আহত ছাত্রলীগ নেতাকে দেখতে হাসপাতালে ডিএমপি কমিশনার ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৩:৩৬ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি লিশ কর্মকর্তা এডিসি হারুন অর রশিদের নির্যাতনে আহত ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন নাঈমকে দেখতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুর পৌনে ১টার দিকে তিনি বিএসএমএমইউতে যান। ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার কে এন রায় নিয়তি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কে এন রায় নিয়তি বলেন, ডিএমপি কমিশনার বিএসএমএমইউতে চিকিৎসাধীন ছাত্রনেতা নাঈমকে দেখতে গিয়েছেন। তিনি সেখানে নাঈমের স্বাস্থ্যগত খোঁজখবর নেন।উল্লেখ্য, গত শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে এডিসি হারুন আরেক নারী পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে আড্ডা দিচ্ছিলেন। ওই সময় নারী কর্মকর্তার স্বামী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে যান। নারী কর্মকর্তার স্বামীও একজন সরকারি কর্মকর্তা। তার সঙ্গে এডিসি হারুনের বাগবিতণ্ডা হয়। এডিসি হারুন দুই কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে এসে তাদের ওপর নির্যাতন চালান। এরপর তাদের অবস্থা খারাপ হলে হাসপাতালে পাঠানো হয়। SHARES জাতীয় বিষয়: #আহত
লিশ কর্মকর্তা এডিসি হারুন অর রশিদের নির্যাতনে আহত ছাত্রলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন নাঈমকে দেখতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুর পৌনে ১টার দিকে তিনি বিএসএমএমইউতে যান। ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার কে এন রায় নিয়তি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কে এন রায় নিয়তি বলেন, ডিএমপি কমিশনার বিএসএমএমইউতে চিকিৎসাধীন ছাত্রনেতা নাঈমকে দেখতে গিয়েছেন।
তিনি সেখানে নাঈমের স্বাস্থ্যগত খোঁজখবর নেন।উল্লেখ্য, গত শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে এডিসি হারুন আরেক নারী পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে বারডেম হাসপাতালে আড্ডা দিচ্ছিলেন। ওই সময় নারী কর্মকর্তার স্বামী কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে সঙ্গে নিয়ে সেখানে যান। নারী কর্মকর্তার স্বামীও একজন সরকারি কর্মকর্তা।
তার সঙ্গে এডিসি হারুনের বাগবিতণ্ডা হয়। এডিসি হারুন দুই কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে এসে তাদের ওপর নির্যাতন চালান। এরপর তাদের অবস্থা খারাপ হলে হাসপাতালে পাঠানো হয়।