নির্বাচনে আরো ১৯০৪ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চায় ইসি ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৬:৫৯ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৮, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের মাঠে প্রার্থীদের আচণবিধি মানাতে ও শান্তি-শৃঙ্খলা ঠিক রাখতে আরো এক হাজার ৯০৪ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের চাহিদা চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ চাহিদা কথা জানানো হয়। জনপ্রশাসনে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে আচরণবিধি প্রতিপালন নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি ভোটগ্রহণের দুদিন আগে থেকে ভোটগ্রহণের দুদিন পর পর্যন্ত মোট ৫ দিনের জন্য নির্বাচনী এলাকার সার্বিক শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধের জন্য এবং মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে বিশেষ করে বিজিবি, কোস্টগার্ড ও সশস্ত্র বাহিনীর টিমের সঙ্গে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিতকরণের প্রয়োজন হবে। আগের (১ নং) পরিপত্রের নির্দেশনা মোতাবেক বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সশস্ত্র বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। পাশাপাশি ৬৪টি জেলার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের কাছে থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে বিভাগ অনুযায়ী নিম্নরূপ সংখ্যক অতিরিক্ত এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের প্রয়োজন হবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ আয়োজনের সিদ্ধান্ত রয়েছে। সেখানে আরো জানানো হয়, এই এক হাজার ৯০৪ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৩৮৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১২৬, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৭৬, সিলেট বিভাগে ১৪৪, রাজশাহী বিভাগে ২১৯, বরিশাল বিভাগে ১৮৬, খুলনা বিভাগে ১৮৩ ও রংপুর বিভাগে ২৮২ জনের চাহিদা দিয়েছে ইসি। ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্ধের পর এখন চলছে প্রচারণা। যা শেষ হবে আগামী ৫ জানুয়ারি। একদিন বিরতি দিয়ে ৭ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত স্বচ্ছ ব্যালট পেপারের মাধ্যমে চলবে ভোটগ্রহণ চলবে। SHARES জাতীয় বিষয়: #নির্বাচন#ম্যাজিস্ট্রেট
নিজস্ব প্রতিনিধি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের মাঠে প্রার্থীদের আচণবিধি মানাতে ও শান্তি-শৃঙ্খলা ঠিক রাখতে আরো এক হাজার ৯০৪ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের চাহিদা চেয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার ইসির নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ চাহিদা কথা জানানো হয়। জনপ্রশাসনে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে আচরণবিধি প্রতিপালন নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি ভোটগ্রহণের দুদিন আগে থেকে ভোটগ্রহণের দুদিন পর পর্যন্ত মোট ৫ দিনের জন্য নির্বাচনী এলাকার সার্বিক শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধের জন্য এবং মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্সের সঙ্গে বিশেষ করে বিজিবি, কোস্টগার্ড ও সশস্ত্র বাহিনীর টিমের সঙ্গে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিতকরণের প্রয়োজন হবে। আগের (১ নং) পরিপত্রের নির্দেশনা মোতাবেক বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সশস্ত্র বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে।
পাশাপাশি ৬৪টি জেলার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের কাছে থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে বিভাগ অনুযায়ী নিম্নরূপ সংখ্যক অতিরিক্ত এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগের প্রয়োজন হবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ আয়োজনের সিদ্ধান্ত রয়েছে। সেখানে আরো জানানো হয়, এই এক হাজার ৯০৪ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৩৮৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১২৬, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩৭৬, সিলেট বিভাগে ১৪৪, রাজশাহী বিভাগে ২১৯, বরিশাল বিভাগে ১৮৬, খুলনা বিভাগে ১৮৩ ও রংপুর বিভাগে ২৮২ জনের চাহিদা দিয়েছে ইসি। ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্ধের পর এখন চলছে প্রচারণা। যা শেষ হবে আগামী ৫ জানুয়ারি।
একদিন বিরতি দিয়ে ৭ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত স্বচ্ছ ব্যালট পেপারের মাধ্যমে চলবে ভোটগ্রহণ চলবে।