সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কেউ নস্যাৎ করতে পারবে না: জি এম কাদের ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৫:০০ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২৩, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বাণীতে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালনের প্রত্যাশায় শারদীয় দূর্গা উৎসব উদযাপিত হয়ে থাকে। এ সময় সমাজের অন্যায়, অবিচার, অশুভ এবং অশুর শক্তি দমনের মাধ্যমে বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরম ভক্তিকে আরাধনা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। শুধু হিন্দু সম্প্রদায় নয়, সার্বজনীন দূর্গা উৎসবে এ দেশের মুসলিম-বৌদ্ধ ও খৃস্টান সম্প্রদায়ও আনন্দ মুখর পরিবেশে অংশ নেয়। আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশে বিরাজমান হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কেউ নস্যাৎ করতে পারবে না।’জি এম কাদের আরো বলেন, ‘এই শুভক্ষণে পরম শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি, আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার, প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে। দাঙ্গাজনিত কারণে, প্রায় ৫০ বছর রাজধানীতে জন্মাষ্টমীর শোভাযাত্রা বের হয়নি। পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের দেশ পরিচালনার সময় ১৯৮৯ সালে আবারো জন্মাষ্টমীর আনন্দ শোভাযত্রা বের হয়। জন্মাষ্ঠমীর শুভ দিনটিকে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন।’জাপার চেয়ারম্যান আরো বলেন, ‘পল্লীবন্ধু প্রতিষ্ঠা করেছিলেন হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্ট। যোগ্যতার ভিত্তিতে সকল ধর্মাবলম্বীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করেছিলেন। এ ছাড়া, প্রতিটি পূজা-পার্বণ, মন্দির নির্মাণ ও মন্দির সংস্কারে পল্লীবন্ধুর আন্তরিক সহায়তা ছিল সর্বজনবিদিত। SHARES রাজনীতি বিষয়: #জি এম কাদের
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অভিনন্দন জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বাণীতে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘দুষ্টের দমন আর শিষ্টের পালনের প্রত্যাশায় শারদীয় দূর্গা উৎসব উদযাপিত হয়ে থাকে। এ সময় সমাজের অন্যায়, অবিচার, অশুভ এবং অশুর শক্তি দমনের মাধ্যমে বিশ্বময় শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরম ভক্তিকে আরাধনা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। শুধু হিন্দু সম্প্রদায় নয়, সার্বজনীন দূর্গা উৎসবে এ দেশের মুসলিম-বৌদ্ধ ও খৃস্টান সম্প্রদায়ও আনন্দ মুখর পরিবেশে অংশ নেয়।
আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশে বিরাজমান হাজার বছরের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কেউ নস্যাৎ করতে পারবে না।’জি এম কাদের আরো বলেন, ‘এই শুভক্ষণে পরম শ্রদ্ধায় স্মরণ করছি, আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার, প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে। দাঙ্গাজনিত কারণে, প্রায় ৫০ বছর রাজধানীতে জন্মাষ্টমীর শোভাযাত্রা বের হয়নি। পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের দেশ পরিচালনার সময় ১৯৮৯ সালে আবারো জন্মাষ্টমীর আনন্দ শোভাযত্রা বের হয়।
জন্মাষ্ঠমীর শুভ দিনটিকে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন।’জাপার চেয়ারম্যান আরো বলেন, ‘পল্লীবন্ধু প্রতিষ্ঠা করেছিলেন হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্ট। যোগ্যতার ভিত্তিতে সকল ধর্মাবলম্বীদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করেছিলেন। এ ছাড়া, প্রতিটি পূজা-পার্বণ, মন্দির নির্মাণ ও মন্দির সংস্কারে পল্লীবন্ধুর আন্তরিক সহায়তা ছিল সর্বজনবিদিত।