নিহত কলেজছাত্রকে নিয়ে আয়মান সাদিকের আবেগঘন পোস্ট ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৬:১১ অপরাহ্ণ, জুলাই ১৮, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি রাজধানীতে কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। ওই শিক্ষার্থীর নাম ফারহান ফাইয়াজ (১৭)। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ওই হাসপাতালের সহকারী ব্যবস্থাপক ওসমান গণি। নিহত ফারহানের মা নাজিয়া খান ফেসবুক পোস্টেও ফারহানের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। জানা যায়, ফারহান ফাইয়াজ ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। তার মুখে ও বুকে রাবার বুলেটের একাধিক আঘাত রয়েছে। পরে তাকে সিটি হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে মারা যায়। সে ধানমণ্ডি এলাকায় কোটাবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিল। এদিকে নিহত ফারহান ফাইয়াজকে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট করেছেন টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক। ওই পোস্টে তিনি দুটি ছবি দিয়েছেন। একটি ছবিতে নিহত ফারহানের সঙ্গে দাঁড়ানো আয়মান সাদিক। অন্যটিতে আহত অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীকে রিকশায় করে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। ছবির বর্ণনায় আয়মান সাদিক লিখেছেন, ‘আমার ছাত্র মারা গেছে।’ SHARES জাতীয় বিষয়: আয়মান সাদিক
রাজধানীতে কোটা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। ওই শিক্ষার্থীর নাম ফারহান ফাইয়াজ (১৭)। বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ওই হাসপাতালের সহকারী ব্যবস্থাপক ওসমান গণি।
নিহত ফারহানের মা নাজিয়া খান ফেসবুক পোস্টেও ফারহানের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। জানা যায়, ফারহান ফাইয়াজ ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। তার মুখে ও বুকে রাবার বুলেটের একাধিক আঘাত রয়েছে। পরে তাকে সিটি হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে মারা যায়।
সে ধানমণ্ডি এলাকায় কোটাবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিল। এদিকে নিহত ফারহান ফাইয়াজকে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট করেছেন টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক। ওই পোস্টে তিনি দুটি ছবি দিয়েছেন। একটি ছবিতে নিহত ফারহানের সঙ্গে দাঁড়ানো আয়মান সাদিক।
অন্যটিতে আহত অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীকে রিকশায় করে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে। ছবির বর্ণনায় আয়মান সাদিক লিখেছেন, ‘আমার ছাত্র মারা গেছে।’