► লোকাল ডেলিভারি হলেও দূরের মালপত্র ডেলিভারি হচ্ছে না ► তৈরি পোশাক সময়মতো শিপমেন্ট করতে না পারলে গার্মেন্টস খাতে ব্যাপক ক্ষতি হবে চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবহারকারীদের আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১০:৫৮ পূর্বাহ্ণ, নভেম্বর ১, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিবেদক বিএনপি ও জামায়াতের ডাকা তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচির প্রথম দিনে বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংস্থার বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কার কথা জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সূত্র। তবে এই মুহূর্তে সুনির্দিষ্টভাবে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা সম্ভব নয়। এদিকে অবরোধে চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস হাউসের কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ থেকে পণ্য ওঠানো-নামানো চলছে। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের পণ্য ডেলিভারির কার্যক্রম চললেও দূরবর্তী গন্তব্যের পণ্য ডেলিভারি বন্ধ রয়েছে। অবরোধে নগরের অভ্যন্তরে পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল করতে দেখা গেছে। তবে দূরপাল্লার পণ্যবাহী কোনো ট্রাক বন্দর ছেড়ে যায়নি বলেও জানিয়েছে সূত্রটি। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, কোনো হরতাল-অবরোধে চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে কার্যক্রম বন্ধ থাকে না। স্বাভাবিক কাজকর্ম চলে। বন্দর কর্তৃপক্ষের ডেপুটি কনজারভেটর ক্যাপ্টেন ফরিদুল আলম জানান, বন্দর জেটিতে কনটেইনার ও জেনারেল কার্গো মিলিয়ে বর্তমানে ১৫টি জাহাজ রয়েছে। এসব জাহাজে পণ্য হ্যান্ডলিং চলছে। চট্টগ্রাম কাস্টম ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়াডিং অ্যাসোসিয়েশনের কাস্টমবিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল হক খান স্বপন বলেন, চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে শুল্কায়নের কাজ স্বাভাবিক রয়েছে। সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মীরা স্বাভাবিক সময়ের মতো বিল অব এন্ট্রি, বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করেছেন। সেভেন স্টার ইন্টারন্যাশনাল নামের এক সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের মালিক আবু বকর জানান, অবরোধ মাত্র শুরু হয়েছে। লোকাল ডেলিভারি হলেও দূরের মালাপত্র ডেলিভারি হচ্ছে না। এতে করে আর্থিক ক্ষতি নিরূপণ করা এই মুহূর্তে সম্ভব নয়। তবে বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ও সংস্থার বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হবে। বিশেষ করে তৈরি পোশাক সময়মতো শিপমেন্ট করতে না পারলে গার্মেন্টস খাতে ব্যাপক ক্ষতি হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: অবরোধ কর্মসূচিআর্থিক ক্ষতিচট্টগ্রাম বন্দর
নিজস্ব প্রতিবেদক বিএনপি ও জামায়াতের ডাকা তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচির প্রথম দিনে বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংস্থার বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কার কথা জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সূত্র। তবে এই মুহূর্তে সুনির্দিষ্টভাবে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা সম্ভব নয়। এদিকে অবরোধে চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমস হাউসের কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ থেকে পণ্য ওঠানো-নামানো চলছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের পণ্য ডেলিভারির কার্যক্রম চললেও দূরবর্তী গন্তব্যের পণ্য ডেলিভারি বন্ধ রয়েছে। অবরোধে নগরের অভ্যন্তরে পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল করতে দেখা গেছে। তবে দূরপাল্লার পণ্যবাহী কোনো ট্রাক বন্দর ছেড়ে যায়নি বলেও জানিয়েছে সূত্রটি। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক বলেন, কোনো হরতাল-অবরোধে চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে কার্যক্রম বন্ধ থাকে না।
স্বাভাবিক কাজকর্ম চলে। বন্দর কর্তৃপক্ষের ডেপুটি কনজারভেটর ক্যাপ্টেন ফরিদুল আলম জানান, বন্দর জেটিতে কনটেইনার ও জেনারেল কার্গো মিলিয়ে বর্তমানে ১৫টি জাহাজ রয়েছে। এসব জাহাজে পণ্য হ্যান্ডলিং চলছে। চট্টগ্রাম কাস্টম ক্লিয়ারিং অ্যান্ড ফরওয়াডিং অ্যাসোসিয়েশনের কাস্টমবিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল হক খান স্বপন বলেন, চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে শুল্কায়নের কাজ স্বাভাবিক রয়েছে।
সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্মীরা স্বাভাবিক সময়ের মতো বিল অব এন্ট্রি, বিল অব এক্সপোর্ট দাখিল করেছেন। সেভেন স্টার ইন্টারন্যাশনাল নামের এক সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের মালিক আবু বকর জানান, অবরোধ মাত্র শুরু হয়েছে। লোকাল ডেলিভারি হলেও দূরের মালাপত্র ডেলিভারি হচ্ছে না। এতে করে আর্থিক ক্ষতি নিরূপণ করা এই মুহূর্তে সম্ভব নয়। তবে বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানের ও সংস্থার বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতি হবে।
বিশেষ করে তৈরি পোশাক সময়মতো শিপমেন্ট করতে না পারলে গার্মেন্টস খাতে ব্যাপক ক্ষতি হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।