বিএনপি ক্ষমতায় আসার অন্ধকার গলি খুঁজছে : প্রধানমন্ত্রী ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৯:২৩ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ১৬, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি পরাজয়ের ভয়ে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নেয়নি এবং জনগণের কাছে বারবার প্রত্যাখ্যাত হয়ে ক্ষমতায় আসার অন্ধকার গলি খুঁজছে। তারা জানে জনগণ তাদের বর্জন করেছে। এ কারণেই তারা নির্বাচনে অংশ নিতে চায় না। তাই, তারা নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে ধ্বংস করে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বিভিন্ন উপায় খুঁজছে। তারা এখন নির্বাচনের আলোর পথ এড়িয়ে অন্ধকারের গলির দিকে তাকিয়ে আছে। আজ মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ভাষণকালে এসব কথা বলেন। সরকারপ্রধান প্রবাসীদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। তারা (বিএনপি-জামায়াত) এখন নির্বাচন বাতিলের দাবি করছে। ২০০৮ সালের সংসদীয় নির্বাচনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ওই নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট মাত্র ৩০টি আসন পেয়েছিল। অপরদিকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এককভাবে ২৩৩ আসন পেয়েছিল। তখন থেকেই তারা কোনো নির্বাচনে আসতে চায় না। তারা বাস, লঞ্চ এবং ট্রেনে আগুন লাগিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে মারছে। তারা যত বেশি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড অগ্নিসন্ত্রাস করবে, জনগণ তত বেশি তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।’ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘কাজেই তারা জানে যে, জনগণ বিএনপি-জামায়াত জোটকে বর্জন করেছে। সেজন্য নির্বাচন করতে চায় না। এ জন্যই নির্বাচন বানচাল করে কীভাবে অবৈধভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায় তারা সেই পথ খুঁজে বেড়ায়। অন্ধকার গলি খুঁজে বেড়ায়, আলো ঝলমল নির্বাচন আর জনগণের পথ হারিয়ে ফেলে। সরকারপ্রধান বলেন, ‘নিজেরা অফিসে তালা দেয়, আবার নিজেরাই ভাঙে। এ নিয়ে আবার গর্ববোধ কর, যে চাবি হারিয়েছে। চাবি গেল কোথায়? তালা তো তাদেরই দেওয়া ছিল। তাদের চাবি খোয়া যাবে, চাবি হারাবে এবং তারা পথও হারাবে। তারা পথ হারানো পথিক হয়ে গেছে।’ বিএনপি সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের একটাই দক্ষতা আছে, অগ্নিসন্ত্রাস, বাসে আগুন, লঞ্চে-ট্রেনে আগুন দেওয়া, রেলের লাইন খুলে দিয়ে রেলের পাত খুলে ফেলে মানুষ হত্যা করা। মানুষ মারার ফাঁদ পাতায় তারা ওস্তাদ। তাদেরকে জনগণ শুধু নির্বাচন নয়, বারবারই তারা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে এবং হারার ভয়েই নির্বাচন করেনি। কিন্তু জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে।’ প্রধানমন্ত্রী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয় প্রসঙ্গে বলেন, ‘এ নির্বাচনে বিজয় বাংলাদেশের জনগণের বিজয়। নির্বাচনে বিজয় গণতন্ত্র এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতার বিজয়। দোয়া করবেন, এখনো চক্রান্ত শেষ হয়নি। এখনো শুনি তারা আবার লাফালাফি করে। নির্বাচন বাতিল করতে হবে, এই করতে হবে সেই করতে হবে। যাই হোক জনগণের ভোটে আমরা সরকারে এসেছি জনগণের কল্যাণেই কাজ করে যাব।’ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইতালিসহ ২৯টি দেশের প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা অনুষ্ঠানে তাদের দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাকে রেকর্ড পঞ্চম এবং টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। SHARES জাতীয় বিষয়: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি পরাজয়ের ভয়ে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশ নেয়নি এবং জনগণের কাছে বারবার প্রত্যাখ্যাত হয়ে ক্ষমতায় আসার অন্ধকার গলি খুঁজছে। তারা জানে জনগণ তাদের বর্জন করেছে। এ কারণেই তারা নির্বাচনে অংশ নিতে চায় না। তাই, তারা নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে ধ্বংস করে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বিভিন্ন উপায় খুঁজছে।
