ঢাকায় ১৩ দিনে ৬৪ গাড়িতে আগুন, গ্রেপ্তার ১২ ক্রাইম পেট্রোল ক্রাইম পেট্রোল News প্রকাশিত: ৮:২০ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১০, ২০২৩ নিজস্ব প্রতিনিধি রাজনৈতিক দলের ডাকা অবরোধ কর্মসূচিতে গত ১৩ দিনে (২৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত) রাজধানীতে ৬৪টি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়েছে। দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে একজন বাসের সহকারী ঘুমন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা গেছেন। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় অভিযান চালিয়ে ১২ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকাল ১১টায় ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খ. মহিদ উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে চতুর্থ দফায় অবরোধ দিয়েছে বিএনপি। এসব অবরোধ চলাকালে বিভিন্ন জায়গায় বাসে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়েছে। নাশকতাকারীদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। একজনকে পুরস্কৃতও করা হয়েছে। এ তালিকায় আরো কয়েকজন রয়েছেন। তাদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।’ গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করতে গিয়ে অটক ব্যক্তিদের বিষয়ে ডিএমপি কর্মকর্তা বলেন, ‘যারা ধরা পড়েছে তাদের প্রত্যেকের রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে। যেসব দল অবরোধ ডেকেছে তারা সেসব দলের কর্মসূচি পালন করার নামে নাশকতা চালিয়েছে।’ রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পুলিশ সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। কিন্তু কর্মসূচির নামে নাশকতা চালালে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।’ তিনি বলেন, ‘আটক ব্যক্তিরা জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, দলের পক্ষ থেকে তাদের এলাকাভিত্তিক দায়িত্ব বণ্টন করে দেওয়া হয়। তারা নির্বিচারে এসব এলাকায় নাশকতা চালিয়েছে।’ নাশকতাকারীদের উদ্দেশে খ. মহিদ উদ্দিন বলেন, ‘পুলিশের পাশাপাশি জনগণও এখন সচেতন। তারাও নাশকতা ঠেকাতে সোচ্চার।’ উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর থেকে বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ কর্মসূচির নামে যানবাহনে অগ্নিসংযোগ শুরু হয়। রাজনৈতিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে সারা দেশে অবরোধ ডাকে বিরোধীদলীয়রা। তাদের ডাকা অবরোধ কর্মসূচির চতুর্থ দফায় দেশব্যাপী দুই দিনের কর্মসূচি চলছে। SHARES অপরাধ/দূর্নীতি বিষয়: #আগুন
রাজনৈতিক দলের ডাকা অবরোধ কর্মসূচিতে গত ১৩ দিনে (২৮ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত) রাজধানীতে ৬৪টি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়েছে। দুর্বৃত্তের দেওয়া আগুনে একজন বাসের সহকারী ঘুমন্ত অবস্থায় পুড়ে মারা গেছেন। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এসব ঘটনায় অভিযান চালিয়ে ১২ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শুক্রবার সকাল ১১টায় ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) ড. খ. মহিদ উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে চতুর্থ দফায় অবরোধ দিয়েছে বিএনপি। এসব অবরোধ চলাকালে বিভিন্ন জায়গায় বাসে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়েছে। নাশকতাকারীদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে।
একজনকে পুরস্কৃতও করা হয়েছে। এ তালিকায় আরো কয়েকজন রয়েছেন। তাদের বিষয়ে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।’ গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করতে গিয়ে অটক ব্যক্তিদের বিষয়ে ডিএমপি কর্মকর্তা বলেন, ‘যারা ধরা পড়েছে তাদের প্রত্যেকের রাজনৈতিক পরিচয় রয়েছে।
যেসব দল অবরোধ ডেকেছে তারা সেসব দলের কর্মসূচি পালন করার নামে নাশকতা চালিয়েছে।’ রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘রাজনৈতিক কর্মসূচিতে পুলিশ সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। কিন্তু কর্মসূচির নামে নাশকতা চালালে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।’ তিনি বলেন, ‘আটক ব্যক্তিরা জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছেন, দলের পক্ষ থেকে তাদের এলাকাভিত্তিক দায়িত্ব বণ্টন করে দেওয়া হয়। তারা নির্বিচারে এসব এলাকায় নাশকতা চালিয়েছে।’
নাশকতাকারীদের উদ্দেশে খ. মহিদ উদ্দিন বলেন, ‘পুলিশের পাশাপাশি জনগণও এখন সচেতন। তারাও নাশকতা ঠেকাতে সোচ্চার।’ উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবর থেকে বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ কর্মসূচির নামে যানবাহনে অগ্নিসংযোগ শুরু হয়। রাজনৈতিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে সারা দেশে অবরোধ ডাকে বিরোধীদলীয়রা। তাদের ডাকা অবরোধ কর্মসূচির চতুর্থ দফায় দেশব্যাপী দুই দিনের কর্মসূচি চলছে।