দেশের অর্থনীতি ‘ক্যাশলেস’ হবে ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:৩৮ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৮, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিবেদক দেশের অর্থনীতি হবে কাগজের টাকাবিহীন। ক্যাশলেস ও পেপারলেস কাঠামোগত উন্নয়নে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শ্রমিকরা স্মার্ট শ্রমিকে পরিণত হয়েছে, কৃষকরা স্মার্ট কৃষকে পরিণত হয়েছে। ’স্মার্ট বাংলাদেশ ও সাইবার সিকিউরিটি’ শীর্ষক সেমিনারে এসব মন্তব্য করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। ‘ইনোভেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েটস (আইডিয়া) ফাউন্ডেশন’ ও হপলন লিমিটেডের আয়োজনে এই সেমিনারটি আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু মিলিটারি মিউজিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সাইবার সিকিউরিটি নিশ্চিতে চারটি বিষয় প্রয়োজন- সচেতনতা এবং প্রশিক্ষণ, কঠোরভাবে আইনের প্রয়োগ, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক সমন্বয় সাধন। এছাড়াও ন্যাশনাল ডিজিটাল আর্কিটেকচার থাকলে এবং সেটি মেনে চললে আর তথ্য চুরির ঘটনা ঘটবে না। আইডিয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী এম. আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরো হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন। মূল প্রবন্ধে টেকনোহেভেনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ এন. করিম বলেন, বিভিন্ন সময়ে দেশে সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি ছিল এবং এখন যে নেই তা বলা যাবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক, নির্বাচন কমিশন, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বাদ যায়নি। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে সাইবার নিরাপত্তায় বিনিয়োগ, গবেষণা ও উন্নয়নে জোর দিতে হবে। আলোচকদের মধ্যে বক্তব্য দেন বেসিসের সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির; বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মাহমুদা নাজনীন; ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান, আইডিয়া ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও প্রাক্তন মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ, আইডিয়া ফাউন্ডেশনের নির্বাহী সদস্য ও সাবেক সিনিয়র সচিব, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ মোহাম্মদ শহিদুল হক, হপলন লিমিটেডের চেয়ারম্যান সৈয়দ আহসান হাবীব। মো. সামসুল আরেফিন বলেন, ক্যাশলেস ও পেপারলেস কাঠামোগত উন্নয়নে তিনটি মূল বিষয় হলো ডাটা সেন্টার, সাইবার সিকিউরিটি ও ডিজিটাল সিগনেচার। এর মধ্যে সাইবার সিকিউরিটি অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ যা রক্ষায় আইসিটি বিভাগ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় পর্যায়েই কাজ করে যাচ্ছে। সরকারি ডাটা সেন্টারগুলোর পাশাপাশি বেসরকারি ডাটা সেন্টারগুলোও বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারে। মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, আপনার যদি কোনো সম্পদ থাকে তার নিরাপত্তার দায়িত্ব আপনার। ডিজিটাল সম্পদটি যা আমাদের ব্যক্তি জীবনসহ সামাজিক অর্থনৈতিক জীবনের চালিকা শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে তার নিরাপত্তার জন্য আমরা কতটুকু দিয়েছি, কতটুকু দিতে পারি, কতটুকু দেওয়া উচিত। ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহারে সচেতন হতে হবে। কাজী এম আমিনুল ইসলাম বলেন, কভিডের আগে কম্পিউটার ব্যবহার কম ছিল এবং পরবর্তীতে বেড়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশের গঠনে প্রযুক্তিগত নিরাপত্তা সাইবার সিকিউরিটি নিশ্চিত না করলে কেউ প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করবে না। এই সচেতনতা বৃদ্ধিতেই আইডিয়া ফাউন্ডেশন কাজ করে যাচ্ছে। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: ক্যাশলেসজুনাইদ আহমেদ পলকতথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রীদেশের অর্থনীতি
দেশের অর্থনীতি হবে কাগজের টাকাবিহীন। ক্যাশলেস ও পেপারলেস কাঠামোগত উন্নয়নে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শ্রমিকরা স্মার্ট শ্রমিকে পরিণত হয়েছে, কৃষকরা স্মার্ট কৃষকে পরিণত হয়েছে। ’স্মার্ট বাংলাদেশ ও সাইবার সিকিউরিটি’ শীর্ষক সেমিনারে এসব মন্তব্য করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
‘ইনোভেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েটস (আইডিয়া) ফাউন্ডেশন’ ও হপলন লিমিটেডের আয়োজনে এই সেমিনারটি আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু মিলিটারি মিউজিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সাইবার সিকিউরিটি নিশ্চিতে চারটি বিষয় প্রয়োজন- সচেতনতা এবং প্রশিক্ষণ, কঠোরভাবে আইনের প্রয়োগ, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক সমন্বয় সাধন। এছাড়াও ন্যাশনাল ডিজিটাল আর্কিটেকচার থাকলে এবং সেটি মেনে চললে আর তথ্য চুরির ঘটনা ঘটবে না। আইডিয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) সাবেক নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী এম. আমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরো হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি বিভাগের সচিব মো. সামসুল আরেফিন।
মূল প্রবন্ধে টেকনোহেভেনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ এন. করিম বলেন, বিভিন্ন সময়ে দেশে সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি ছিল এবং এখন যে নেই তা বলা যাবে না। বাংলাদেশ ব্যাংক, নির্বাচন কমিশন, সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বাদ যায়নি। সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে সাইবার নিরাপত্তায় বিনিয়োগ, গবেষণা ও উন্নয়নে জোর দিতে হবে। আলোচকদের মধ্যে বক্তব্য দেন বেসিসের সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির; বুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর মাহমুদা নাজনীন; ডিজিটাল নিরাপত্তা এজেন্সির মহাপরিচালক আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান, আইডিয়া ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও প্রাক্তন মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ, আইডিয়া ফাউন্ডেশনের নির্বাহী সদস্য ও সাবেক সিনিয়র সচিব, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ মোহাম্মদ শহিদুল হক, হপলন লিমিটেডের চেয়ারম্যান সৈয়দ আহসান হাবীব।
মো. সামসুল আরেফিন বলেন, ক্যাশলেস ও পেপারলেস কাঠামোগত উন্নয়নে তিনটি মূল বিষয় হলো ডাটা সেন্টার, সাইবার সিকিউরিটি ও ডিজিটাল সিগনেচার। এর মধ্যে সাইবার সিকিউরিটি অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ যা রক্ষায় আইসিটি বিভাগ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় পর্যায়েই কাজ করে যাচ্ছে। সরকারি ডাটা সেন্টারগুলোর পাশাপাশি বেসরকারি ডাটা সেন্টারগুলোও বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারে। মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, আপনার যদি কোনো সম্পদ থাকে তার নিরাপত্তার দায়িত্ব আপনার। ডিজিটাল সম্পদটি যা আমাদের ব্যক্তি জীবনসহ সামাজিক অর্থনৈতিক জীবনের চালিকা শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে তার নিরাপত্তার জন্য আমরা কতটুকু দিয়েছি, কতটুকু দিতে পারি, কতটুকু দেওয়া উচিত।
ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহারে সচেতন হতে হবে। কাজী এম আমিনুল ইসলাম বলেন, কভিডের আগে কম্পিউটার ব্যবহার কম ছিল এবং পরবর্তীতে বেড়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশের গঠনে প্রযুক্তিগত নিরাপত্তা সাইবার সিকিউরিটি নিশ্চিত না করলে কেউ প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করবে না। এই সচেতনতা বৃদ্ধিতেই আইডিয়া ফাউন্ডেশন কাজ করে যাচ্ছে।