নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন কোটাবিরোধীরা ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৯:৫২ অপরাহ্ণ, জুলাই ১১, ২০২৪ কোটা সংস্কারের দাবিতে বিকেল থেকে উত্তাল রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) রাত সাড়ে ৮টার দিকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়লেন কোটাবিরোধীরা। আগামীকাল শুক্রবার বিকেলে সারা দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছে তারা। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টায় শাহবাগ মোড়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্দোলনকারীরা এসব কথা বলেন। এ সময় তারা জরুরি সংসদ অধিবেশন ডেকে কোটা সংস্কারের আইন পাসের দাবি জানান।নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করার সময়ে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা কোনো ফাঁদে পা দিতে চাই না। আমরা কোটা সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান চাই। আমাদের এক দফা দাবি নির্বাহী বিভাগের কাছে। আমরা সব গ্রেডের কোটা সংস্কারের কথা বলছি যেটা শুধু সরকারই হস্তক্ষেপ করতে পারে। সংসদে জরুরি অধিবেশ ডেকে আইন পাস করে কোটার সমস্যার সমাধান করতে হবে। তার আগ পর্যন্ত আমরা রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’ তিনি আরো বলেন, শিক্ষার্থীদের যেকোনো আন্দোলনের ভেতরে বিরোধী দলের ভূত দেখার অভ্যাস বন্ধ করতে হবে। সরকার ও আদালতের রায়ে এই আন্দোলেনের প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে। এই জনদুর্ভোগের দায় সরকারকে নিতে হবে। কর্মসূচি ঘোষণা করে তিনি বলেন, আগামীকাল বিকেল ৪টায় সারা দেশের সব ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে। এরপর আন্দোলনকারীরা শাহবাগ মোড় থেকে মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে আজকে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি শেষ করা হয়। এর আগে পূর্বঘোষিত ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালনের জন্য বিকেল ৩টা থেকে বৃষ্টি উপেক্ষা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। সেখান থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তারা কলা ভবন, ভিসি চত্বর হয়ে শাহবাগে আসেন। শিক্ষার্থীরা আসার আগেই পুলিশ শাহবাগে ব্যারিকেড দিয়ে রাখে। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা ব্যারিকেড ভেঙে সেখানে অবস্থান নেন। এ সময় কিছু শিক্ষার্থীকে পুলিশের সাঁজোয়া যানের ওপর উঠে উল্লাস করতে দেখা যায়। SHARES জাতীয় বিষয়: কোটা সংস্কারবাংলা ব্লকেড
কোটা সংস্কারের দাবিতে বিকেল থেকে উত্তাল রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা। বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) রাত সাড়ে ৮টার দিকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়লেন কোটাবিরোধীরা। আগামীকাল শুক্রবার বিকেলে সারা দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছে তারা। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টায় শাহবাগ মোড়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্দোলনকারীরা এসব কথা বলেন।
এ সময় তারা জরুরি সংসদ অধিবেশন ডেকে কোটা সংস্কারের আইন পাসের দাবি জানান।নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করার সময়ে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’-এর সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা কোনো ফাঁদে পা দিতে চাই না। আমরা কোটা সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান চাই। আমাদের এক দফা দাবি নির্বাহী বিভাগের কাছে।
আমরা সব গ্রেডের কোটা সংস্কারের কথা বলছি যেটা শুধু সরকারই হস্তক্ষেপ করতে পারে। সংসদে জরুরি অধিবেশ ডেকে আইন পাস করে কোটার সমস্যার সমাধান করতে হবে। তার আগ পর্যন্ত আমরা রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে যাব।’ তিনি আরো বলেন, শিক্ষার্থীদের যেকোনো আন্দোলনের ভেতরে বিরোধী দলের ভূত দেখার অভ্যাস বন্ধ করতে হবে।
সরকার ও আদালতের রায়ে এই আন্দোলেনের প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে। এই জনদুর্ভোগের দায় সরকারকে নিতে হবে। কর্মসূচি ঘোষণা করে তিনি বলেন, আগামীকাল বিকেল ৪টায় সারা দেশের সব ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হবে। এরপর আন্দোলনকারীরা শাহবাগ মোড় থেকে মিছিল নিয়ে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে আজকে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি শেষ করা হয়। এর আগে পূর্বঘোষিত ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালনের জন্য বিকেল ৩টা থেকে বৃষ্টি উপেক্ষা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
সেখান থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তারা কলা ভবন, ভিসি চত্বর হয়ে শাহবাগে আসেন। শিক্ষার্থীরা আসার আগেই পুলিশ শাহবাগে ব্যারিকেড দিয়ে রাখে। এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীরা ব্যারিকেড ভেঙে সেখানে অবস্থান নেন। এ সময় কিছু শিক্ষার্থীকে পুলিশের সাঁজোয়া যানের ওপর উঠে উল্লাস করতে দেখা যায়।