কে কী বলছে মাথা ঘামাই না: শেখ হাসিনা ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ২:১০ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ৮, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি দেশবাসীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেলে নির্বাচন নিয়ে আর কে কী বলল, তা নিয়ে মাথা ঘামান না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আমাকে গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণ করতে হবে ঠিক। কার কাছে, সন্ত্রাসী পার্টির কাছে? সন্ত্রাসী সংগঠনের কাছে? না, আমার জনগণের কাছে আমার জবাবদিহি আছে। জনগণের কাছে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হচ্ছে কি না, সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’ গতকাল রবিবার সকালে ঢাকা সিটি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দিয়ে বুথ থেকে বের হয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। বিদেশি হস্তক্ষেপ প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশ একটি সার্বভৌম এবং স্বাধীন দেশ। এটি ছোট দেশ হতে পারে, কিন্তু এর জনসংখ্যা অনেক বেশি। জনগণই আমাদের প্রধান শক্তি। কাজেই কে কী বলে, তা নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁরা সব বাধা মোকাবেলা করে একটি অনুকূল নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আপনার ভোট অত্যন্ত মূল্যবান, আমরা ভোটের অধিকারের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। আমি আশা করি, দেশের সব মানুষ ভোটকেন্দ্রে আসবে এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনেক বাধা-বিপত্তি ছিল, কিন্তু দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকারের ব্যাপারে সতর্ক ছিল। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর জাতীয় নির্বাচন হয়। আর মানুষ নির্বিঘ্নে ভোট দেবে এবং আমরা সেই পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছি।’ নির্বাচনে জয়লাভের বিষয়ে আস্থা ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি যে নৌকা মার্কা জয় লাভ করবে। আবার আমরা জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের যে মর্যাদা পেয়েছে, সেটা বাস্তবায়ন করতে পারব। এই বিশ্বাস আমার আছে, জনগণের ওপর আমার বিশ্বাস আছে।’ আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে দেশে এই গণতান্ত্রিক ধারাটা আছে বলেই দেশের এত উন্নতি হয়েছে। আমাদের সামনে আরো কাজ আছে, সেটা আমরা সম্পন্ন করতে চাই।’ গত শুক্রবার রাতে ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত চক্র নির্বাচন অনুষ্ঠানকে বাধাগ্রস্ত করতে ট্রেনে, বাসে আগুন লাগিয়ে এবং মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল, তারা কখনোই নির্বাচনে বিশ্বাস করেনি। এক সামরিক শাসক সংবিধান ও সেনা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে এই বিএনপির সৃষ্টি করেছে। কাজেই ভোট কারচুপি, সিলমারা আর মানুষের ভোট কেড়ে নেওয়াটাই তাদের চরিত্র। কিন্তু এখানে সেই সুযোগটা তারা পাচ্ছে না।’ তিনি বলেন, ২০০৮ সালের যে নির্বাচন, সেই নির্বাচন নিয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করতে পারেনি। সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি আসন আর আওয়ামী লীগ এককভাবে পেয়েছিল ২৩৩টি আসন। এর পর থেকেই বিএনপি নির্বাচনের বিরুদ্ধে। ভোট কারচুপি করতে পারবে না বলেই তারা নির্বাচনে আসে না। নির্বাচন বানচাল করতে মানুষ হত্যা করে। ‘বিএনপি জন্মলগ্ন থেকেই ভোটের নামে প্রহসনের সঙ্গে সম্পৃক্ত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী ‘হ্যাঁ’ ‘না’ ভোটসহ সে সময়কার বিভিন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে আনেন। তিনি বলেন, ‘আমি আবারও বলব, আজকে সবাই সুষ্ঠুভাবে ভোটকেন্দ্রে আসবেন, আপনার ভোটটা অনেক মূল্যবান। এই ভোটের অধিকারের জন্য অনেক সংগ্রাম করেছি। জেল-জুলুম-অত্যাচার-বোমা-গ্রেনেডসহ অনেক কিছুই আমাদের মোকাবেলা করতে হয়েছে। কিন্তু মানুষের ভোটের অধিকার মানুষের হাতে ফিরিয়ে দিতে পেরেছি। আজকে জনগণ তাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে, সেটা তারা সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করতে পারবে এবং নির্বাচনটা অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘অর্থাত্ আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। জনগণ যাকে খুশি (ভোট) দিক, কিন্তু নিবাচনটা যাতে সুষ্ঠুভাবে হয়, সেটাই আমরা চাই। জনগণের সব রকম সহযোগিতা চাই। আর এই নির্বাচনের সঙ্গে যাঁরা সম্পৃক্ত রয়েছেন, বিশেষ করে মিডিয়াকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’ সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটে ছোট বোন শেখ রেহানা, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ ও শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিককে নিয়ে ভোটকেন্দ্রে পৌঁছান শেখ হাসিনা। ঢাকা-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্রে স্বাগত জানান। SHARES রাজনীতি বিষয়: শেখ হাসিনা
নিজস্ব প্রতিনিধি দেশবাসীর কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেলে নির্বাচন নিয়ে আর কে কী বলল, তা নিয়ে মাথা ঘামান না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আমাকে গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণ করতে হবে ঠিক। কার কাছে, সন্ত্রাসী পার্টির কাছে? সন্ত্রাসী সংগঠনের কাছে? না, আমার জনগণের কাছে আমার জবাবদিহি আছে। জনগণের কাছে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হচ্ছে কি না, সেটা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ।’
গতকাল রবিবার সকালে ঢাকা সিটি কলেজ কেন্দ্রে ভোট দিয়ে বুথ থেকে বের হয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। বিদেশি হস্তক্ষেপ প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশ একটি সার্বভৌম এবং স্বাধীন দেশ। এটি ছোট দেশ হতে পারে, কিন্তু এর জনসংখ্যা অনেক বেশি। জনগণই আমাদের প্রধান শক্তি। কাজেই কে কী বলে, তা নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁরা সব বাধা মোকাবেলা করে একটি অনুকূল নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আপনার ভোট অত্যন্ত মূল্যবান, আমরা ভোটের অধিকারের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। আমি আশা করি, দেশের সব মানুষ ভোটকেন্দ্রে আসবে এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে। শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনেক বাধা-বিপত্তি ছিল, কিন্তু দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকারের ব্যাপারে সতর্ক ছিল। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর জাতীয় নির্বাচন হয়। আর মানুষ নির্বিঘ্নে ভোট দেবে এবং আমরা সেই পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছি।’ নির্বাচনে জয়লাভের বিষয়ে আস্থা ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি যে নৌকা মার্কা জয় লাভ করবে। আবার আমরা জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের যে মর্যাদা পেয়েছে, সেটা বাস্তবায়ন করতে পারব। এই বিশ্বাস আমার আছে, জনগণের ওপর আমার বিশ্বাস আছে।’ আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে দেশে এই গণতান্ত্রিক ধারাটা আছে বলেই দেশের এত উন্নতি হয়েছে। আমাদের সামনে আরো কাজ আছে, সেটা আমরা সম্পন্ন করতে চাই।’ গত শুক্রবার রাতে ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত চক্র নির্বাচন অনুষ্ঠানকে বাধাগ্রস্ত করতে ট্রেনে, বাসে আগুন লাগিয়ে এবং মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল, তারা কখনোই নির্বাচনে বিশ্বাস করেনি। এক সামরিক শাসক সংবিধান ও সেনা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে এই বিএনপির সৃষ্টি করেছে। কাজেই ভোট কারচুপি, সিলমারা আর মানুষের ভোট কেড়ে নেওয়াটাই তাদের চরিত্র। কিন্তু এখানে সেই সুযোগটা তারা পাচ্ছে না।’ তিনি বলেন, ২০০৮ সালের যে নির্বাচন, সেই নির্বাচন নিয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করতে পারেনি। সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি আসন আর আওয়ামী লীগ এককভাবে পেয়েছিল ২৩৩টি আসন। এর পর থেকেই বিএনপি নির্বাচনের বিরুদ্ধে। ভোট কারচুপি করতে পারবে না বলেই তারা নির্বাচনে আসে না। নির্বাচন বানচাল করতে মানুষ হত্যা করে। ‘বিএনপি জন্মলগ্ন থেকেই ভোটের নামে প্রহসনের সঙ্গে সম্পৃক্ত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী ‘হ্যাঁ’ ‘না’ ভোটসহ সে সময়কার বিভিন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে আনেন। তিনি বলেন, ‘আমি আবারও বলব, আজকে সবাই সুষ্ঠুভাবে ভোটকেন্দ্রে আসবেন, আপনার ভোটটা অনেক মূল্যবান। এই ভোটের অধিকারের জন্য অনেক সংগ্রাম করেছি। জেল-জুলুম-অত্যাচার-বোমা-গ্রেনেডসহ অনেক কিছুই আমাদের মোকাবেলা করতে হয়েছে। কিন্তু মানুষের ভোটের