পর্দায় ভালোবাসার ফুল ফুটিয়ে আজও ‘একা’ তারা ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১০:০১ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০২৪ বাঁ থেকে অক্ষয় খান্না, টাবু ও সালমান খান বিনোদন ডেস্ক এসে গেছে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্বজুড়ে মানুষ তার ভালোবাসার সঙ্গীকে নিয়ে বিশেষভাবে উদযাপন করে দিবসটি। সাধারণ থেকে তারকা ব্যক্তিত্ব, ভালোবাসায় বুঁদ থাকে সবাই। কিন্তু যারা সিঙ্গেল, তাদের জন্য ভ্যালেন্টাইনস ডে কিন্তু বছরের আর পাঁচটা দিনের মতোই সমান। সে যত বড় তারকাই হোক না কেন! বলিউডেও রয়েছেন এমন কিছু তারকা, যাঁরা বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় তবু এখনো রয়েছেন সিঙ্গেল। একাকিত্বকে উদযাপন করছেন। এমনকি একা থাকা নিয়ে তাঁদের সুখের অনুভূতিও দারুণ। চলুন জেনে নেওয়া যাক তাঁদের সম্পর্কে। অক্ষয় খান্না অক্ষয় খান্না : বলিউডের চমৎকার মাপের অভিনেতা বলা হয় তাঁকে। নিজের অভিনয়শৈলী দিয়ে আলাদা একটা ফ্যানবেজ ধরে রেখেছেন তিনি। তবে ব্যক্তিজীবনে তিনিও সিঙ্গেল। ২০১৭ সালে বম্বে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এক থাকার প্রসঙ্গে মুখ খুলেছিলেন অক্ষয় খান্না। অভিনেতার কথায়, ‘আসলে আমি বিষয়টা তেমনভাবে দেখি না। আমি কারো সঙ্গ ভালোবাসি, কিন্তু আমার জন্য একটি কাট-অফ পয়েন্ট থাকতে হবে। আমি একটি সুন্দর, প্রেমময় এবং যত্নশীল সম্পর্কে থাকতেই পারি। কিন্তু দিনের শেষে, আমার একাকী সময়ের দরকার। এমন কিছু যা আমি কখনোই ত্যাগ করব না এবং আমি আমার জীবন এভাবেই বাঁচতে চাই। আমি এটাকে স্ব-অংশীদারত্ব বলি।’ টাবু টাবু : লাখো পুরুষের স্বপ্নের নায়িকা টাবু। তিন দশক ধরে বলিউডে এক অনন্য নাম তিনি। তবে ব্যক্তিজীবনে কখনো বিয়ের পিঁড়িতেই বসেননি এই অভিনেত্রী। ২০১৯ সালে এইচটি ব্রাঞ্চকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে একা থাকার বিষয় মুখ খুলেছিলেন টাবু। তিনি জানিয়েছিলেন, ‘আমার মনে হয় না সিঙ্গেল শব্দটা খারাপ কিছু। অতীতে অবিবাহিত থাকা নিয়ে বিভিন্ন মতবাদ থাকতে পারে, তবে এখন আর সেসব নেই। সম্পর্কের সংযোগ ছাড়াও অনেক কিছু থেকেই সুখ বিষয়টি আসে। আপনি নিজে থেকে আপনার একাকিত্ব মোকাবেলা করতে পারেন, কিন্তু কোনো ভুল সঙ্গীর সঙ্গটা যেকোনো ধরনের একাকিত্বের চেয়ে খারাপ হতে পারে।’ সালমান খান সালমান খান : বলিউডের সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত ব্যাচেলর তিনি। তিন দশকের বেশি সময় ধরে রাজত্ব করছেন কোটি ভক্তের হৃদয়ে। তাঁকে একনজর দেখার জন্য জীবন দিতেও প্রস্তুত হাজারও নারী অনুরাগী। তবে কিনা সেই সালমান খানই এখনো বিয়ের বন্ধন থেকে দূরে! ২০১৪ সালে পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সালমান খান বলেছিলেন, তিনি তাঁর ‘সিঙ্গেল স্ট্যাটাস’ পছন্দ করেন। অভিনেতা বলেছিলেন, ‘বিয়ে করতে বা গার্লফ্রেন্ড রাখতে আমার কোনো আগ্রহ নেই। আমি একা থাকতে ভালোবাসি। ৩০ বছর ধরে আমি সিঙ্গেল। আমি সত্যিই এমনটা থাকতে ভালোবাসি, ফাটিয়ে উপভোগ করছি। এটা সবার ধারণার বাইরে যে আমার কেমন অনুভব হয়। এখনো যেমন আমি সিঙ্গেল। আমি যা খুশি করতে পারি। কারো কাছে ব্যাখ্যা দেওয়ার বা মিথ্যা বলার দরকার নেই। কেউ যদি আসতে চায় আমার জীবনে, আসতে পারে। কিন্তু কিছু আশা রাখবেন না।’ ব্যক্তিজীবনে একাধিক নায়িকার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন এই মেগাস্টার। সঙ্গীতা বিজলানি থেকে ঐশ্বরিয়া রায় কিংবা হালের ক্যাটরিনা। কেউই শেষ পর্যন্ত টেকেনি তাঁর জীবনে। দিনশেষে আজও তিনি একা। একাই কাটাচ্ছেন জীবন আর নিজের রাজত্ব ধরে রেখেছেন বলিউডেও। ডিনো মোরিয়া ডিনো মোরিয়া : বলিউডের এই হ্যান্ডসাম হিরো ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখার পরপরই কোটি কোটি নারীর মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন। ‘রাজ’ সিনেমাখ্যাত এই হিরোর প্রেমে আজও পাগল অসংখ্য নারী। কিন্তু অভিনেতা আজও বিয়ে করেননি। তাঁর বয়স এখন ৪৮ বছর। বর্তমানে পর্দার গ্ল্যামার জীবন থেকেও দূরেই রয়েছেন তিনি। তবে শিগগিরই অভিনয়ে ফিরছেন―এমনটাই আভাস দিয়েছেন একাধিক সংবাদমাধ্যমে। SHARES গণমাধ্যম বিষয়: বলিউডবিশ্ব ভালোবাসা দিবস
এসে গেছে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্বজুড়ে মানুষ তার ভালোবাসার সঙ্গীকে নিয়ে বিশেষভাবে উদযাপন করে দিবসটি। সাধারণ থেকে তারকা ব্যক্তিত্ব, ভালোবাসায় বুঁদ থাকে সবাই। কিন্তু যারা সিঙ্গেল, তাদের জন্য ভ্যালেন্টাইনস ডে কিন্তু বছরের আর পাঁচটা দিনের মতোই সমান।
সে যত বড় তারকাই হোক না কেন! বলিউডেও রয়েছেন এমন কিছু তারকা, যাঁরা বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় তবু এখনো রয়েছেন সিঙ্গেল। একাকিত্বকে উদযাপন করছেন। এমনকি একা থাকা নিয়ে তাঁদের সুখের অনুভূতিও দারুণ। চলুন জেনে নেওয়া যাক তাঁদের সম্পর্কে।
অক্ষয় খান্না অক্ষয় খান্না : বলিউডের চমৎকার মাপের অভিনেতা বলা হয় তাঁকে। নিজের অভিনয়শৈলী দিয়ে আলাদা একটা ফ্যানবেজ ধরে রেখেছেন তিনি। তবে ব্যক্তিজীবনে তিনিও সিঙ্গেল। ২০১৭ সালে বম্বে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এক থাকার প্রসঙ্গে মুখ খুলেছিলেন অক্ষয় খান্না।
অভিনেতার কথায়, ‘আসলে আমি বিষয়টা তেমনভাবে দেখি না। আমি কারো সঙ্গ ভালোবাসি, কিন্তু আমার জন্য একটি কাট-অফ পয়েন্ট থাকতে হবে। আমি একটি সুন্দর, প্রেমময় এবং যত্নশীল সম্পর্কে থাকতেই পারি। কিন্তু দিনের শেষে, আমার একাকী সময়ের দরকার। এমন কিছু যা আমি কখনোই ত্যাগ করব না এবং আমি আমার জীবন এভাবেই বাঁচতে চাই।
