‘ভোট গণনা ভুল’ অভিযোগ নিয়ে মধ্যরাতে ইসিতে নৌকার মুন্না ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ২:০৯ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ৮, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষে রবিবার (৭ জানুয়ারি) দিবাগত রাত পৌনে ৩টায় বিভিন্ন আসনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ঘোষণা শেষের কয়েক মিনিট পর ভোট গণনা ভুলের অভিযোগ নিয়ে নির্বাচন ভবনে হাজির হন ঢাকা-৫ আসনের নৌকা মার্কার প্রার্থী হারুনর রশীদ মুন্না। নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারের সামনে উপস্থিত সাংবাদিকদের হারুনর রশীদ মুন্না জানান, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ভোট গণনায় ভুল করায় তিনি নির্বাচনে পরাজিত হয়েছেন। সাংবাদিকদের নৌকার এ প্রার্থী বলেন, ‘আমার আসনের ১৮৭টি কেন্দ্রের এজেন্টদের কাছ থেকে পাওয়া ভোট যোগ করে আমি ৬১৩ ভোটে জিতেছি নিশ্চিত হয়েছিলাম। আমার কর্মীরা আনন্দ-উল্লাস করছিল। কিছুক্ষণ পর বাসায় গিয়ে টিভিতে দেখি আমি হেরে গেছি।’নির্বাচনে হারাতে ভোট গণনায় কারসাজি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন মুন্না। তিনি বলেন, ‘আমি সঙ্গে সঙ্গে ধোলাইপাড়ে নির্বাচন কমিশনের অফিসে গেলাম, সেখানে দুজন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ছিলেন। তারা আমাকে সেগুনবাগিচা ঢাকা জেলা নির্বাচন কমিশনে যেতে বললেন। আমি সেখানে গেলাম রিটার্নিং অফিসার আমাকে বললেন আমি তো ঘোষণা দিয়ে দিছি, আপনি নির্বাচন কমিশনে যান।’ তবে এ অভিযোগের বিষয়ে রিটার্নিং অফিসার এবং ঢাকা জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমানকে একাধিকবার ফোন করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, আমরা সরকার দলীয় প্রার্থী হওয়া সত্ত্বেও কোনো সুযোগ-সুবিধা পাই নাই। প্রশাসন আমাদের কথা শোনে না। দুর্নীতিবাজ প্রশাসনের জন্যই এই নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হলো, এতে আমি লজ্জিত। নির্বাচন কমিশনে হারুনর রশিদ সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট এ বি এম রিয়াজুল কায়সার। তিনি বলেন, আমরা এখন সকল ১৮৭টি ভোট কেন্দ্রের রেজাল্ট শিট কমিশনে জমা দেব, কাল কমিশনের বিবেচনার জন্য অপেক্ষা করব। SHARES রাজনীতি বিষয়: #নির্বাচন#মুন্না
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষে রবিবার (৭ জানুয়ারি) দিবাগত রাত পৌনে ৩টায় বিভিন্ন আসনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ঘোষণা শেষের কয়েক মিনিট পর ভোট গণনা ভুলের অভিযোগ নিয়ে নির্বাচন ভবনে হাজির হন ঢাকা-৫ আসনের নৌকা মার্কার প্রার্থী হারুনর রশীদ মুন্না। নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারের সামনে উপস্থিত সাংবাদিকদের হারুনর রশীদ মুন্না জানান, সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ভোট গণনায় ভুল করায় তিনি নির্বাচনে পরাজিত হয়েছেন। সাংবাদিকদের নৌকার এ প্রার্থী বলেন, ‘আমার আসনের ১৮৭টি কেন্দ্রের এজেন্টদের কাছ থেকে পাওয়া ভোট যোগ করে আমি ৬১৩ ভোটে জিতেছি নিশ্চিত হয়েছিলাম।
আমার কর্মীরা আনন্দ-উল্লাস করছিল। কিছুক্ষণ পর বাসায় গিয়ে টিভিতে দেখি আমি হেরে গেছি।’নির্বাচনে হারাতে ভোট গণনায় কারসাজি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন মুন্না। তিনি বলেন, ‘আমি সঙ্গে সঙ্গে ধোলাইপাড়ে নির্বাচন কমিশনের অফিসে গেলাম, সেখানে দুজন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ছিলেন। তারা আমাকে সেগুনবাগিচা ঢাকা জেলা নির্বাচন কমিশনে যেতে বললেন। আমি সেখানে গেলাম রিটার্নিং অফিসার আমাকে বললেন আমি তো ঘোষণা দিয়ে দিছি, আপনি নির্বাচন কমিশনে যান।’ তবে এ অভিযোগের বিষয়ে রিটার্নিং অফিসার এবং ঢাকা জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমানকে একাধিকবার ফোন করলেও তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে তিনি জানান। তিনি বলেন, আমরা সরকার দলীয় প্রার্থী হওয়া সত্ত্বেও কোনো সুযোগ-সুবিধা পাই নাই। প্রশাসন আমাদের কথা শোনে না। দুর্নীতিবাজ প্রশাসনের জন্যই এই নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হলো, এতে আমি লজ্জিত। নির্বাচন কমিশনে হারুনর রশিদ সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট এ বি এম রিয়াজুল কায়সার। তিনি বলেন, আমরা এখন সকল ১৮৭টি ভোট কেন্দ্রের রেজাল্ট শিট কমিশনে জমা দেব, কাল কমিশনের বিবেচনার জন্য অপেক্ষা করব।