ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছি, দাবি মেয়র তাপসের ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৫:০৭ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি ১ মাস ধরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় প্রতিদিন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৫০ হতে ৫৪ জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। আজ শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে রেড জোন ঘোষিত ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ঝিগাতলা এলাকায় ডেঙ্গু বিস্তাররোধে মশক নিধনে জনসম্পৃক্ততা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ পরবর্তী গণমাধ্যমের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এ তথ্য জানান। শেখ তাপস বলেন, আমরা উৎস নিধনের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজন্মস্থল ধ্বংস করার কার্যক্রম গতিশীল রেখেছি, বেগবান রেখেছি। তার ফলশ্রুতিতে গত ১ মাস ধরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরও বলছে, ঢাকায় এখন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা স্থিতিশীল। প্রতিদিন যে তদারকি করা হচ্ছে, সে অনুযায়ী তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনায় আমরা লক্ষ্য করেছি- ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় দৈনন্দিন ৫০/ ৫২/ ৫৪ জন করে রোগী পাওয়া যাচ্ছে। সুতরাং আমরা মনে করি, ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু কোনোভাবেই যেন এটা আর বাড়তে না পারে সেজন্যই আমাদের এই ব্যাপক কার্যক্রম। SHARES জাতীয় বিষয়: #ডেঙ্গু
১ মাস ধরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় প্রতিদিন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৫০ হতে ৫৪ জনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়েছে বলে জানিয়েছেন দক্ষিণের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। আজ শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে রেড জোন ঘোষিত ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের ঝিগাতলা এলাকায় ডেঙ্গু বিস্তাররোধে মশক নিধনে জনসম্পৃক্ততা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ পরবর্তী গণমাধ্যমের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এ তথ্য জানান। শেখ তাপস বলেন, আমরা উৎস নিধনের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজন্মস্থল ধ্বংস করার কার্যক্রম গতিশীল রেখেছি, বেগবান রেখেছি। তার ফলশ্রুতিতে গত ১ মাস ধরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরও বলছে, ঢাকায় এখন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা স্থিতিশীল। প্রতিদিন যে তদারকি করা হচ্ছে, সে অনুযায়ী তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনায় আমরা লক্ষ্য করেছি- ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় দৈনন্দিন ৫০/ ৫২/ ৫৪ জন করে রোগী পাওয়া যাচ্ছে। সুতরাং আমরা মনে করি, ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু কোনোভাবেই যেন এটা আর বাড়তে না পারে সেজন্যই আমাদের এই ব্যাপক কার্যক্রম।