‘নিবিড় পর্যবেক্ষণে’ খালেদা জিয়া ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৩:০২ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি খালেদা জিয়াকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) চিকিৎসার পরবর্তীতে ‘মেডিক্যাল বোর্ডের অধীনে নিবিড় পর্যবেক্ষণে’ রাখা হয়েছে। আজ সোমবার বেলা ১২টায় তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের একথা জানান। এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আপনারা জানেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থতার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে আছেন। ম্যাডামের লিভার, কিডনি, হার্ট, লাঞ্চসহ সার্বিক অবস্থার অবনতি হওয়ার কারণে একপর্যায়ে সিসিইউতে নিতে হয়। সিসিইউর চিকিৎসা পরবর্তীতে এখন মেডিক্যাল বোর্ডের অধীনে নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন।’হাসপাতালে খালেদা জিয়ার শয্যার পাশে তার ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান রয়েছেন। তার বোন সেলিমা ইসলাম, ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার, স্ত্রী কানিজ ফাতেমাও সবসময় হাসপাতালে খোঁজ-খবর রাখছেন। লন্ডন থেকে তার বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার সহধর্মিনী ডা. জোবায়দা রহমান সার্বক্ষণিক চিকিৎসার তদারিক করছেন বলে জানান অধ্যাপক জাহিদ। এর আগে গত ৯ আগস্ট অসুস্থ হয়ে পড়লে খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা জানান, গত কয়েকদিনে খালেদা জিয়ার লিভারের জটিলতা বৃদ্ধি পাওয়ায়, কিডনির কর্মক্ষমতা কিছু কমতে থাকায় শারীরিক অবস্থার অবনতি কেবিন থেকে রাতে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। তার শারীরিক অবস্থা এখন দুর্বল। অধ্যাপক জাহিদ জানান, মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে লিভার প্রতিস্থাপনের সুযোগসম্বলিত আধুনিক মাল্টি ডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া জরুরি। খালেদা জিয়ার জন্য গঠিত ১৯ সদস্যের একটি মেডিক্যাল বোর্ডের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদার। মেডিক্যাল বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন- অধ্যাপক এফএম সিদ্দিকী, অধ্যাপক নুরউদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক একিউএম মহসিন, অধ্যাপক শামসুল আরেফিন, অধ্যাপক এজেড সালেহ, অধ্যাপক জাফর ইকবাল, অধ্যাপক সাদিকুল ইসলাম, অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম, অধ্যাপক আহসানুল হক আমিন, অধ্যাপক আবু জাফর, অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন, ডা. আল মামুন, লন্ডন থেকে তারেক রহমানের সহধর্মিনী ডা. জোবায়দা রহমান, ডা. জিয়াউল হক, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে ডা. হাবিবুর রহমান, অস্ট্রেলিয়া থেকে অধ্যাপক মাজহারুল ইসলাম। উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন আথ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কিডনি, লিভার জটিলতায় ভোগছেন। SHARES জাতীয় বিষয়: #খালেদাজিয়া
খালেদা জিয়াকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) চিকিৎসার পরবর্তীতে ‘মেডিক্যাল বোর্ডের অধীনে নিবিড় পর্যবেক্ষণে’ রাখা হয়েছে। আজ সোমবার বেলা ১২টায় তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের একথা জানান। এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আপনারা জানেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থতার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে আছেন। ম্যাডামের লিভার, কিডনি, হার্ট, লাঞ্চসহ সার্বিক অবস্থার অবনতি হওয়ার কারণে একপর্যায়ে সিসিইউতে নিতে হয়।
সিসিইউর চিকিৎসা পরবর্তীতে এখন মেডিক্যাল বোর্ডের অধীনে নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন।’হাসপাতালে খালেদা জিয়ার শয্যার পাশে তার ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী শর্মিলা রহমান রয়েছেন। তার বোন সেলিমা ইসলাম, ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার, স্ত্রী কানিজ ফাতেমাও সবসময় হাসপাতালে খোঁজ-খবর রাখছেন। লন্ডন থেকে তার বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার সহধর্মিনী ডা. জোবায়দা রহমান সার্বক্ষণিক চিকিৎসার তদারিক করছেন বলে জানান অধ্যাপক জাহিদ।
এর আগে গত ৯ আগস্ট অসুস্থ হয়ে পড়লে খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা জানান, গত কয়েকদিনে খালেদা জিয়ার লিভারের জটিলতা বৃদ্ধি পাওয়ায়, কিডনির কর্মক্ষমতা কিছু কমতে থাকায় শারীরিক অবস্থার অবনতি কেবিন থেকে রাতে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। তার শারীরিক অবস্থা এখন দুর্বল। অধ্যাপক জাহিদ জানান, মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে লিভার প্রতিস্থাপনের সুযোগসম্বলিত আধুনিক মাল্টি ডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া জরুরি।
খালেদা জিয়ার জন্য গঠিত ১৯ সদস্যের একটি মেডিক্যাল বোর্ডের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদার। মেডিক্যাল বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন- অধ্যাপক এফএম সিদ্দিকী, অধ্যাপক নুরউদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক একিউএম মহসিন, অধ্যাপক শামসুল আরেফিন, অধ্যাপক এজেড সালেহ, অধ্যাপক জাফর ইকবাল, অধ্যাপক সাদিকুল ইসলাম, অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম, অধ্যাপক আহসানুল হক আমিন, অধ্যাপক আবু জাফর, অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন, ডা. আল মামুন, লন্ডন থেকে তারেক রহমানের সহধর্মিনী ডা. জোবায়দা রহমান, ডা. জিয়াউল হক, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে ডা. হাবিবুর রহমান, অস্ট্রেলিয়া থেকে অধ্যাপক মাজহারুল ইসলাম। উল্লেখ্য, বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন আথ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কিডনি, লিভার জটিলতায় ভোগছেন।