তারা এখন নির্বাচনের আলোর পথ এড়িয়ে অন্ধকারের গলির দিকে তাকিয়ে আছে। আজ মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবনে প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ভাষণকালে এসব কথা বলেন। সরকারপ্রধান প্রবাসীদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘ষড়যন্ত্র এখনো চলছে। তারা (বিএনপি-জামায়াত) এখন নির্বাচন বাতিলের দাবি করছে। ২০০৮ সালের সংসদীয় নির্বাচনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ওই নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট মাত্র ৩০টি আসন পেয়েছিল। অপরদিকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এককভাবে ২৩৩ আসন পেয়েছিল। তখন থেকেই তারা কোনো নির্বাচনে আসতে চায় না। তারা বাস, লঞ্চ এবং ট্রেনে আগুন লাগিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে মারছে। তারা যত বেশি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড অগ্নিসন্ত্রাস করবে, জনগণ তত বেশি তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।’ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘কাজেই তারা জানে যে, জনগণ বিএনপি-জামায়াত জোটকে বর্জন করেছে। সেজন্য নির্বাচন করতে চায় না। এ জন্যই নির্বাচন বানচাল করে কীভাবে অবৈধভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায় তারা সেই পথ খুঁজে বেড়ায়। অন্ধকার গলি খুঁজে বেড়ায়, আলো ঝলমল নির্বাচন আর জনগণের পথ হারিয়ে ফেলে। সরকারপ্রধান বলেন, ‘নিজেরা অফিসে তালা দেয়, আবার নিজেরাই ভাঙে। এ নিয়ে আবার গর্ববোধ কর, যে চাবি হারিয়েছে। চাবি গেল কোথায়? তালা তো তাদেরই দেওয়া ছিল। তাদের চাবি খোয়া যাবে, চাবি হারাবে এবং তারা পথও হারাবে। তারা পথ হারানো পথিক হয়ে গেছে।’ বিএনপি সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের একটাই দক্ষতা আছে, অগ্নিসন্ত্রাস, বাসে আগুন, লঞ্চে-ট্রেনে আগুন দেওয়া, রেলের লাইন খুলে দিয়ে রেলের পাত খুলে ফেলে মানুষ হত্যা করা। মানুষ মারার ফাঁদ পাতায় তারা ওস্তাদ। তাদেরকে জনগণ শুধু নির্বাচন নয়, বারবারই তারা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে এবং হারার ভয়েই নির্বাচন করেনি। কিন্তু জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে।’ প্রধানমন্ত্রী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয় প্রসঙ্গে বলেন, ‘এ নির্বাচনে বিজয় বাংলাদেশের জনগণের বিজয়। নির্বাচনে বিজয় গণতন্ত্র এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতার বিজয়। দোয়া করবেন, এখনো চক্রান্ত শেষ হয়নি। এখনো শুনি তারা আবার লাফালাফি করে। নির্বাচন বাতিল করতে হবে, এই করতে হবে সেই করতে হবে। যাই হোক জনগণের ভোটে আমরা সরকারে এসেছি জনগণের কল্যাণেই কাজ করে যাব।’ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইতালিসহ ২৯টি দেশের প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা অনুষ্ঠানে তাদের দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাকে রেকর্ড পঞ্চম এবং টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
২০০৮ সালের সংসদীয় নির্বাচনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ওই নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট মাত্র ৩০টি আসন পেয়েছিল। অপরদিকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এককভাবে ২৩৩ আসন পেয়েছিল। তখন থেকেই তারা কোনো নির্বাচনে আসতে চায় না। তারা বাস, লঞ্চ এবং ট্রেনে আগুন লাগিয়ে মানুষকে পুড়িয়ে মারছে।
তারা যত বেশি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড অগ্নিসন্ত্রাস করবে, জনগণ তত বেশি তাদের প্রত্যাখ্যান করবে।’ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘কাজেই তারা জানে যে, জনগণ বিএনপি-জামায়াত জোটকে বর্জন করেছে। সেজন্য নির্বাচন করতে চায় না। এ জন্যই নির্বাচন বানচাল করে কীভাবে অবৈধভাবে ক্ষমতায় যাওয়া যায় তারা সেই পথ খুঁজে বেড়ায়। অন্ধকার গলি খুঁজে বেড়ায়, আলো ঝলমল নির্বাচন আর জনগণের পথ হারিয়ে ফেলে। সরকারপ্রধান বলেন, ‘নিজেরা অফিসে তালা দেয়, আবার নিজেরাই ভাঙে। এ নিয়ে আবার গর্ববোধ কর, যে চাবি হারিয়েছে। চাবি গেল কোথায়? তালা তো তাদেরই দেওয়া ছিল। তাদের চাবি খোয়া যাবে, চাবি হারাবে এবং তারা পথও হারাবে। তারা পথ হারানো পথিক হয়ে গেছে।’ বিএনপি সম্পর্কে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তাদের একটাই দক্ষতা আছে, অগ্নিসন্ত্রাস, বাসে আগুন, লঞ্চে-ট্রেনে আগুন দেওয়া, রেলের লাইন খুলে দিয়ে রেলের পাত খুলে ফেলে মানুষ হত্যা করা। মানুষ মারার ফাঁদ পাতায় তারা ওস্তাদ। তাদেরকে জনগণ শুধু নির্বাচন নয়, বারবারই তারা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে এবং হারার ভয়েই নির্বাচন করেনি। কিন্তু জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে।’ প্রধানমন্ত্রী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিপুল বিজয় প্রসঙ্গে বলেন, ‘এ নির্বাচনে বিজয় বাংলাদেশের জনগণের বিজয়। নির্বাচনে বিজয় গণতন্ত্র এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতার বিজয়। দোয়া করবেন, এখনো চক্রান্ত শেষ হয়নি। এখনো শুনি তারা আবার লাফালাফি করে। নির্বাচন বাতিল করতে হবে, এই করতে হবে সেই করতে হবে। যাই হোক জনগণের ভোটে আমরা সরকারে এসেছি জনগণের কল্যাণেই কাজ করে যাব।’ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইতালিসহ ২৯টি দেশের প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা অনুষ্ঠানে তাদের দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাকে রেকর্ড পঞ্চম এবং টানা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।