মেরামতের সময় ডুবে গেল ইরানের যুদ্ধজাহাজ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ২:৩০ অপরাহ্ণ, জুলাই ৮, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি: মেরামত করার সময় ইরানের নৌবাহিনীর একটি যুদ্ধজাহাজ ডুবে গেছে। স্থানীয় সময় গতকাল রবিবার (৭ জুলাই) হরমুজ প্রণালীর কাছে জাহাজটি ডুবে যায়। এ ছাড়া এ ঘটনায় কয়েকজন আহত হওয়ার খবরও পাওয়া গেছে। তাদের হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম আইআরএনএ রবিবার জানিয়েছে, দক্ষিণাঞ্চলীয় বন্দর আব্বাস বন্দরে মেরামতের সময় ইরানের নৌবাহিনীর ‘ফ্রিগেট সাহান্দ’ ডুবে গেছে। নৌবাহিনীর একটি বিবৃতি উদ্ধৃত করে সরকারি বার্তা সংস্থাটি জানিয়েছে, ‘যখন সাহান্দ ঘাটে মেরামত করা হচ্ছিল, তখন জাহাজে পানি প্রবেশের কারণে এটি তার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। সৌভাগ্যবশত … জাহাজটি দ্রুত ভারসাম্যে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।’ তবে কখন দুর্ঘটনাটি ঘটেছে, তা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি বিবৃতিতে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম একটি ডুবে যাওয়া জাহাজের ছবি প্রকাশ করেছে এবং জানিয়েছে, বেশ কয়েকজনকে সামান্য আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জাহাজটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল ছয় বছর। এরপর ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে সাগরে নামানো হয়। যুদ্ধজাহাজটির ওজন ১ হাজার ৩০০ টন। জাহাজটি ভূমি থেকে ভূমিতে এবং ভূমি থেকে আকাশে মিসাইল ছুড়তে সক্ষম। এ ছাড়া অ্যান্টি-এয়ারক্রাফ্ট ব্যাটারি, অত্যাধুনিক রাডার ও রাডার-এড়ানোর সক্ষমতা দিয়ে সজ্জিত। এ ঘটনার আগেও ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে দামাভান্দ নামে আরো একটি নৌবাহিনীর ডেস্ট্রয়ার ক্যাস্পিয়ান সাগরে ডুবে যায়।সূত্র : ইরান ইন্টারন্যাশনাল, টিআরটি SHARES আন্তর্জাতিক বিষয়: #যুদ্ধজাহাজ
মেরামত করার সময় ইরানের নৌবাহিনীর একটি যুদ্ধজাহাজ ডুবে গেছে। স্থানীয় সময় গতকাল রবিবার (৭ জুলাই) হরমুজ প্রণালীর কাছে জাহাজটি ডুবে যায়। এ ছাড়া এ ঘটনায় কয়েকজন আহত হওয়ার খবরও পাওয়া গেছে। তাদের হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
নৌবাহিনীর একটি বিবৃতি উদ্ধৃত করে সরকারি বার্তা সংস্থাটি জানিয়েছে, ‘যখন সাহান্দ ঘাটে মেরামত করা হচ্ছিল, তখন জাহাজে পানি প্রবেশের কারণে এটি তার ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। সৌভাগ্যবশত … জাহাজটি দ্রুত ভারসাম্যে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।’ তবে কখন দুর্ঘটনাটি ঘটেছে, তা নির্দিষ্ট করে বলা হয়নি বিবৃতিতে।
জাহাজটি তৈরি করতে সময় লেগেছিল ছয় বছর। এরপর ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে সাগরে নামানো হয়। যুদ্ধজাহাজটির ওজন ১ হাজার ৩০০ টন।
জাহাজটি ভূমি থেকে ভূমিতে এবং ভূমি থেকে আকাশে মিসাইল ছুড়তে সক্ষম। এ ছাড়া অ্যান্টি-এয়ারক্রাফ্ট ব্যাটারি, অত্যাধুনিক রাডার ও রাডার-এড়ানোর সক্ষমতা দিয়ে সজ্জিত। এ ঘটনার আগেও ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে দামাভান্দ নামে আরো একটি নৌবাহিনীর ডেস্ট্রয়ার ক্যাস্পিয়ান সাগরে ডুবে যায়।সূত্র : ইরান ইন্টারন্যাশনাল, টিআরটি