সাত মাসে কোরআনে হাফেজ লক্ষ্মীপুরের ফাহিম ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৯:১৯ অপরাহ্ণ, জুলাই ৯, ২০২৪ লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ১১ বছর বয়সী শিশু ওমর ফারুক ফাহিম সাত মাসে কোরআনে হাফেজ হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে ৩০ পারা কোরআন আয়ত্ত করে পরিবার ও শিক্ষকদের অবাক করে দিয়েছে ফাহিম। ফাহিম রামগঞ্জ উপজেলার লামচর ইউনিয়নের কাশিমনগর গ্রামের বেপারীবাড়ির ব্যবসায়ী মিজানুর রহমানের ছেলে। সে উপজেলার মাঝিরগাঁও মাদরাসা-ই-দারুল উলুম মাদানিয়ার (সাবেক মনিকানন) ছাত্র। ওমর ফারুক ফাহিম বলে, ‘মা-বাবা আমাকে ইসলামের পথে দেখতে চেয়েছিলেন। এ জন্য আমাকে মাদরাসায় হিফজ বিভাগে ভর্তি করান। আমি তাঁদের স্বপ্ন পূরণে মনোযোগ দিয়ে কোরআন পড়তে শুরু করি। মুসলিম হিসেবে কোরআনে হাফেজ হওয়া আমার জন্য সর্বোচ্চ পাওয়া।’ ফাহিমের বাবা মিজানুর রহমান বলেন, ‘কোরআনে হাফেজ হয়ে ফাহিম আমাদের স্বপ্ন পূরণ করেছে। তার জন্য সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি।’ মাদরাসা-ই-দারুল উলুম মাদানিয়ার হিফজ বিভাগের শিক্ষক মো. ইউসুফ বলেন, ‘ফাহিম প্রতিভাবান ছাত্র। সাত মাসেই সে পুরো ৩০ পারা কোরআন আয়ত্ত করতে পেরেছে। আশা করছি, এই প্রতিভা কাজে লাগিয়ে সে একদিন বড় আলেম হবে।’ মাদরাসার মুহতামিম হাফেজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ফাহিম গত বছর আমাদের মাদরাসায় ভর্তি হয়। সে খুব ভালো একজন ছাত্র। আল্লাহর অশেষ রহমতে সে অল্প সময়ে হাফেজ হয়েছে। এটি আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। তাকে দেখে অন্য শিক্ষার্থীরাও ব্যাপক উৎসাহ পাচ্ছে।’ SHARES ইসলাম বিষয়: কোরআনে হাফেজলক্ষ্মীপুরের ফাহিম
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ১১ বছর বয়সী শিশু ওমর ফারুক ফাহিম সাত মাসে কোরআনে হাফেজ হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে ৩০ পারা কোরআন আয়ত্ত করে পরিবার ও শিক্ষকদের অবাক করে দিয়েছে ফাহিম। ফাহিম রামগঞ্জ উপজেলার লামচর ইউনিয়নের কাশিমনগর গ্রামের বেপারীবাড়ির ব্যবসায়ী মিজানুর রহমানের ছেলে। সে উপজেলার মাঝিরগাঁও মাদরাসা-ই-দারুল উলুম মাদানিয়ার (সাবেক মনিকানন) ছাত্র।
ওমর ফারুক ফাহিম বলে, ‘মা-বাবা আমাকে ইসলামের পথে দেখতে চেয়েছিলেন। এ জন্য আমাকে মাদরাসায় হিফজ বিভাগে ভর্তি করান। আমি তাঁদের স্বপ্ন পূরণে মনোযোগ দিয়ে কোরআন পড়তে শুরু করি। মুসলিম হিসেবে কোরআনে হাফেজ হওয়া আমার জন্য সর্বোচ্চ পাওয়া।’
ফাহিমের বাবা মিজানুর রহমান বলেন, ‘কোরআনে হাফেজ হয়ে ফাহিম আমাদের স্বপ্ন পূরণ করেছে। তার জন্য সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করছি।’ মাদরাসা-ই-দারুল উলুম মাদানিয়ার হিফজ বিভাগের শিক্ষক মো. ইউসুফ বলেন, ‘ফাহিম প্রতিভাবান ছাত্র। সাত মাসেই সে পুরো ৩০ পারা কোরআন আয়ত্ত করতে পেরেছে।
আশা করছি, এই প্রতিভা কাজে লাগিয়ে সে একদিন বড় আলেম হবে।’ মাদরাসার মুহতামিম হাফেজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘ফাহিম গত বছর আমাদের মাদরাসায় ভর্তি হয়। সে খুব ভালো একজন ছাত্র। আল্লাহর অশেষ রহমতে সে অল্প সময়ে হাফেজ হয়েছে। এটি আমাদের জন্য গর্বের বিষয়।