অধিকার মানুষের হাতে ফিরিয়ে দিতে পেরেছি। আজকে জনগণ তাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে, সেটা তারা সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করতে পারবে এবং নির্বাচনটা অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘অর্থাত্ আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। জনগণ যাকে খুশি (ভোট) দিক, কিন্তু নিবাচনটা যাতে সুষ্ঠুভাবে হয়, সেটাই আমরা চাই। জনগণের সব রকম সহযোগিতা চাই। আর এই নির্বাচনের সঙ্গে যাঁরা সম্পৃক্ত রয়েছেন, বিশেষ করে মিডিয়াকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’ সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটে ছোট বোন শেখ রেহানা, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ ও শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিককে নিয়ে ভোটকেন্দ্রে পৌঁছান শেখ হাসিনা। ঢাকা-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্রে স্বাগত জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনেক বাধা-বিপত্তি ছিল, কিন্তু দেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকারের ব্যাপারে সতর্ক ছিল। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর জাতীয় নির্বাচন হয়। আর মানুষ নির্বিঘ্নে ভোট দেবে এবং আমরা সেই পরিবেশ তৈরি করতে পেরেছি।’ নির্বাচনে জয়লাভের বিষয়ে আস্থা ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি যে নৌকা মার্কা জয় লাভ করবে। আবার আমরা জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের যে মর্যাদা পেয়েছে, সেটা বাস্তবায়ন করতে পারব। এই বিশ্বাস আমার আছে, জনগণের ওপর আমার বিশ্বাস আছে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে দেশে এই গণতান্ত্রিক ধারাটা আছে বলেই দেশের এত উন্নতি হয়েছে। আমাদের সামনে আরো কাজ আছে, সেটা আমরা সম্পন্ন করতে চাই।’ গত শুক্রবার রাতে ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত চক্র নির্বাচন অনুষ্ঠানকে বাধাগ্রস্ত করতে ট্রেনে, বাসে আগুন লাগিয়ে এবং মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল, তারা কখনোই নির্বাচনে বিশ্বাস করেনি। এক সামরিক শাসক সংবিধান ও সেনা আইন লঙ্ঘন করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে এই বিএনপির সৃষ্টি করেছে। কাজেই ভোট কারচুপি, সিলমারা আর মানুষের ভোট কেড়ে নেওয়াটাই তাদের চরিত্র। কিন্তু এখানে সেই সুযোগটা তারা পাচ্ছে না।’ তিনি বলেন, ২০০৮ সালের যে নির্বাচন, সেই নির্বাচন নিয়ে কেউ কোনো অভিযোগ করতে পারেনি। সেই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে বিএনপি পেয়েছিল মাত্র ৩০টি আসন আর আওয়ামী লীগ এককভাবে পেয়েছিল ২৩৩টি আসন। এর পর থেকেই বিএনপি নির্বাচনের বিরুদ্ধে। ভোট কারচুপি করতে পারবে না বলেই তারা নির্বাচনে আসে না। নির্বাচন বানচাল করতে মানুষ হত্যা করে। ‘বিএনপি জন্মলগ্ন থেকেই ভোটের নামে প্রহসনের সঙ্গে সম্পৃক্ত উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী ‘হ্যাঁ’ ‘না’ ভোটসহ সে সময়কার বিভিন্ন নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে আনেন। তিনি বলেন, ‘আমি আবারও বলব, আজকে সবাই সুষ্ঠুভাবে ভোটকেন্দ্রে আসবেন, আপনার ভোটটা অনেক মূল্যবান। এই ভোটের অধিকারের জন্য অনেক সংগ্রাম করেছি। জেল-জুলুম-অত্যাচার-বোমা-গ্রেনেডসহ অনেক কিছুই আমাদের মোকাবেলা করতে হয়েছে। কিন্তু মানুষের ভোটের অধিকার মানুষের হাতে ফিরিয়ে দিতে পেরেছি। আজকে জনগণ তাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে, সেটা তারা সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করতে পারবে এবং নির্বাচনটা অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘অর্থাত্ আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। জনগণ যাকে খুশি (ভোট) দিক, কিন্তু নিবাচনটা যাতে সুষ্ঠুভাবে হয়, সেটাই আমরা চাই। জনগণের সব রকম সহযোগিতা চাই। আর এই নির্বাচনের সঙ্গে যাঁরা সম্পৃক্ত রয়েছেন, বিশেষ করে মিডিয়াকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’ সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটে ছোট বোন শেখ রেহানা, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ ও শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিককে নিয়ে ভোটকেন্দ্রে পৌঁছান শেখ হাসিনা। ঢাকা-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ প্রধানমন্ত্রীকে কেন্দ্রে স্বাগত জানান।