‘সময়ের গল্প’ নাটকে যে বার্তা দিচ্ছেন চাষী আলম ও মীম মানতাশা ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:৫০ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২০, ২০২৪ ‘সময়ের গল্প’ নাটকের দৃশ্য বিনোদন প্রতিবেদক ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি…’— এই গানে যেন মিশে আছে বাঙালির সবটুকু আবেগ। একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এই দিনেই বাঙালি জাতি নিজেদের ভাষা, আত্মপরিচয়কে প্রতিষ্ঠা করতে শুরু করেছিল। কিন্তু নতুন প্রজন্মের কাছে এই বিশেষ দিনগুলোর তাৎপর্য যেন কিছুটা কমে যাচ্ছে। অনেকেই মাতৃভাষা দিবস, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসের তাৎপর্য নিয়ে অনেকটা তালগোল পাকিয়ে ফেলেন। বিশেষ দিনগুলোকে সবাই উৎসব মনে করেন। মাতৃভাষা দিবস নিয়ে নতুন প্রজন্মকে প্রেরণা জোগাতে নির্মাতা তুহিন হোসেন নির্মাণ করেছেন নাটক ‘সময়ের গল্প’।আওরঙ্গজেবের চিত্রনাট্য ও সংলাপে নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন চাষী আলম, মীম মানতাশা, ফরহাদ বাবু, মুনিম এহসানসহ অনেকে। নাটকটির গল্প নিয়ে নির্মাতা বলেন, ‘নতুন প্রজন্মের অনেকেই একুশে ফেব্রুয়ারি, ২৬ শে মার্চ, ১৬ ই ডিসেম্বর কোন দিন কোন দিবস সেসব জানে না। দিনটিকে উৎসব মনে করে উদযাপন করে। নাটকটিতে আমরা দুটি সমাজের চিত্র তুলে ধরেছি। একদম নিন্মবিত্ত, আরেকটা উচ্চবিত্ত বা ইংলিশ মিডিয়াম পড়ুয়া, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া প্রজন্মের গল্প। যারা একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে পিকনিক করে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে ,দোকানে দোকানে চাঁদাবাজি করে, আনন্দ করে দিনটি উদযাপন করতে যায়। আবার কেউ কেউ সাদা কালো কাপড় পরে, পার্টি করে দিনটি উদযাপন করতে চায়। এভাবে দিবসগুলোর উদযাপন তো এই জেনারেশনের কাছে কোনোভাবে কাম্য নয়! মূলত সেই গল্প নিয়েই এই নাটকটি। ’ টানা ১৩ বছর ধরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের বিশেষ নাটক নির্মাণ করছেন নির্মাতা তুহিন। নাটকে সমাজের প্রতি এক বিশেষ বার্তা দিতে চান তিনি। তা জানিয়ে নির্মাতা বলেন, ‘আমি নাটক নির্মাণ শুরু করেছিলাম একুশে ফেব্রুয়ারির নাটক দিয়ে। টানা ১৩ বছর ধরে এই বিশেষ দিনের নাটক নির্মাণ করছি। এই দিনগুলো তো উদযাপনের জন্য নয়, এগুলো শহীদদের স্মৃতি বিজড়িত দিন। আমাদের সমাজে এই দিনগুলোতে শ্রেণি ভেদাভেদ তৈরি না হোক, সবাই একসারিতে এসে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাক। আমি নাটকে এই বার্তাই দিতে চেয়েছি।’ ‘সময়ের গল্প’ নাটকটি আগামীকাল রাত ০৮ টা ৪৫ মিনিটে এটিএন বাংলা টিভিতে প্রচারিত হবে। SHARES বিনোদন বিষয়: সময়ের গল্প
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি…’— এই গানে যেন মিশে আছে বাঙালির সবটুকু আবেগ। একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। এই দিনেই বাঙালি জাতি নিজেদের ভাষা, আত্মপরিচয়কে প্রতিষ্ঠা করতে শুরু করেছিল। কিন্তু নতুন প্রজন্মের কাছে এই বিশেষ দিনগুলোর তাৎপর্য যেন কিছুটা কমে যাচ্ছে।
অনেকেই মাতৃভাষা দিবস, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসের তাৎপর্য নিয়ে অনেকটা তালগোল পাকিয়ে ফেলেন। বিশেষ দিনগুলোকে সবাই উৎসব মনে করেন। মাতৃভাষা দিবস নিয়ে নতুন প্রজন্মকে প্রেরণা জোগাতে নির্মাতা তুহিন হোসেন নির্মাণ করেছেন নাটক ‘সময়ের গল্প’।আওরঙ্গজেবের চিত্রনাট্য ও সংলাপে নাটকটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন চাষী আলম, মীম মানতাশা, ফরহাদ বাবু, মুনিম এহসানসহ অনেকে।
নাটকটির গল্প নিয়ে নির্মাতা বলেন, ‘নতুন প্রজন্মের অনেকেই একুশে ফেব্রুয়ারি, ২৬ শে মার্চ, ১৬ ই ডিসেম্বর কোন দিন কোন দিবস সেসব জানে না। দিনটিকে উৎসব মনে করে উদযাপন করে। নাটকটিতে আমরা দুটি সমাজের চিত্র তুলে ধরেছি। একদম নিন্মবিত্ত, আরেকটা উচ্চবিত্ত বা ইংলিশ মিডিয়াম পড়ুয়া, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া প্রজন্মের গল্প।
যারা একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে পিকনিক করে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে ,দোকানে দোকানে চাঁদাবাজি করে, আনন্দ করে দিনটি উদযাপন করতে যায়। আবার কেউ কেউ সাদা কালো কাপড় পরে, পার্টি করে দিনটি উদযাপন করতে চায়। এভাবে দিবসগুলোর উদযাপন তো এই জেনারেশনের কাছে কোনোভাবে কাম্য নয়! মূলত সেই গল্প নিয়েই এই নাটকটি। ’ টানা ১৩ বছর ধরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের বিশেষ নাটক নির্মাণ করছেন নির্মাতা তুহিন। নাটকে সমাজের প্রতি এক বিশেষ বার্তা দিতে চান তিনি।
তা জানিয়ে নির্মাতা বলেন, ‘আমি নাটক নির্মাণ শুরু করেছিলাম একুশে ফেব্রুয়ারির নাটক দিয়ে। টানা ১৩ বছর ধরে এই বিশেষ দিনের নাটক নির্মাণ করছি। এই দিনগুলো তো উদযাপনের জন্য নয়, এগুলো শহীদদের স্মৃতি বিজড়িত দিন। আমাদের সমাজে এই দিনগুলোতে শ্রেণি ভেদাভেদ তৈরি না হোক, সবাই একসারিতে এসে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাক। আমি নাটকে এই বার্তাই দিতে চেয়েছি।’ ‘সময়ের গল্প’ নাটকটি আগামীকাল রাত ০৮ টা ৪৫ মিনিটে এটিএন বাংলা টিভিতে প্রচারিত হবে।