নিত্যপণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে : বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:২৮ অপরাহ্ণ, মার্চ ১৭, ২০২৪ বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। ফাইল ছবি বাজারে নিত্যপণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। তিনি বলেছেন, সমন্বিতভাবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, ভোক্তা অধিদপ্তর, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা- সবাই মিলে সমন্বয় করবে। ফলে বাজারে নিত্যপণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রবিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর টিসিবি ভবনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর পণ্যের একটা দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। এ অধিদপ্তরের নিজস্ব জেলা, উপজেলা এবং কেন্দ্রীয় পর্যায়ে কমিটি আছে। আমরা যেহেতু বাজার মনিটরিং করি, আমরা সমন্বয় করে মনিটরিং শুরু করব। প্রাইস ডিসকভারিটা হুট করে হয় না আমাদের দায়িত্ব হবে উৎপাদক পর্যায়ে থেকে পাইকারি এবং পরে খুচরা পর্যায় পর্যন্ত বাজার মনিটরিং করা। আহসানুল হক টিটু বলেন, একটা জিনিস আপনি যখন যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ করবেন, সঙ্গে সঙ্গে এটি বাস্তবায়ন করতে পারবেন না। আগে এটা নির্ধারণ করা জরুরি ছিল। অনেক দিন ধরে আইনটা ছিল কিন্তু করা হয়নি। আমরা এখন সমন্বিতভাবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, ভোক্তা অধিদপ্তর, ইউএনও, ডিসি সবাই মিলে সমন্বয় করব। আশা করি, এটা একটা যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা যেখানে যাচ্ছি বাজার কমিটিকে নিয়ে বসছি, ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসছি, তাদের এনকারেজ করতেছি। তাদের সমস্যার সমাধান করে এটা (সঠিক দামে পণ্য বিক্রি) আমরা বাস্তবায়ন করতেছি। আমরা কোনো জায়গায় কোনো দোকান বন্ধ করে দিচ্ছি না বা তালাবদ্ধ করে দিচ্ছি না। যারা একেবারেই আইন মানছেন না, যেমন- পাইকারি থেকে খুচরা পর্যায়ে যখন বিক্রি করতে হবে, তখন আপনাকে রিসিটটা রাখতে হবে। আপনি যখন পাইকারি চালান করবেন, তখন আপনাকে রিসিট দিতে হবে। এই জিনিসগুলোকে বলে একেবারে মিনিমাম কমপ্লায়েন্স। এই জিনিসগুলো না করলে আমরা শাস্তির আওতায় আনছি। এর আগে টিসিবি ভবনের অডিটরিয়ামে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন প্রতিমন্ত্রী। এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষসহ মন্ত্রণালয় এবং এর অধীন বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: নিত্যপণ্যের দাম
বাজারে নিত্যপণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু। তিনি বলেছেন, সমন্বিতভাবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, ভোক্তা অধিদপ্তর, জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা- সবাই মিলে সমন্বয় করবে। ফলে বাজারে নিত্যপণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রবিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর টিসিবি ভবনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর পণ্যের একটা দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। এ অধিদপ্তরের নিজস্ব জেলা, উপজেলা এবং কেন্দ্রীয় পর্যায়ে কমিটি আছে। আমরা যেহেতু বাজার মনিটরিং করি, আমরা সমন্বয় করে মনিটরিং শুরু করব। প্রাইস ডিসকভারিটা হুট করে হয় না
আমাদের দায়িত্ব হবে উৎপাদক পর্যায়ে থেকে পাইকারি এবং পরে খুচরা পর্যায় পর্যন্ত বাজার মনিটরিং করা। আহসানুল হক টিটু বলেন, একটা জিনিস আপনি যখন যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ করবেন, সঙ্গে সঙ্গে এটি বাস্তবায়ন করতে পারবেন না। আগে এটা নির্ধারণ করা জরুরি ছিল। অনেক দিন ধরে আইনটা ছিল কিন্তু করা হয়নি।
আমরা এখন সমন্বিতভাবে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, ভোক্তা অধিদপ্তর, ইউএনও, ডিসি সবাই মিলে সমন্বয় করব। আশা করি, এটা একটা যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা যেখানে যাচ্ছি বাজার কমিটিকে নিয়ে বসছি, ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসছি, তাদের এনকারেজ করতেছি। তাদের সমস্যার সমাধান করে এটা (সঠিক দামে পণ্য বিক্রি) আমরা বাস্তবায়ন করতেছি। আমরা কোনো জায়গায় কোনো দোকান বন্ধ করে দিচ্ছি না বা তালাবদ্ধ করে দিচ্ছি না।
যারা একেবারেই আইন মানছেন না, যেমন- পাইকারি থেকে খুচরা পর্যায়ে যখন বিক্রি করতে হবে, তখন আপনাকে রিসিটটা রাখতে হবে। আপনি যখন পাইকারি চালান করবেন, তখন আপনাকে রিসিট দিতে হবে। এই জিনিসগুলোকে বলে একেবারে মিনিমাম কমপ্লায়েন্স। এই জিনিসগুলো না করলে আমরা শাস্তির আওতায় আনছি। এর আগে টিসিবি ভবনের অডিটরিয়ামে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন প্রতিমন্ত্রী। এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষসহ মন্ত্রণালয় এবং এর অধীন বিভিন্ন দপ্তরের প্রধান কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।