সিলেট-১০ নম্বর কূপে তেলের সন্ধান মিলেছে : নসরুল হামিদ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৭:২৫ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ১০, ২০২৩ সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। ছবি : সংগৃহীত নিজস্ব প্রতিবেদক সিলেট গ্যাস ফিল্ডের ১০ নম্বর কূপে তেলের সন্ধান পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। আজ রবিবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী এসব তথ্য জানান। সিলেট-১০ নম্বর কূপটি সিলেটের হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রে অবস্থিত। নসরুল হামিদ বলেন, ‘এই কূপে তিনটি গ্যাস স্তরের পাশাপাশি তেলের অবস্থান নিশ্চিত হয়েছি আমরা। এক হাজার ৪০০ মিটার গভীরে তেলের অবস্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। দিনে ৫০০ থেকে ৬০০ ব্যারেল তেল পাওয়ার আশা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে, পুরোপুরি নিশ্চিত হতে আরো চার থেকে পাঁচ মাস সময় লাগবে।’ প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ‘গ্যাস স্তরগুলোর অবস্থান হচ্ছে ২৪৬০ থেকে ২৪৭৫ মিটার, ২৫৪০ থেকে ২৫৭৬ মিটার ও ৩৩০০ মিটার নিচে। গ্যাসের মজুদ হতে পারে ৪৩ দশমিক ৬ থেকে ১০৬ বিলিয়ন ঘনফুট। যার গড় মূল্য আট হাজার ৫০০ কোটি টাকা।’ ২০২ কোটি টাকায় এ কূপ খনন করে চীনের কম্পানি সিনোপ্যাক। এ জন্য সিলেট গ্যাসফিল্ড কম্পানির সঙ্গে সিনোপ্যাক ইন্টারন্যাশনাল পেট্রোলিয়াম সার্ভিস করপোরেশনের সঙ্গে গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর চুক্তি সই হয়। গত ২৪ জুন এই কূপ খনন শুরু হয়। কূপ থেকে কাছাকাছি প্রসেস প্লান্ট ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। লাইন নির্মাণ করে ৮-১০ মাসের মধ্যে গ্যাস জাতীয় গ্রিডে দেওয়া যাবে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব নুরুল আমিন, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: সিলেট-১০ নম্বর
সিলেট গ্যাস ফিল্ডের ১০ নম্বর কূপে তেলের সন্ধান পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। আজ রবিবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী এসব তথ্য জানান। সিলেট-১০ নম্বর কূপটি সিলেটের হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রে অবস্থিত। নসরুল হামিদ বলেন, ‘এই কূপে তিনটি গ্যাস স্তরের পাশাপাশি তেলের অবস্থান নিশ্চিত হয়েছি আমরা।
এক হাজার ৪০০ মিটার গভীরে তেলের অবস্থান চিহ্নিত করা হয়েছে। দিনে ৫০০ থেকে ৬০০ ব্যারেল তেল পাওয়ার আশা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে, পুরোপুরি নিশ্চিত হতে আরো চার থেকে পাঁচ মাস সময় লাগবে।’ প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ‘গ্যাস স্তরগুলোর অবস্থান হচ্ছে ২৪৬০ থেকে ২৪৭৫ মিটার, ২৫৪০ থেকে ২৫৭৬ মিটার ও ৩৩০০ মিটার নিচে।
গ্যাসের মজুদ হতে পারে ৪৩ দশমিক ৬ থেকে ১০৬ বিলিয়ন ঘনফুট। যার গড় মূল্য আট হাজার ৫০০ কোটি টাকা।’ ২০২ কোটি টাকায় এ কূপ খনন করে চীনের কম্পানি সিনোপ্যাক। এ জন্য সিলেট গ্যাসফিল্ড কম্পানির সঙ্গে সিনোপ্যাক ইন্টারন্যাশনাল পেট্রোলিয়াম সার্ভিস করপোরেশনের সঙ্গে গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর চুক্তি সই হয়।
গত ২৪ জুন এই কূপ খনন শুরু হয়। কূপ থেকে কাছাকাছি প্রসেস প্লান্ট ১০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। লাইন নির্মাণ করে ৮-১০ মাসের মধ্যে গ্যাস জাতীয় গ্রিডে দেওয়া যাবে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব নুরুল আমিন, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার।