রোজায় পণ্যের মজুদ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে কিছু গুরুত্ববহ সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের।। ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১০:৩০ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ১২, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিবেদকপবিত্র রমজান মাস আসার আগে ভোজ্য তেলসহ আট খাদ্যপণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রোজায় পণ্যের মজুদ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। আগামী মার্চের মাঝামাঝি রোজা শুরু হবে। এই সময়ে নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। চাহিদার বেশির ভাগ পণ্য আমদানিনির্ভর। তাই দেশে ব্যাপক ডলার সংকটের মধ্যেই দুই মাসের বেশি সময় হাতে রেখে আট পণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব পণ্য হচ্ছে খেজুর, চিনি, ভোজ্য তেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ ও মসলা। রমজান মাসে পণ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখাসহ পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে চায় সরকার। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে বেশির ভাগ পণ্যের দাম গত বছরের তুলনায় কম। কিন্তু ডলার সংকটে এলসি খুলতে সমস্যা এবারও প্রকট। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এবার রোজার বাজারে ভোগ্য পণ্যের সরবরাহ নিয়ে স্বস্তির চেয়ে চাপ বেশি। ডলার ও আমদানি সংক্রান্ত সমস্যা না কাটলে পণ্যের দামও নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হবে। এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে বাকিতে আমদানির সুযোগ দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এসব পণ্য ৯০ দিনের সাপ্লায়ার্স বা বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় আমদানি করা যাবে। এই সুবিধা আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত থাকবে। রোজায় ভোগ্য পণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ নিশ্চিত করতে এই নির্দেশনা দিয়েছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, সময়মতো আমদানির অভাবে যাতে এসব পণ্যের সংকট তৈরি না হয় এবং দাম না বাড়ে, সে জন্য নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই সুযোগের ফলে বাকিতে পণ্য আমদানি করা যাবে। এখন ব্যাংকগুলো যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে ঋণপত্র (এলসি) খুললে পণ্য সময়মতো চলে আসবে। এতে পবিত্র রমজান মাসে প্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত হবে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়া এই উদ্যোগে আসন্ন রমজান উপলক্ষে প্রয়োজনীয় পণ্যের জোগান নিশ্চিত করবে। ডলার সংকটের কারণে এসব পণ্য এলসি খোলার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা ছিল। তবে এই উদ্যোগের ফলে তার সমাধান আসবে। তবে উদ্যোগ বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকি জোরদার করতে হবে বলে মনে করছেন তাঁরা।রমজানে বাড়তি চাহিদা সামনে রেখে ছয়টি ভোগ্য পণ্য আমদানিতে পর্যাপ্ত ডলার সরবরাহ রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি অন্য ব্যাংকগুলো শূন্য মার্জিনে এলসি খোলা এবং কিছু পণ্যের আমদানি শুল্ক কমানোর জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে রোজার ভোগ্য পণ্যের দাম নিয়ে চিন্তিত সাধারণ মানুষ। কারণ বাজার দীর্ঘদিন ধরে অস্বাভাবিক চড়া। কোনো পণ্যের দাম কমছে না। এমনকি দেশের বাজারে নিত্যপণ্যের দাম কমার কোনো সুখবরও নেই বেশ দীর্ঘসময়। যদিও বিশ্ববাজারে অনেক পণ্যের দাম কমেছে। বিশ্ববাজারে দাম কমলেও ডলারের বাড়তি দামসহ নানা কারণে সে সুফলও পাচ্ছেন না। SHARES অর্থনৈতিক বিষয়: রমজান
নিজস্ব প্রতিবেদকপবিত্র রমজান মাস আসার আগে ভোজ্য তেলসহ আট খাদ্যপণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রোজায় পণ্যের মজুদ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। আগামী মার্চের মাঝামাঝি রোজা শুরু হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদকপবিত্র রমজান মাস আসার আগে ভোজ্য তেলসহ আট খাদ্যপণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রোজায় পণ্যের মজুদ ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ থেকে এসংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে। আগামী মার্চের মাঝামাঝি রোজা শুরু হবে।
