নয়াদিল্লিতে শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদির বৈঠক ৮ সেপ্টেম্বর ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৯:২৭ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৫, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন বৈঠকে গুরুত্ব পাবে বহুপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়। জি২০ সম্মেলনের আনুষ্ঠানিকতার ফাঁকে আগামী শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) নয়াদিল্লি সময় বিকেল সাড়ে ৫টায় (বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যায় ৬টায়) বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলন উপলক্ষে নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণ আগামী শুক্রবার নয়াদিল্লি যাবেন প্রধানমন্ত্রী। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, আগামী শনি ও রবিবার নয়াদিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আনুষ্ঠানিকতা রয়েছে। সম্মেলন উপলক্ষে প্রায় ৪০ জন সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধান পর্যায়ের প্রতিনিধি সে সময় নয়াদিল্লিতে অবস্থান করবেন। তাদের সঙ্গে বৈঠক, সাক্ষাৎ ও আনুষ্ঠানিকতার ফাঁকে নরেন্দ্র মোদি-শেখ হাসিনা বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।বাংলাদেশ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠকে কী বিষয়ে আলোচনা হতে পারে জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আগে বাংলাদেশ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক করবেন। জি২০ শীর্ষ সম্মেলন সম্পর্কিত বিভিন্ন ইস্যতে আলোচনা হবে। এ ছাড়া দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে। সাংস্কৃতিক বিনিময়ে সমঝোতা নবায়নসহ কয়েকটি সমঝোতা সই করার বিষয়ে আলোচনা চলছে।শীর্ষ বৈঠকের দিন আখাউড়া-আগরতলা রেল সংযোগ উদ্বোধন হবে কি না জানতে চাইলে সরকারি সূত্রগুলো বলছে, সময় স্বল্পতার কারণে এবার সম্ভাবনা কম। জি২০ সম্মেলনের কিছুদিন পর এ বিষয়ে আলাদা অনুষ্ঠান হতে পারে। এদিকে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন আজ মঙ্গলবার ঢাকায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। বৈঠকে তিস্তাসহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে আলোচনা হবে। পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আমাদের অনেক দ্বিপক্ষীয় ইস্যু রয়েছে। সবগুলো নিয়ে আলোচনা হবে, তিস্তার পানির বিষয়ে কথা হবে। এ ছাড়া জ্বালানি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিয়েও আলোচনা হবে। মাসুদ বিন মোমেন বলেন, দ্বিপক্ষীয় সব বিষয়ে নিয়ে আলাপ করার সুযোগ হবে না। তার পরও যত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু রয়েছে সেগুলো নিয়ে আলাপ হবে। দুই দেশের মধ্যে অনেক প্রকল্প আছে। সেগুলোর অগ্রগতি নিয়েও আলোচনা হবে। একাধিক সমঝোতাও হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নয়াদিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনসহ এ সম্পর্কিত সব আনুষ্ঠানিকতায় অংশ নেবেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ জি২০ সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান পর্যায়ের প্রতিনিধিরা সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন। জি২০ বর্তমান সভাপতি জোটের বাইরের কয়েকটি দেশকে সম্মেলনে অতিথি রাষ্ট্র হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় একমাত্র বাংলাদেশ ওই আমন্ত্রণ পেয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশসহ গ্লোবাল সাউথের পক্ষে বক্তব্য রাখবেন। SHARES জাতীয় বিষয়: #নরেন্দ্রমোদি#শেখহাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন বৈঠকে গুরুত্ব পাবে বহুপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়। জি২০ সম্মেলনের আনুষ্ঠানিকতার ফাঁকে আগামী শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) নয়াদিল্লি সময় বিকেল সাড়ে ৫টায় (বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যায় ৬টায়) বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলন উপলক্ষে নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণ আগামী শুক্রবার নয়াদিল্লি যাবেন প্রধানমন্ত্রী। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, আগামী শনি ও রবিবার নয়াদিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আনুষ্ঠানিকতা রয়েছে।
সম্মেলন উপলক্ষে প্রায় ৪০ জন সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধান পর্যায়ের প্রতিনিধি সে সময় নয়াদিল্লিতে অবস্থান করবেন। তাদের সঙ্গে বৈঠক, সাক্ষাৎ ও আনুষ্ঠানিকতার ফাঁকে নরেন্দ্র মোদি-শেখ হাসিনা বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।বাংলাদেশ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠকে কী বিষয়ে আলোচনা হতে পারে জানতে চাইলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের আগে বাংলাদেশ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক করবেন। জি২০ শীর্ষ সম্মেলন সম্পর্কিত বিভিন্ন ইস্যতে আলোচনা হবে।
এ ছাড়া দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে। সাংস্কৃতিক বিনিময়ে সমঝোতা নবায়নসহ কয়েকটি সমঝোতা সই করার বিষয়ে আলোচনা চলছে।শীর্ষ বৈঠকের দিন আখাউড়া-আগরতলা রেল সংযোগ উদ্বোধন হবে কি না জানতে চাইলে সরকারি সূত্রগুলো বলছে, সময় স্বল্পতার কারণে এবার সম্ভাবনা কম। জি২০ সম্মেলনের কিছুদিন পর এ বিষয়ে আলাদা অনুষ্ঠান হতে পারে।
এদিকে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন আজ মঙ্গলবার ঢাকায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। বৈঠকে তিস্তাসহ গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে আলোচনা হবে। পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আমাদের অনেক দ্বিপক্ষীয় ইস্যু রয়েছে। সবগুলো নিয়ে আলোচনা হবে, তিস্তার পানির বিষয়ে কথা হবে। এ ছাড়া জ্বালানি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিয়েও আলোচনা হবে।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, দ্বিপক্ষীয় সব বিষয়ে নিয়ে আলাপ করার সুযোগ হবে না। তার পরও যত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু রয়েছে সেগুলো নিয়ে আলাপ হবে। দুই দেশের মধ্যে অনেক প্রকল্প আছে। সেগুলোর অগ্রগতি নিয়েও আলোচনা হবে। একাধিক সমঝোতাও হতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নয়াদিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনসহ এ সম্পর্কিত সব আনুষ্ঠানিকতায় অংশ নেবেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ জি২০ সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান পর্যায়ের প্রতিনিধিরা সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন। জি২০ বর্তমান সভাপতি জোটের বাইরের কয়েকটি দেশকে সম্মেলনে অতিথি রাষ্ট্র হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় একমাত্র বাংলাদেশ ওই আমন্ত্রণ পেয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, সম্মেলনে বিশ্বনেতাদের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশসহ গ্লোবাল সাউথের পক্ষে বক্তব্য রাখবেন।