আমি এটাকে স্ব-অংশীদারত্ব বলি।’ টাবু টাবু : লাখো পুরুষের স্বপ্নের নায়িকা টাবু। তিন দশক ধরে বলিউডে এক অনন্য নাম তিনি। তবে ব্যক্তিজীবনে কখনো বিয়ের পিঁড়িতেই বসেননি এই অভিনেত্রী। ২০১৯ সালে এইচটি ব্রাঞ্চকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে একা থাকার বিষয় মুখ খুলেছিলেন টাবু। তিনি জানিয়েছিলেন, ‘আমার মনে হয় না সিঙ্গেল শব্দটা খারাপ কিছু। অতীতে অবিবাহিত থাকা নিয়ে বিভিন্ন মতবাদ থাকতে পারে, তবে এখন আর সেসব নেই। সম্পর্কের সংযোগ ছাড়াও অনেক কিছু থেকেই সুখ বিষয়টি আসে। আপনি নিজে থেকে আপনার একাকিত্ব মোকাবেলা করতে পারেন, কিন্তু কোনো ভুল সঙ্গীর সঙ্গটা যেকোনো ধরনের একাকিত্বের চেয়ে খারাপ হতে পারে।’ সালমান খান সালমান খান : বলিউডের সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত ব্যাচেলর তিনি। তিন দশকের বেশি সময় ধরে রাজত্ব করছেন কোটি ভক্তের হৃদয়ে। তাঁকে একনজর দেখার জন্য জীবন দিতেও প্রস্তুত হাজারও নারী অনুরাগী। তবে কিনা সেই সালমান খানই এখনো বিয়ের বন্ধন থেকে দূরে! ২০১৪ সালে পিটিআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সালমান খান বলেছিলেন, তিনি তাঁর ‘সিঙ্গেল স্ট্যাটাস’ পছন্দ করেন। অভিনেতা বলেছিলেন, ‘বিয়ে করতে বা গার্লফ্রেন্ড রাখতে আমার কোনো আগ্রহ নেই। আমি একা থাকতে ভালোবাসি। ৩০ বছর ধরে আমি সিঙ্গেল। আমি সত্যিই এমনটা থাকতে ভালোবাসি, ফাটিয়ে উপভোগ করছি। এটা সবার ধারণার বাইরে যে আমার কেমন অনুভব হয়। এখনো যেমন আমি সিঙ্গেল। আমি যা খুশি করতে পারি। কারো কাছে ব্যাখ্যা দেওয়ার বা মিথ্যা বলার দরকার নেই। কেউ যদি আসতে চায় আমার জীবনে, আসতে পারে। কিন্তু কিছু আশা রাখবেন না।’ ব্যক্তিজীবনে একাধিক নায়িকার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন এই মেগাস্টার। সঙ্গীতা বিজলানি থেকে ঐশ্বরিয়া রায় কিংবা হালের ক্যাটরিনা। কেউই শেষ পর্যন্ত টেকেনি তাঁর জীবনে। দিনশেষে আজও তিনি একা। একাই কাটাচ্ছেন জীবন আর নিজের রাজত্ব ধরে রেখেছেন বলিউডেও। ডিনো মোরিয়া ডিনো মোরিয়া : বলিউডের এই হ্যান্ডসাম হিরো ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখার পরপরই কোটি কোটি নারীর মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন। ‘রাজ’ সিনেমাখ্যাত এই হিরোর প্রেমে আজও পাগল অসংখ্য নারী। কিন্তু অভিনেতা আজও বিয়ে করেননি। তাঁর বয়স এখন ৪৮ বছর। বর্তমানে পর্দার গ্ল্যামার জীবন থেকেও দূরেই রয়েছেন তিনি। তবে শিগগিরই অভিনয়ে ফিরছেন―এমনটাই আভাস দিয়েছেন একাধিক সংবাদমাধ্যমে।