মগবাজারে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৬:০৮ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি রাজধানীর হাতিরঝিলের বড় মগবাজারের একটি বাসা থেকে ফারজানা (১৪) নামের এক গৃহকর্মীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সত্যতা নিশ্চিত করেছেন হাতিরঝিল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রাকিবুল আলম। তিনি বলেন, গতকাল শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে খবর পেয়ে বড় মগবাজার একটি ভবনের তৃতীয় তলার বাসা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য আজ রবিবার সকালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি আরো বলেন , শাহাবুদ্দিন সবুজ নামের টায়ার ব্যবসায়ীর বাসায় ফারজানা গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করত। গৃহকর্তা শাহাবুদ্দিন সবুজ ব্যবসায়িক কাজে বরিশালে গিয়েছিলেন, গতকাল শনিবার রাত দেড়টার দিকে বাসায় ফিরে এসে ড্রয়িং রুমের বাথরুমের দরজা বন্ধ পায়। পরে ফ্রেশ হয়ে পুনরায় বাথরুমের দরজার নক করে কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে বাসার সকলে মিলে দরজা ভেঙে ফেলেন। এসআই জানান, তারা দেখতে পান বাথরুমের কাপড় টানানোর স্টেনে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলে আছে ফারজানা। সেখান থেকে তারা লাশ নামিয়ে মেঝেতে রাখেন এবং পুলিশকে সংবাদ দেন। পরে তার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ বলা যাবে।গৃহকর্তা শাহাবুদ্দিন সবুজ জানান, ফারজানা তার বাসায় তিন বছর যাবত গৃহকর্মী হিসাবে কাজ করে আসছিল। সে কি কারণে আত্মহত্যা করেছে, তা জানতে পারেননি। তিনি বলেন, আমার স্ত্রী ক্যান্সারের রোগী, তিনি, আমার নয় বছর ও বারো বছর বয়সী দুই ছেলে বাসায় ছিল।মৃত ফারজানা ভোলা তমিজ উদ্দিন উপজেলার চর জহুরদ্দিন গ্রামের মো. রবিউল ও মা আছিয়া বেগমের মেয়ে। SHARES জাতীয় বিষয়: আত্মহত্যা
রাজধানীর হাতিরঝিলের বড় মগবাজারের একটি বাসা থেকে ফারজানা (১৪) নামের এক গৃহকর্মীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সত্যতা নিশ্চিত করেছেন হাতিরঝিল থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রাকিবুল আলম। তিনি বলেন, গতকাল শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে খবর পেয়ে বড় মগবাজার একটি ভবনের তৃতীয় তলার বাসা থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য আজ রবিবার সকালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরো বলেন , শাহাবুদ্দিন সবুজ নামের টায়ার ব্যবসায়ীর বাসায় ফারজানা গৃহকর্মী হিসেবে কাজ করত। গৃহকর্তা শাহাবুদ্দিন সবুজ ব্যবসায়িক কাজে বরিশালে গিয়েছিলেন, গতকাল শনিবার রাত দেড়টার দিকে বাসায় ফিরে এসে ড্রয়িং রুমের বাথরুমের দরজা বন্ধ পায়। পরে ফ্রেশ হয়ে পুনরায় বাথরুমের দরজার নক করে কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে বাসার সকলে মিলে দরজা ভেঙে ফেলেন। এসআই জানান, তারা দেখতে পান বাথরুমের কাপড় টানানোর স্টেনে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলে আছে ফারজানা।
সেখান থেকে তারা লাশ নামিয়ে মেঝেতে রাখেন এবং পুলিশকে সংবাদ দেন। পরে তার মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ বলা যাবে।গৃহকর্তা শাহাবুদ্দিন সবুজ জানান, ফারজানা তার বাসায় তিন বছর যাবত গৃহকর্মী হিসাবে কাজ করে আসছিল।
সে কি কারণে আত্মহত্যা করেছে, তা জানতে পারেননি। তিনি বলেন, আমার স্ত্রী ক্যান্সারের রোগী, তিনি, আমার নয় বছর ও বারো বছর বয়সী দুই ছেলে বাসায় ছিল।মৃত ফারজানা ভোলা তমিজ উদ্দিন উপজেলার চর জহুরদ্দিন গ্রামের মো. রবিউল ও মা আছিয়া বেগমের মেয়ে।