলের চাহিদা বাড়বে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে লোহিত সাগরের যুদ্ধ পরিস্থিতি। সেখানে বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিদের হামলায় জাহাজ চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। জ্বালানি তেল রপ্তানির জন্য যেটি গুরুত্বপূর্ণ একটি রুট। এ অবস্থায় সরবরাহ বিপর্যয়ের আশঙ্কায়ও তেলের দাম বাড়তে পারে। গত মঙ্গলবার মরগান স্টেনলি তাদের পূর্বাভাসে জানিয়েছে, বছরের প্রথম ও দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্রেন্ট অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের গড় দাম থাকবে প্রতি ব্যারেল ৮২.২০ ডলার। আগের প্রান্তিকে এই তেলের দাম ছিল ৮০ ও ৭৭ ডলার। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: বিশ্ব বাণিজ্য
জ্বালানি তেলের দাম বিশ্ববাজারে স্থিতিশীল থাকলেও ফের বাড়তে পারে। শূন্য হওয়া তেলের রিজার্ভ আবারও পূর্ণ করতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ইউরোপ। ফলে বিশ্বে আবারও জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে, এতে ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে বাজার। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত ও লোহিত সাগরে হুতি বিদ্রোহীদের হামলা তেলের সরবরাহ ব্যবস্থায় হুমকি তৈরি করে রেখেছে।
জ্বালানি তেলের দাম বিশ্ববাজারে স্থিতিশীল থাকলেও ফের বাড়তে পারে। শূন্য হওয়া তেলের রিজার্ভ আবারও পূর্ণ করতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ইউরোপ। ফলে বিশ্বে আবারও জ্বালানি তেলের চাহিদা বাড়বে, এতে ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে বাজার। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত ও লোহিত সাগরে হুতি বিদ্রোহীদের হামলা তেলের সরবরাহ ব্যবস্থায় হুমকি তৈরি করে রেখেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এমন দাবি করা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা করলে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ দেশটির জ্বালানি তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এতে বিশ্ববাজারে কমে যায় রাশিয়ার তেল সরবরাহ। অন্যদিকে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন ওপেকও উৎপাদন হ্রাসের ঘোষণা দেয়।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা করলে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ দেশটির জ্বালানি তেলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এতে বিশ্ববাজারে কমে যায় রাশিয়ার তেল সরবরাহ। অন্যদিকে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন ওপেকও উৎপাদন হ্রাসের ঘোষণা দেয়।
এ অবস্থায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়তে থাকলে বাজার স্থিতিশীল রাখতে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ বিশাল রিজার্ভ ছাড়তে শুরু করে। এতে তেলের বাজার আবারও স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরে। কিন্তু বর্তমানে তেলের চাহিদা না থাকায় এবং বাজারও স্থিতিশীল থাকায় যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ইউরোপ তাদের খালি হওয়া মজুদ আবার পূর্ণ করে নিচ্ছে। এতে তেলের চাহিদা বাড়বে।
এ অবস্থায় বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়তে থাকলে বাজার স্থিতিশীল রাখতে যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশ বিশাল রিজার্ভ ছাড়তে শুরু করে। এতে তেলের বাজার আবারও স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরে। কিন্তু বর্তমানে তেলের চাহিদা না থাকায় এবং বাজারও স্থিতিশীল থাকায় যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ইউরোপ তাদের খালি হওয়া মজুদ আবার পূর্ণ করে নিচ্ছে। এতে তেলের চাহিদা বাড়বে।
এর সঙ্গে যোগ হয়েছে লোহিত সাগরের যুদ্ধ পরিস্থিতি। সেখানে বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিদের হামলায় জাহাজ চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। জ্বালানি তেল রপ্তানির জন্য যেটি গুরুত্বপূর্ণ একটি রুট। এ অবস্থায় সরবরাহ বিপর্যয়ের আশঙ্কায়ও তেলের দাম বাড়তে পারে। গত মঙ্গলবার মরগান স্টেনলি তাদের পূর্বাভাসে জানিয়েছে, বছরের প্রথম ও দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্রেন্ট অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের গড় দাম থাকবে প্রতি ব্যারেল ৮২.২০ ডলার।
এর সঙ্গে যোগ হয়েছে লোহিত সাগরের যুদ্ধ পরিস্থিতি। সেখানে বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতিদের হামলায় জাহাজ চলাচল প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। জ্বালানি তেল রপ্তানির জন্য যেটি গুরুত্বপূর্ণ একটি রুট। এ অবস্থায় সরবরাহ বিপর্যয়ের আশঙ্কায়ও তেলের দাম বাড়তে পারে। গত মঙ্গলবার মরগান স্টেনলি তাদের পূর্বাভাসে জানিয়েছে, বছরের প্রথম ও দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্রেন্ট অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের গড় দাম থাকবে প্রতি ব্যারেল ৮২.২০ ডলার।