এই সময়ে নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয় ভোগ্য পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। চাহিদার বেশির ভাগ পণ্য আমদানিনির্ভর। তাই দেশে ব্যাপক ডলার সংকটের মধ্যেই দুই মাসের বেশি সময় হাতে রেখে আট পণ্য বাকিতে আমদানির সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব পণ্য হচ্ছে খেজুর, চিনি, ভোজ্য তেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ ও মসলা।
ডলার ও আমদানি সংক্রান্ত সমস্যা না কাটলে পণ্যের দামও নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হবে। এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে বাকিতে আমদানির সুযোগ দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এসব পণ্য ৯০ দিনের সাপ্লায়ার্স বা বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় আমদানি করা যাবে। এই সুবিধা আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত থাকবে। রোজায় ভোগ্য পণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ নিশ্চিত করতে এই নির্দেশনা দিয়েছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা।
ডলার ও আমদানি সংক্রান্ত সমস্যা না কাটলে পণ্যের দামও নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন হবে। এসব বিষয় বিবেচনায় রেখে বাকিতে আমদানির সুযোগ দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, এসব পণ্য ৯০ দিনের সাপ্লায়ার্স বা বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় আমদানি করা যাবে। এই সুবিধা আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত থাকবে। রোজায় ভোগ্য পণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও সরবরাহ নিশ্চিত করতে এই নির্দেশনা দিয়েছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, সময়মতো আমদানির অভাবে যাতে এসব পণ্যের সংকট তৈরি না হয় এবং দাম না বাড়ে, সে জন্য নতুন নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই সুযোগের ফলে বাকিতে পণ্য আমদানি করা যাবে। এখন ব্যাংকগুলো যথাযথ প্রক্রিয়া মেনে ঋণপত্র (এলসি) খুললে পণ্য সময়মতো চলে আসবে। এতে পবিত্র রমজান মাসে প্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত হবে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়া এই উদ্যোগে আসন্ন রমজান উপলক্ষে প্রয়োজনীয় পণ্যের জোগান নিশ্চিত করবে। ডলার সংকটের কারণে এসব পণ্য এলসি খোলার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা ছিল। তবে এই উদ্যোগের ফলে তার সমাধান আসবে। তবে উদ্যোগ বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকি জোরদার করতে হবে বলে মনে করছেন তাঁরা।রমজানে বাড়তি চাহিদা সামনে রেখে ছয়টি ভোগ্য পণ্য আমদানিতে পর্যাপ্ত ডলার সরবরাহ রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি অন্য ব্যাংকগুলো শূন্য মার্জিনে এলসি খোলা এবং কিছু পণ্যের আমদানি শুল্ক কমানোর জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে রোজার ভোগ্য পণ্যের দাম নিয়ে চিন্তিত সাধারণ মানুষ। কারণ বাজার দীর্ঘদিন ধরে অস্বাভাবিক চড়া। কোনো পণ্যের দাম কমছে না। এমনকি দেশের বাজারে নিত্যপণ্যের দাম কমার কোনো সুখবরও নেই বেশ দীর্ঘসময়। যদিও বিশ্ববাজারে অনেক পণ্যের দাম কমেছে। বিশ্ববাজারে দাম কমলেও ডলারের বাড়তি দামসহ নানা কারণে সে সুফলও পাচ্ছেন না।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নেওয়া এই উদ্যোগে আসন্ন রমজান উপলক্ষে প্রয়োজনীয় পণ্যের জোগান নিশ্চিত করবে। ডলার সংকটের কারণে এসব পণ্য এলসি খোলার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা ছিল। তবে এই উদ্যোগের ফলে তার সমাধান আসবে। তবে উদ্যোগ বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকি জোরদার করতে হবে বলে মনে করছেন তাঁরা।রমজানে বাড়তি চাহিদা সামনে রেখে ছয়টি ভোগ্য পণ্য আমদানিতে পর্যাপ্ত ডলার সরবরাহ রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকে চিঠি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পাশাপাশি অন্য ব্যাংকগুলো শূন্য মার্জিনে এলসি খোলা এবং কিছু পণ্যের আমদানি শুল্ক কমানোর জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে রোজার ভোগ্য পণ্যের দাম নিয়ে চিন্তিত সাধারণ মানুষ। কারণ বাজার দীর্ঘদিন ধরে অস্বাভাবিক চড়া। কোনো পণ্যের দাম কমছে না। এমনকি দেশের বাজারে নিত্যপণ্যের দাম কমার কোনো সুখবরও নেই বেশ দীর্ঘসময়। যদিও বিশ্ববাজারে অনেক পণ্যের দাম কমেছে। বিশ্ববাজারে দাম কমলেও ডলারের বাড়তি দামসহ নানা কারণে সে সুফলও পাচ্ছেন না।