লাগেজ ভ্যান নিয়ে ঢাকা ছাড়ল প্রথম যাত্রীবাহী ট্রেন ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৬:১০ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি ঢাকা-সিলেট-ঢাকা রুটের জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস (৭১৮) প্রথম লাগেজ ভ্যান নিয়ে ঢাকা ছেড়েছে। আজ রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ছেড়ে যাওয়ার সময় ট্রেনের নতুন নন-রেফ্রিজারেটর লাগেজ ভ্যানে (৩৬০৫) চার হাজার ৬০০ কেজি মালামাল বুকিং নেওয়া হয়েছে। যাত্রীবাহী ট্রেনে এ মালামাল পরিবহন বাবদ রেলওয়ে আয় করেছে ১০ হাজার ২১২ টাকা। এই পথে কেজিপ্রতি পরিবহন খরচ ২ টাকা ২২ পয়সা ধরা হয়েছে। ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ৫ নম্বর প্ল্যাটফরম থেকে ট্রেনটি ছেড়ে যায়। এর আগে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন ফিতা কেটে লাগেজ ভ্যান উদ্বোধন করেন এবং সবুজ পতাকা নেড়ে ট্রেন ছাড়ার অনুমতি দেন।উদ্বোধনের আগে রেলমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের পরিবহন বিভাগের চাহিদার ভিত্তিতে সবুজ শাকসবজি, মৌসুমি ফল, ফুল, অন্যান্য পচনশীল দ্রব্য (মাছ, মাংস, দুধ), ওষুধ ও ভ্যাকসিন রেলযোগে পরিবহনের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে লাগেজ ভ্যান ক্রয়ের উদ্যোগ গ্রহণ করে। নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, রাজধানীসহ দেশের অন্যান্য বিভাগীয় ও জেলা শহরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে (যেখানে প্রচুর শাকসবজি, মৌসুমি ফল, ফুল এবং অন্যান্য পচনশীল দ্রব্য যেমন–মাছ, মাংস, দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত খাবার ইত্যাদি উৎপাদিত হয়) নির্ধারিত আন্ত নগর ট্রেনের মাধ্যমে লাগেজ ভ্যান যুক্ত করা হবে। এর মাধ্যমে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত দ্রব্য সহজে বাজারজাত করতে পারবেন এবং আর্থিকভাবে লাভবান হবেন। অপরদিকে ব্যবসায়ীরা দেশের শহরগুলোতে কৃষিজাত পণ্যগুলো সহজে সরবরাহ করতে পারবেন। ফলে দ্রব্য সহজলভ্য হবে এবং ন্যায্যমূল্যে পাওয়া যাবে। এ ট্রেন চালু হলে রেলওয়ের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে, যা সার্বিকভাবে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। SHARES জাতীয় বিষয়: #লাগেজভ্যান
ঢাকা-সিলেট-ঢাকা রুটের জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস (৭১৮) প্রথম লাগেজ ভ্যান নিয়ে ঢাকা ছেড়েছে। আজ রবিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ছেড়ে যাওয়ার সময় ট্রেনের নতুন নন-রেফ্রিজারেটর লাগেজ ভ্যানে (৩৬০৫) চার হাজার ৬০০ কেজি মালামাল বুকিং নেওয়া হয়েছে। যাত্রীবাহী ট্রেনে এ মালামাল পরিবহন বাবদ রেলওয়ে আয় করেছে ১০ হাজার ২১২ টাকা। এই পথে কেজিপ্রতি পরিবহন খরচ ২ টাকা ২২ পয়সা ধরা হয়েছে।
ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের ৫ নম্বর প্ল্যাটফরম থেকে ট্রেনটি ছেড়ে যায়। এর আগে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন ফিতা কেটে লাগেজ ভ্যান উদ্বোধন করেন এবং সবুজ পতাকা নেড়ে ট্রেন ছাড়ার অনুমতি দেন।উদ্বোধনের আগে রেলমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ রেলওয়ের পরিবহন বিভাগের চাহিদার ভিত্তিতে সবুজ শাকসবজি, মৌসুমি ফল, ফুল, অন্যান্য পচনশীল দ্রব্য (মাছ, মাংস, দুধ), ওষুধ ও ভ্যাকসিন রেলযোগে পরিবহনের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে লাগেজ ভ্যান ক্রয়ের উদ্যোগ গ্রহণ করে। নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, রাজধানীসহ দেশের অন্যান্য বিভাগীয় ও জেলা শহরসহ প্রত্যন্ত অঞ্চলে (যেখানে প্রচুর শাকসবজি, মৌসুমি ফল, ফুল এবং অন্যান্য পচনশীল দ্রব্য যেমন–মাছ, মাংস, দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত খাবার ইত্যাদি উৎপাদিত হয়) নির্ধারিত আন্ত নগর ট্রেনের মাধ্যমে লাগেজ ভ্যান যুক্ত করা হবে।
এর মাধ্যমে কৃষকরা তাদের উৎপাদিত দ্রব্য সহজে বাজারজাত করতে পারবেন এবং আর্থিকভাবে লাভবান হবেন। অপরদিকে ব্যবসায়ীরা দেশের শহরগুলোতে কৃষিজাত পণ্যগুলো সহজে সরবরাহ করতে পারবেন। ফলে দ্রব্য সহজলভ্য হবে এবং ন্যায্যমূল্যে পাওয়া যাবে। এ ট্রেন চালু হলে রেলওয়ের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে, যা সার্বিকভাবে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।