কাল ভোর থেকে সকালের মধ্যে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৬:৩২ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২৪, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’ অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে। এটি কাল ভোররাত থেকে সকালের মধ্যে মেঘনা মোহনার কাছ দিয়ে ঘূর্ণিঝড় হিসেবে বরিশাল-চট্টগ্রাম উপকূল অতিক্রম করতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ মঙ্গলবার দুপুর ১টায় দেওয়া এক বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে। পায়রা ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর, কক্সবাজারকে ৬ নম্বর এবং মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৫ নম্বর বিপৎসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলাগুলোও বিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং এগুলোর কাছাকাছি দ্বীপ ও চরগুলো ৭ নম্বর বিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে। বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং এসব জেলার কাছাকাছি থাকা দ্বীপ ও চরগুলো ৫ নম্বর বিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং কাছাকাছি থাকা দ্বীপ ও চরগুলোর নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩ থেকে ৫ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। অতিভারি বৃষ্টি হতে পারে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে। অতি বৃষ্টির ফলে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে। বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর উত্তাল রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও আশপাশের বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। SHARES জাতীয় বিষয়: #হামুন
বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’ অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে। এটি কাল ভোররাত থেকে সকালের মধ্যে মেঘনা মোহনার কাছ দিয়ে ঘূর্ণিঝড় হিসেবে বরিশাল-চট্টগ্রাম উপকূল অতিক্রম করতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ মঙ্গলবার দুপুর ১টায় দেওয়া এক বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে। পায়রা ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর, কক্সবাজারকে ৬ নম্বর এবং মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৫ নম্বর বিপৎসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলাগুলোও বিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং এগুলোর কাছাকাছি দ্বীপ ও চরগুলো ৭ নম্বর বিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে। বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং এসব জেলার কাছাকাছি থাকা দ্বীপ ও চরগুলো ৫ নম্বর বিপৎসংকেতের আওতায় থাকবে।
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং কাছাকাছি থাকা দ্বীপ ও চরগুলোর নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩ থেকে ৫ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে। অতিভারি বৃষ্টি হতে পারে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে। অতি বৃষ্টির ফলে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে। বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর উত্তাল রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও আশপাশের বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে।