ডরিনকে কলকাতায় ডাকেনি সিআইডি ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ১১:০৯ অপরাহ্ণ, জুন ২১, ২০২৪ নিজস্ব প্রতিনিধি ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তারকৃত জিহাদ হাওলাদারকে (কসাই জিহাদ) ফের ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজতের (জেল হেফাজত) নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের আদালত। শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বারাসাত ও দায়রা আদালতের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শুভঙ্কর বিশ্বাস এই নির্দেশ দেন। জিহাদ হাওলাদার দমদমের কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন। আজ শুক্রবার তাকে আদালতে হাজির করা হয়নি। ভিডিও কলে কথা বলে পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ৫ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত। এদিকে তদন্তের স্বার্থে এমপি আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিনকে কলকাতা থেকে ডাকা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে কলকতা সিআইডি বলছে, এখন পর্যন্ত ডরিনকে ডাকা হয়নি। সঞ্জীবা গার্ডেনের ওই আবাসনের সেপটিক ট্যাংক থেকে মাংস উদ্ধার করেছে সিআইডি। সেই মাংসের সঙ্গে ডরিনের ডিএনএ টেস্টের জন্য কলকাতায় ডাকা হয়েছে বলে আনারের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। তবে কলকাতা সিআইডির এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমরা বিভিন্ন মারফত জানতে পেরেছি, ডরিন কলকাতায় আসছেন। তবে আমাদের তরফ থেকে এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে ডরিনকে কলকাতায় আসার কথা বলা হয়নি। কারণ সিএফএসএল থেকে এখনো চূড়ান্ত রিপোর্ট আমাদের কাছে এসে পৌঁছেনি। সেই রিপোর্ট আসার পর পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে ডরিনকে ডাকা হতে পারে। তিনি আরো বলেন, ডরিন যদি কলকাতায় আসেন, আমাদের তরফ থেকে তাকে সব রকম সহযোগিতা করা হবে। যেহেতু এটি একটি আন্তর্জাতিক ও স্পর্শকাতর মামলা, সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে তখনই ডরিনের শরীরের নমুনা সংগ্রহ করে তা সংরক্ষণ করে রাখা হবে এবং সময়মতো তা ডিএনএ টেস্টের জন্য পাঠানো হবে। SHARES অপরাধ/দূর্নীতি বিষয়: #ডরিন
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তারকৃত জিহাদ হাওলাদারকে (কসাই জিহাদ) ফের ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজতের (জেল হেফাজত) নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের আদালত। শুক্রবার পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বারাসাত ও দায়রা আদালতের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শুভঙ্কর বিশ্বাস এই নির্দেশ দেন। জিহাদ হাওলাদার দমদমের কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন। আজ শুক্রবার তাকে আদালতে হাজির করা হয়নি।
ভিডিও কলে কথা বলে পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ৫ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত। এদিকে তদন্তের স্বার্থে এমপি আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিনকে কলকাতা থেকে ডাকা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে কলকতা সিআইডি বলছে, এখন পর্যন্ত ডরিনকে ডাকা হয়নি। সঞ্জীবা গার্ডেনের ওই আবাসনের সেপটিক ট্যাংক থেকে মাংস উদ্ধার করেছে সিআইডি। সেই মাংসের সঙ্গে ডরিনের ডিএনএ টেস্টের জন্য কলকাতায় ডাকা হয়েছে বলে আনারের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। তবে কলকাতা সিআইডির এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমরা বিভিন্ন মারফত জানতে পেরেছি, ডরিন কলকাতায় আসছেন। তবে আমাদের তরফ থেকে এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে ডরিনকে কলকাতায় আসার কথা বলা হয়নি। কারণ সিএফএসএল থেকে এখনো চূড়ান্ত রিপোর্ট আমাদের কাছে এসে পৌঁছেনি। সেই রিপোর্ট আসার পর পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে ডরিনকে ডাকা হতে পারে। তিনি আরো বলেন, ডরিন যদি কলকাতায় আসেন, আমাদের তরফ থেকে তাকে সব রকম সহযোগিতা করা হবে। যেহেতু এটি একটি আন্তর্জাতিক ও স্পর্শকাতর মামলা, সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে তখনই ডরিনের শরীরের নমুনা সংগ্রহ করে তা সংরক্ষণ করে রাখা হবে এবং সময়মতো তা ডিএনএ টেস্টের জন্য পাঠানো হবে।
এদিকে তদন্তের স্বার্থে এমপি আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিনকে কলকাতা থেকে ডাকা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে কলকতা সিআইডি বলছে, এখন পর্যন্ত ডরিনকে ডাকা হয়নি। সঞ্জীবা গার্ডেনের ওই আবাসনের সেপটিক ট্যাংক থেকে মাংস উদ্ধার করেছে সিআইডি।
সেই মাংসের সঙ্গে ডরিনের ডিএনএ টেস্টের জন্য কলকাতায় ডাকা হয়েছে বলে আনারের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। তবে কলকাতা সিআইডির এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমরা বিভিন্ন মারফত জানতে পেরেছি, ডরিন কলকাতায় আসছেন। তবে আমাদের তরফ থেকে এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে ডরিনকে কলকাতায় আসার কথা বলা হয়নি। কারণ সিএফএসএল থেকে এখনো চূড়ান্ত রিপোর্ট আমাদের কাছে এসে পৌঁছেনি। সেই রিপোর্ট আসার পর পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে ডরিনকে ডাকা হতে পারে। তিনি আরো বলেন, ডরিন যদি কলকাতায় আসেন, আমাদের তরফ থেকে তাকে সব রকম সহযোগিতা করা হবে। যেহেতু এটি একটি আন্তর্জাতিক ও স্পর্শকাতর মামলা, সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে তখনই ডরিনের শরীরের নমুনা সংগ্রহ করে তা সংরক্ষণ করে রাখা হবে এবং সময়মতো তা ডিএনএ টেস্টের জন্য পাঠানো হবে।
তবে কলকাতা সিআইডির এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেছেন, আমরা বিভিন্ন মারফত জানতে পেরেছি, ডরিন কলকাতায় আসছেন। তবে আমাদের তরফ থেকে এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে ডরিনকে কলকাতায় আসার কথা বলা হয়নি। কারণ সিএফএসএল থেকে এখনো চূড়ান্ত রিপোর্ট আমাদের কাছে এসে পৌঁছেনি।
সেই রিপোর্ট আসার পর পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে ডরিনকে ডাকা হতে পারে। তিনি আরো বলেন, ডরিন যদি কলকাতায় আসেন, আমাদের তরফ থেকে তাকে সব রকম সহযোগিতা করা হবে। যেহেতু এটি একটি আন্তর্জাতিক ও স্পর্শকাতর মামলা, সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনে তখনই ডরিনের শরীরের নমুনা সংগ্রহ করে তা সংরক্ষণ করে রাখা হবে এবং সময়মতো তা ডিএনএ টেস্টের জন্য পাঠানো হবে।