কৃষ্ণ সাগরে রুশ মাইনে কার্গো জাহাজ ক্ষতিগ্রস্ত : ইউক্রেন ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১২:১২ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৯, ২০২৩ বসফরাসে ভাইসোস জাহাজ। ছবি : রয়টার্স নিজস্ব প্রতিনিধি কৃষ্ণ সাগরে পানামার পতাকাবাহী একটি পণ্যবাহী জাহাজে রুশ মাইন আঘাত করেছে। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবারের বিস্ফোরণে জাহাজের দুই ক্রু আহত হয়েছেন। এতে জাহাজটি গতি ও নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে। ইউক্রেন বলেছে, ভাইসোস জাহাজটি দানিউব নদীর একটি বন্দরে শস্য বোঝাই করতে যাচ্ছিল। এদিকে মস্কো জাতিসংঘ-সমর্থিত কৃষ্ণ সাগর শস্য চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার পর কিয়েভ একতরফাভাবে ঘোষিত সামুদ্রিক করিডর বরাবর শস্য রপ্তানি অব্যাহত রেখেছে। ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ একটি ছবি প্রকাশ করেছে, যেখানে বিস্ফোরণটি দেখা যাচ্ছে। বিস্ফোরণের কারণে জাহাজের ওপরের ডেকে আগুন লাগতেও দেখা যায়। বিবিসি বলেছে, ক্যাপ্টেন জাহাজটিকে ডুবে যাওয়া ঠেকাতে চেষ্টা করেছেন। জাহাজটিকে মেরামতের জন্য বন্দরে নিয়ে যেতে একটি অভিযান চলছে। রাশিয়ার দখলকৃত ক্রিমিয়ায় তার বাহিনীকে ইউক্রেন বারবার আক্রমণ করে। এতে কৃষ্ণ সাগরে জাহাজ চলাচলের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সৃষ্ট হুমকি কমেছে। গত সেপ্টেম্বরে সেভাস্তোপোলে রুশ নৌবহরের সদর দপ্তরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়। এরপর স্যাটেলাইটের ছবিতে দেখা গেছে, নৌবহরএর অধিকাংশ নভোরোসিস্ক বন্দরে আরো পূর্ব দিকে সরানো হয়েছে। এ ছাড়া মঙ্গলবার ফিওডোসিয়ার ক্রিমীয় বন্দরে একটি ইউক্রেনীয় হামলা নভোচেরকাস্ক জাহাজকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে । রাশিয়াও ইউক্রেনের বন্দরগুলোতে আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। তবে মাইনগুলো জাহাজের জন্য হুমকি হিসেবে রয়ে গেছে। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা ইউক্রেনের জন্য কৃষ্ণ সাগরে চলাচলকারী সব পণ্যবাহী জাহাজকে সম্ভাব্য সামরিক লক্ষ্য হিসেবে বিবেচনা করে। ৮ নভেম্বর ওডেসা বন্দরে প্রবেশকারী লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী একটি জাহাজে একটি রুশ ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করলে কমপক্ষে একজন নিহত হয়। SHARES আন্তর্জাতিক বিষয়: ইউক্রেনকার্গো জাহাজকৃষ্ণ সাগরক্ষতিগ্রস্ত
কৃষ্ণ সাগরে পানামার পতাকাবাহী একটি পণ্যবাহী জাহাজে রুশ মাইন আঘাত করেছে। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবারের বিস্ফোরণে জাহাজের দুই ক্রু আহত হয়েছেন। এতে জাহাজটি গতি ও নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে।
ইউক্রেন বলেছে, ভাইসোস জাহাজটি দানিউব নদীর একটি বন্দরে শস্য বোঝাই করতে যাচ্ছিল। এদিকে মস্কো জাতিসংঘ-সমর্থিত কৃষ্ণ সাগর শস্য চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার পর কিয়েভ একতরফাভাবে ঘোষিত সামুদ্রিক করিডর বরাবর শস্য রপ্তানি অব্যাহত রেখেছে। ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ একটি ছবি প্রকাশ করেছে, যেখানে বিস্ফোরণটি দেখা যাচ্ছে। বিস্ফোরণের কারণে জাহাজের ওপরের ডেকে আগুন লাগতেও দেখা যায়।
বিবিসি বলেছে, ক্যাপ্টেন জাহাজটিকে ডুবে যাওয়া ঠেকাতে চেষ্টা করেছেন। জাহাজটিকে মেরামতের জন্য বন্দরে নিয়ে যেতে একটি অভিযান চলছে। রাশিয়ার দখলকৃত ক্রিমিয়ায় তার বাহিনীকে ইউক্রেন বারবার আক্রমণ করে। এতে কৃষ্ণ সাগরে জাহাজ চলাচলের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সৃষ্ট হুমকি কমেছে।
গত সেপ্টেম্বরে সেভাস্তোপোলে রুশ নৌবহরের সদর দপ্তরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়। এরপর স্যাটেলাইটের ছবিতে দেখা গেছে, নৌবহরএর অধিকাংশ নভোরোসিস্ক বন্দরে আরো পূর্ব দিকে সরানো হয়েছে। এ ছাড়া মঙ্গলবার ফিওডোসিয়ার ক্রিমীয় বন্দরে একটি ইউক্রেনীয় হামলা নভোচেরকাস্ক জাহাজকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে । রাশিয়াও ইউক্রেনের বন্দরগুলোতে আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। তবে মাইনগুলো জাহাজের জন্য হুমকি হিসেবে রয়ে গেছে।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা ইউক্রেনের জন্য কৃষ্ণ সাগরে চলাচলকারী সব পণ্যবাহী জাহাজকে সম্ভাব্য সামরিক লক্ষ্য হিসেবে বিবেচনা করে। ৮ নভেম্বর ওডেসা বন্দরে প্রবেশকারী লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী একটি জাহাজে একটি রুশ ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত করলে কমপক্ষে একজন নিহত হয়।