“শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ” অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করেঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৩:৩৯ অপরাহ্ণ, মে ২৮, ২০২৩ বিশেষ প্রতিনিধি : নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে দেশে একটা শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজমান রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ দেশ ও মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করে। ২০০৮ সালের পর থেকে দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আছে বলেই উন্নয়ন এবং আর্থসামাজিক উন্নতি নিশ্চিত হয়েছে। পরিকল্পিতভাবে দেশের উন্নয়ন করা হচ্ছে। আমরা আর অশান্তি, সংঘাত চাই না। আমরা সবার উন্নতি চাই।’ জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের ‘জুলিও কুরি শান্তি পদক’ প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে রবিবার (২৮ মে) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে আলোচনা করে ছিটমহল বিনিময় করেছি। তাহলে কেন এই অস্ত্র ব্যবসা। সেটা কেন শিশুদের খাবারের জন্য ব্যয় করা হয় না। আমরা রোহিঙ্গাদের জায়গা দিয়েছি। কারণ, আমাদের মনে ছিল ৭১-এর শরণার্থী শিবিরের কথা।’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘তৎকালীন শান্তি পরিষদের মহাসচিব বলেছিলেন, শেখ মুজিব কেবল বঙ্গবন্ধু নন, তিনি বিশ্ববন্ধু। মাত্র ৯ মাসে তিনি সংবিধান উপহার দেন। যাতে শান্তির কথা ও দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারের কথা ছিল। তিনি পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছিলেন।’ জাতির পিতার কর্মময় জীবনের স্মৃতিচারণ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘ছাত্রজীবন থেকে তিনি নির্যাতিত মানুষের পাশে ছিলেন, সেই ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষে ছাত্র শেখ মুজিব মানুষের পাশে ছিলেন। ৪৫ সালের দাঙ্গার সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শেখ মুজিব দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। সবসময় তিনি শান্তির পথে ছিলেন। শান্তির কথা তিনি বলে গেছেন।’ জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি আমরা আজও মেনে চলি। মেনে চলতে চাই। জাতির পিতা সবসময় মানুষের কল্যাণে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। বঙ্গবন্ধু শান্তিতে বিশ্বাস করতেন। জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেওয়ার সময়ও তিনি শান্তির কথা বলেছিলেন। যিনি সর্বদা শান্তির কথা বলে গেছেন, তাকেই জীবন দিতে হলো। প্রতিনিয়ত স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিকূলতা অতিক্রম করতে হচ্ছে।’ SHARES জাতীয় বিষয়:
বিশেষ প্রতিনিধি : নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে দেশে একটা শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজমান রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ দেশ ও মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করে। ২০০৮ সালের পর থেকে দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আছে বলেই উন্নয়ন এবং আর্থসামাজিক উন্নতি নিশ্চিত হয়েছে। পরিকল্পিতভাবে দেশের উন্নয়ন করা হচ্ছে। আমরা আর অশান্তি, সংঘাত চাই না। আমরা সবার উন্নতি চাই।’ জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের ‘জুলিও কুরি শান্তি পদক’ প্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে রবিবার (২৮ মে) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে আলোচনা করে ছিটমহল বিনিময় করেছি। তাহলে কেন এই অস্ত্র ব্যবসা। সেটা কেন শিশুদের খাবারের জন্য ব্যয় করা হয় না। আমরা রোহিঙ্গাদের জায়গা দিয়েছি। কারণ, আমাদের মনে ছিল ৭১-এর শরণার্থী শিবিরের কথা।’ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘তৎকালীন শান্তি পরিষদের মহাসচিব বলেছিলেন, শেখ মুজিব কেবল বঙ্গবন্ধু নন, তিনি বিশ্ববন্ধু। মাত্র ৯ মাসে তিনি সংবিধান উপহার দেন। যাতে শান্তির কথা ও দেশের মানুষের মৌলিক অধিকারের কথা ছিল। তিনি পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছিলেন।’ জাতির পিতার কর্মময় জীবনের স্মৃতিচারণ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘ছাত্রজীবন থেকে তিনি নির্যাতিত মানুষের পাশে ছিলেন, সেই ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষে ছাত্র শেখ মুজিব মানুষের পাশে ছিলেন। ৪৫ সালের দাঙ্গার সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শেখ মুজিব দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। সবসময় তিনি শান্তির পথে ছিলেন। শান্তির কথা তিনি বলে গেছেন।’ জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি আমরা আজও মেনে চলি। মেনে চলতে চাই। জাতির পিতা সবসময় মানুষের কল্যাণে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন। বঙ্গবন্ধু শান্তিতে বিশ্বাস করতেন। জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেওয়ার সময়ও তিনি শান্তির কথা বলেছিলেন। যিনি সর্বদা শান্তির কথা বলে গেছেন, তাকেই জীবন দিতে হলো। প্রতিনিয়ত স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিকূলতা অতিক্রম করতে হচ্ছে।’