একতরফা ভুয়া নির্বাচন জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে : মঈন খান ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ২:০৮ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ৮, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি রাষ্ট্র শক্তির ব্যবহার, ডামি নির্বাচন কমিশন, ডামি প্রার্থী, ডামি ভোটার, ডামি অবজারভার- এ সবকিছু দিয়ে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সরকারের একতরফা নির্বাচন দেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। একই সঙ্গে তিনি এই নির্বাচন বাতিলের দাবি জানিয়েছে। চলমান আন্দোলনের পক্ষে জনমত গড়তে আগামীকাল মঙ্গলবার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি। আজ সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় আরো বক্তব্য দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এবং বেগম সেলিমা রহমান। গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত মহাসমাবেশ পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের আক্রমণে পণ্ড হওয়ার দিন থেকে এ পর্যন্ত ৭১ দিন পর এই সংবাদ সম্মেলনের মধ্যদিয়ে চেয়ারপারসনের এই রাজনৈতিক কার্যালয়ে কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড করা হয়েছে। সংবাদ সংবাদ সম্মেলনে ড. আবদুল মঈন খান বলেন, রাষ্ট্র শক্তির ব্যবহার, ডামি নির্বাচন কমিশন, ডামি প্রার্থী, ডামি ভোটার, ডামি অবজারভার- এ সবকিছু দিয়ে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সরকারের একতরফা ভুয়া নির্বাচন দেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। এমনও অনেক কেন্দ্র ছিল সারা দিনে একটি ভোটও পড়েনি কিংবা হাতে গোনা কয়েকটি ভোট পড়েছে। খাগড়াছড়ির বিভিন্ন আসনে ১৯৬টি কেন্দ্রের মধ্যে ১৯টি কেন্দ্রে একটি ভোটও পড়েনি। বাংলাদেশে আরো অনেক কেন্দ্র রয়েছে, যেখানে ১০-১২টি ভোট পড়েছে। এতে করে সরকার ও নির্বাচন কমিশন যে নাটক করেছিল, তা ছিল ভুয়া ও প্রহসনের নির্বাচন। প্রত্যক্ষদর্শীরাই এসব কথা বলেছেন। তিনি বলেন, নিশিরাতের সরকারের প্রধান ভোটাদের উপস্থিতি বাড়াতে বিভিন্ন রকমের অপকৌশলের আশ্রয় নিয়েছে। নজিরবিহীনভাবে নিজ দলের মনোনীত প্রার্থী বিরুদ্ধে দলের আরেকজন ডামি প্রার্থী দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। এভাবে নিজেদের মধ্যে কৃত্রিম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করেও ভোট কেন্দ্রে ভোটার আনতে পারেনি। যারা সরকারি বিভিন্ন ভাতা পেয়ে থাকেন, তাঁদের বিভিন্ন ভয়-ভীতি দেখিয়েও সরকারি-বেসরকারি ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি আদেশ জারি করাসহ বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করেও ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নেওয়া যায়নি। নির্বাচন পর্যবেক্ষক বা ক্যামেরা দেখলে কৃত্রিম লাইন তৈরি করা হয়েছে। স্কুলছাত্র ও শিশুদের লাইনে দাঁড় করিয়ে অথবা একজন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ব্যালট গুনে গুনে জালভোট দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে এসেছে। SHARES রাজনীতি বিষয়: #মঈন খান
রাষ্ট্র শক্তির ব্যবহার, ডামি নির্বাচন কমিশন, ডামি প্রার্থী, ডামি ভোটার, ডামি অবজারভার- এ সবকিছু দিয়ে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সরকারের একতরফা নির্বাচন দেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। একই সঙ্গে তিনি এই নির্বাচন বাতিলের দাবি জানিয়েছে। চলমান আন্দোলনের পক্ষে জনমত গড়তে আগামীকাল মঙ্গলবার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি। আজ সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
এ সময় আরো বক্তব্য দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এবং বেগম সেলিমা রহমান। গত ২৮ অক্টোবর রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত মহাসমাবেশ পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের আক্রমণে পণ্ড হওয়ার দিন থেকে এ পর্যন্ত ৭১ দিন পর এই সংবাদ সম্মেলনের মধ্যদিয়ে চেয়ারপারসনের এই রাজনৈতিক কার্যালয়ে কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড করা হয়েছে। সংবাদ সংবাদ সম্মেলনে ড. আবদুল মঈন খান বলেন, রাষ্ট্র শক্তির ব্যবহার, ডামি নির্বাচন কমিশন, ডামি প্রার্থী, ডামি ভোটার, ডামি অবজারভার- এ সবকিছু দিয়ে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে সরকারের একতরফা ভুয়া নির্বাচন দেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। এমনও অনেক কেন্দ্র ছিল সারা দিনে একটি ভোটও পড়েনি কিংবা হাতে গোনা কয়েকটি ভোট পড়েছে। খাগড়াছড়ির বিভিন্ন আসনে ১৯৬টি কেন্দ্রের মধ্যে ১৯টি কেন্দ্রে একটি ভোটও পড়েনি। বাংলাদেশে আরো অনেক কেন্দ্র রয়েছে, যেখানে ১০-১২টি ভোট পড়েছে। এতে করে সরকার ও নির্বাচন কমিশন যে নাটক করেছিল, তা ছিল ভুয়া ও প্রহসনের নির্বাচন। প্রত্যক্ষদর্শীরাই এসব কথা বলেছেন। তিনি বলেন, নিশিরাতের সরকারের প্রধান ভোটাদের উপস্থিতি বাড়াতে বিভিন্ন রকমের অপকৌশলের আশ্রয় নিয়েছে। নজিরবিহীনভাবে নিজ দলের মনোনীত প্রার্থী বিরুদ্ধে দলের আরেকজন ডামি প্রার্থী দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। এভাবে নিজেদের মধ্যে কৃত্রিম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করেও ভোট কেন্দ্রে ভোটার আনতে পারেনি। যারা সরকারি বিভিন্ন ভাতা পেয়ে থাকেন, তাঁদের বিভিন্ন ভয়-ভীতি দেখিয়েও সরকারি-বেসরকারি ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি আদেশ জারি করাসহ বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করেও ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে নেওয়া যায়নি। নির্বাচন পর্যবেক্ষক বা ক্যামেরা দেখলে কৃত্রিম লাইন তৈরি করা হয়েছে। স্কুলছাত্র ও শিশুদের লাইনে দাঁড় করিয়ে অথবা একজন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ব্যালট গুনে গুনে জালভোট দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে এসেছে।