কোটা আন্দোলনকারীরা সরে যাবেন বলে বিশ্বাস আইনমন্ত্রীর ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ২:৫৩ অপরাহ্ণ, জুলাই ১২, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি কোটা নিয়ে আন্দোলনকারী সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা সরে যাবেন বলে মনে করেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিুসল হক। আজ শুক্রবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।মন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধীরা এ আন্দোলনের সঙ্গে মিশে গেছে বলে আমি আপনি সবাই বুঝে গেছি। তবে আমি মনে করি সাধারণ ছাত্র-ছাত্রী যারা এ আন্দোলনে আছেন তারা সরে যাবেন। উচ্চ আদালতের আদেশকে তারা মানবেন। আমি মনে করি জনগণের অসুবিধা হবে এমন কাজ তারা করবেন না।’এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, ‘জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় যেটা প্রয়োজন সেটা সরকারকে করতে হয়।’ এদিকে মন্ত্রী যাওয়ার পরপরই আখাউড়া উপজেলা পরিষদের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক মো. মনির হোসেনের উপর হামলা হয়। এ সময় উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মো. শাখাওয়াত হোসেন নয়নসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।মনির হোসেন অভিযোগ করেন, তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর মন্ত্রী তাঁর নিজ সংসদীয় এলাকায় আসায় ফুলের তোড়া নিয়ে উপস্থিত হন। তিনি যেন তোড়া দিতে না পারেন সেজন্য বাধার সৃষ্টি করা হয়। এক পর্যায়ে স্টেশনের কাছে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলসহ তার লোকজন হামলা করে। একটি মার্কেটে গিয়ে তিনি আত্মরক্ষা করেন। বিষয়টি তিনি মন্ত্রী মহোদয়কে জানালে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। SHARES জাতীয় বিষয়: #আইনমন্ত্রী
কোটা নিয়ে আন্দোলনকারী সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা সরে যাবেন বলে মনে করেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিুসল হক। আজ শুক্রবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।মন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধীরা এ আন্দোলনের সঙ্গে মিশে গেছে বলে আমি আপনি সবাই বুঝে গেছি। তবে আমি মনে করি সাধারণ ছাত্র-ছাত্রী যারা এ আন্দোলনে আছেন তারা সরে যাবেন।
উচ্চ আদালতের আদেশকে তারা মানবেন। আমি মনে করি জনগণের অসুবিধা হবে এমন কাজ তারা করবেন না।’এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, ‘জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় যেটা প্রয়োজন সেটা সরকারকে করতে হয়।’ এদিকে মন্ত্রী যাওয়ার পরপরই আখাউড়া উপজেলা পরিষদের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক মো. মনির হোসেনের উপর হামলা হয়।
এ সময় উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মো. শাখাওয়াত হোসেন নয়নসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।মনির হোসেন অভিযোগ করেন, তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর মন্ত্রী তাঁর নিজ সংসদীয় এলাকায় আসায় ফুলের তোড়া নিয়ে উপস্থিত হন। তিনি যেন তোড়া দিতে না পারেন সেজন্য বাধার সৃষ্টি করা হয়। এক পর্যায়ে স্টেশনের কাছে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলসহ তার লোকজন হামলা করে।
একটি মার্কেটে গিয়ে তিনি আত্মরক্ষা করেন। বিষয়টি তিনি মন্ত্রী মহোদয়কে জানালে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।