অক্টোবরজুড়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি। ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৭:৩১ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালসহ সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচি দিয়ে আসছে বিএনপি। নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না বলে ঘোষণাও দিয়েছে দলটি। আওয়ামী লীগও তাদের অবস্থানে অনড়। নির্বাচন প্রশ্নে সংবিধানের বাইরে যাবে না ক্ষমতাসীনরা। এই নিয়ে দুই দলই পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি কর্মসূচি ঘোষণা করছে।দুর্গাপূজার আগে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত রোড মার্চ, পদযাত্রা, সমাবেশসহ ঢাকাকেন্দ্রিক নানা কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি। অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে চূড়ান্ত আন্দোলনে নেমে যেতে পারে দলটি।দলীয় সূত্র জানায়, বিএনপি ধীরে ধীরে সচিবালয়, নির্বাচন কমিশন, সংসদ ভবন, বিচারঙ্গন, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, গণভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করার মতো কর্মসূচি দিতে পারে। প্রয়োজনে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচিও আসতে পারে বলে নেতারা ইঙ্গিত দিচ্ছেন।বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘আন্দোলনের মাঠ থেকে তাঁরা আর সরবেন না। ধারাবাহিক কর্মসূচি চলবে। তিনি বলেন, সরকার দাবি না মানলে আমাদের আন্দোলনও কঠোর হবে’ আওয়ামী লীগের দলীয় একাধিক সূত্র জানায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৪ অক্টোবর দেশে ফিরবেন। এদিন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গণভবন পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে উপস্থিত থেকে প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানানো হবে। ৭ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এ উপলক্ষে সেখানে বড় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এতে ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত থাকবেন। বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বিকেলে দলের যৌথ সভা হবে। তাতে দলের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলী, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ, ঢাকার পার্শ্ববর্তী সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত থাকবেন।দলের কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ একাধিক সূত্র জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত কর্মসূচির পাশাপাশি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পরিস্থিতি বুঝে বিশেষ কর্মসূচি পালন করা হবে। ঢাকা মহানগর ঘিরে বিশেষ পরিকল্পনা থাকবে আওয়ামী লীগের। প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় নেতাকর্মীদের মাঠে নামতে তৈরি থাকতে বলা হয়েছে। SHARES জাতীয় বিষয়: বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালসহ সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচি দিয়ে আসছে বিএনপি। নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবে না বলে ঘোষণাও দিয়েছে দলটি। আওয়ামী লীগও তাদের অবস্থানে অনড়। নির্বাচন প্রশ্নে সংবিধানের বাইরে যাবে না ক্ষমতাসীনরা।
এই নিয়ে দুই দলই পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি কর্মসূচি ঘোষণা করছে।দুর্গাপূজার আগে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত রোড মার্চ, পদযাত্রা, সমাবেশসহ ঢাকাকেন্দ্রিক নানা কর্মসূচি পালন করবে বিএনপি। অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ থেকে চূড়ান্ত আন্দোলনে নেমে যেতে পারে দলটি।দলীয় সূত্র জানায়, বিএনপি ধীরে ধীরে সচিবালয়, নির্বাচন কমিশন, সংসদ ভবন, বিচারঙ্গন, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, গণভবন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করার মতো কর্মসূচি দিতে পারে।
প্রয়োজনে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচিও আসতে পারে বলে নেতারা ইঙ্গিত দিচ্ছেন।বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘আন্দোলনের মাঠ থেকে তাঁরা আর সরবেন না। ধারাবাহিক কর্মসূচি চলবে। তিনি বলেন, সরকার দাবি না মানলে আমাদের আন্দোলনও কঠোর হবে’
আওয়ামী লীগের দলীয় একাধিক সূত্র জানায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৪ অক্টোবর দেশে ফিরবেন। এদিন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গণভবন পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে উপস্থিত থেকে প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানানো হবে। ৭ অক্টোবর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এ উপলক্ষে সেখানে বড় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এতে ঢাকা ও ঢাকার আশপাশের জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত থাকবেন।
বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বিকেলে দলের যৌথ সভা হবে। তাতে দলের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলী, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ, ঢাকার পার্শ্ববর্তী সাংগঠনিক জেলার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত থাকবেন।দলের কেন্দ্রীয় গুরুত্বপূর্ণ একাধিক সূত্র জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় কমিটির ঘোষিত কর্মসূচির পাশাপাশি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পরিস্থিতি বুঝে বিশেষ কর্মসূচি পালন করা হবে। ঢাকা মহানগর ঘিরে বিশেষ পরিকল্পনা থাকবে আওয়ামী লীগের। প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় নেতাকর্মীদের মাঠে নামতে তৈরি থাকতে বলা হয়েছে।